পাতা:পিপাসার দেওয়ালে সবুজ - গোবিন্দ ভট্টাচার্য্য.pdf/১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্রাবণী সারঙ আমার দিনের প্রান্তে যদি কেউ উদ্ধত তজনিী আন্দোলিত করে গিয়ে অকপটে রাত্রির কাছে হৃদয়কে তুলে ধরে—আর তার সমস্ত গজােনই অসফট উচ্ছৰাসে যদি স্তব্ধ হয়, সময়ের ছাঁচে সে প্রেম অক্ষয় হোক ; এই কথা বলে বারংবার চেয়েছে সরিয়ে দিতে পঞ্জীভনত মনের অাঁধার । অাজকে নতুন পাতা শিরীষের শিরায় শিরায় আলোর প্রবাহ এনে উধৰমখেী । আত্মমগ্ন গানে সীমিত সময় এসে মিশেছে যে চোখের তারায় কী গভীর আতি নিয়ে চৈত্র আজ উলমন সেখানে । তব তার মনে মনে অগ্নিকণা প্রধনমিত হয় আমাতু্য প্রত্যাশা নিয়ে উদয়াত বণালী বিস্তার ( আগনে ঝরে না তাই রক্ষা পায় বিবণ সময় ) আলোক-বিভ্রান্ত নারী, জানে না সে সীমা আকাংক্ষার । হয়ত জানে না, তবু একদা সে পরিপণে প্রেমে স্রোতস্বিনী আকুলতা বকে বয়ে ছাড়বেই ঘর মধ্যাহ্নের ধ্যানে মন্ধে কোকিলের সুর গেলে থেমে অথবা ভতলে ভ্রস্ট পাপড়িতে থামলে ভ্রমর । যখন ভাঙল ঘমে বিকেলের মেেছ গেছে রঙ আকাশে বাজছে রিক্ত রিমঝিম শ্রাবণী সারও ।