পাতা:পুতুলনাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শশীর ফণ্ড ! টাকাগুলি যাদব যেন শশীর কল্যাণেই দান করিয়া গিয়াছেন। গ্রামের মান্য বয়েরাও সদলে শশীর কাছে যাতায়াত শুরু করিলেন । শীতলবাবুর DBLJSS DBD DBBDBDBDD BDDD DBD S qTYDB BD D BBB BDDDD থাকিতে এত বড় একটা ব্যাপারের সম্পূর্ণ ভার শশীকে • দিয়া গেলেন, কি. বিস্ময়ের কাণ্ড যাদবের । কি অপমান সকলের । অপমান বোধ করিয়াও তাহারা কিন্তু থাকিতে পারিলেন না দূরে, শশীকে ছাকিয়া ধরিলেন । তিনজনের বদলে অযাচিতভাবে পরামর্শদাতা ত্ৰিশজন সভ্যোর কমিটিই যেন গড়িয়া উঠিল। শশীকে ঘিরিয়া। আর গোপাল আবিরত ছেলের কানে মন্ত্র জপিতে লাগিল, পারবি না। শশী তুই, পারবি না,-আমায় ছেড়ে C帝 死ーT | যাদবের ভাঙা ঘরের চাবি গ্রামের জমিদার হিসাবে শীতল বাবুর কাছে জমা ছিল । একদিন দেখা গেল তালা ভাঙিয়া ঘরের জিনিসপত্র কে তছনছ করিয়াছে, এখানে ওখানে শাবল দিয়া করিয়াছে গভীর গর্ত ৷ ঘটিবাটি কয়েকটি যায় নাই দেখিয়ু বোঝা গেল। ঘরে ছ্যাচড়া চোর আসে নাই, আসিয়াছিল কল্পনাপ্রবণ অনুসন্ধিৎসু-গুপ্তধনের সন্ধানে । শ্ৰীনাথ চেচাইয়া বলিতে লাগিল, মরবে ব্যাটারা, মরবে। --যে হাত দিয়ে শাবল ধরেছিল খসে খসে পড়বে ব্যাটাব্দের । আইন-ঘটিত হাঙ্গামাগুলি সহজে মিটিল না । সাধারণের উপকারার্থে দান করা অর্থের উপর একজন যুবকের অধিকার, উইলে স্পষ্ট লেখা থাকিলেও, আইনের চোখে কেমন কটু ঠেকিতে লাগিল। কোন পক্ষ হইতে ঠিক বোঝা গেল না, সম্ভবত, আকাশ ফুড়িয়া গোপাল দাসের ছেলেটার পকেটে এতগুলি টাকা আসিবার সম্ভাবনায় গায়ে যাদের ধরিয়া গিয়াছিল। জালা, তাদের পক্ষ হইতেই তদ্বিরের ফলে, উইলের কয়েকটা গলদ বাহির করিয়া উইল বাতিল করার চেষ্টাও হইল। অনুসন্ধান হইল অনেক, শশী বাজিতপুরে ছুটাছুটি করিল। অনেকবার, উইলের সাক্ষীদের অনেক জেরা করা হইল, তারপর বেওয়ারিশ যাদবের অর্থ ও সম্পত্তি দিয়া গাওদিয়া হাসপাতাল স্থাপন করিবার অধিকার শশী পাইল । কমিটি গঠন করিবার সময় শশী পড়িল আর এক বিপদে ! কাকে. রাখিয়া কাকে আহবান করিবে ? উইলে নির্দেশ আছে মান্যগণ্য তিনজন বয়স্ক ভদ্রলোক। মান্যগণ্য বয়স্ক ভদ্রলোকের অভাব নাই, কিন্তু শশী ঘাদের SAS DBBuBu BBBB BBBDBeSeSeSeJ BBBB SLtS gBB DBB DBDBB তারা আসিলে অননুগতের অগ্নিশৰ্মা হইয়া উঠিবে। শীতলবাবুকে অনুরোধ Տ 8 Գ