পাতা:পুতুলনাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করিয়া ভজে গানের ব্লৱ। দেয়ালে ঠেস দিয়ু শুরু হইতে শেষ পর্যন্ত কেহ শুধু ঝিমায়। ৰিড়ি, লিগারেট আর চুরুটের ধোঁয়ায় ঘরের বাতাস ভারী - “ হইয়া ওঠে । , r তাস খেলা হয়। টাকা-পয়সার আদান-প্ৰদান দেখিয়া মতি বুঝিতে পারে জুয়া খেলা হইতেছে । DBD SBYD BDLD S DBBDuB DD D BBDL KLLG D S S SDDDD করিতে কুমুদ তাহাকে বারণ করিয়াছে, কুমুদের বন্ধুরা একজন দুজন করিয়া আসিলে মতির বেশি লজ্জা করেও না । এ তো তা নয় । যে ঘর-ছাড়িয়া এক মিনিটের জন্য তাহার বাহিরে যাওয়ার উপায় নাই, একপাল বন্ধু জুটাইয়া সে ঘরে কুমুদ সন্ধ্যা হইতে রাত এগারোটা পৰ্যস্ত আডিডা দেয়, হাজার লজ্জা नाः "`८िव्&s cश्य 5८व् न1 ।। মতি চা যোগায় । বিকালে সেন্টাভি ধারায় রাত বারোটার আগে সে স্টোভ ঠাণ্ড হইবার সময় পায় না। বোধ হয় কুমুদের বলা আছে, সন্ধ্যার বন্ধুরা মতিকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে, চা পান প্ৰভৃতির প্রয়োজন পৰ্যন্ত কুমুদকে জানায় । চা করিয়া, পান সাজিয়াই মতির কর্তব্য শেষ, বিতরণ করিতে হয় না । এদিকের জানালায় গিয়া সে বসিয়া থাকে সমস্তক্ষণ । জানালার পাটগুলি ঘরের ভিতরে খোলে, তারই আড়ালে মতি একটু অন্তকুল 93 ওইখানে মাঝে মাঝে মতির রোমাঞ্চ হয় । ভয়ে সে কঁাদিতেও পারে না, ঘরে এতগুলি মানুষ । রাগে দুঃখে অভিমানে পাখি হইয়া মতির গাওদিয়া উড়িয়া যাইতে, সাধ হয় । ক্রমে রাত্ৰি বাড়ে। রাস্তার লোক চলাচল কমিয়া আসে, সরু গলিটার ও-মাথায় ক্ষণিকের জন্য আলোকিত ট্রামগুলিকে আর যাইতে দেখা যায় না, তীব্র আলো নিভাইয়া পথের ও-পাশের মনোহারী দোকানটি বন্ধ করা হয়। আর দোকানটির ঠিক উপরের ঘরে মতিরই সমবয়সী। একটি মেয়ে টেবিল-চেয়ারে পড়া সাঙ্গ করিয়া শয়নের আয়োজন করে । দেখিয়া মতিরও ঘুম আসে । বন্ধুরা চিলিয়া গেলে কুমুদ বলে, আগে বিছানা পাতবে ? নামিয়ে দেব চৌবিছটা ? না, খেয়ে নেবে। আগে ? মতি সাড়া দেয় না। উঠিয়া কাছে যাইবে তাতেও কুমাrদব অলিম্পন্ন পত্নী বলে, শোন, শুনে যাও । রাগ হল নাকি ? আহা, শোনই নু সু - AS TeeiuSLuDuk TkekuuB BBB BBB BBB BBB S JBB BBB BBB BDBDB র্কে, বলে, এত লোক ঘরে এলে অঙ্কণ কেমন করে থাকি ? S ()