পাতা:পুতুলনাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শশী ভাবে । ভাবিয়া অবাক হয় শশী । কুমুদ একদিন এই ধরনের একটা লেকচার বাড়িয়াছিল, পৃখিবীন্থদ্বন্ধ লোক যে কত বোকা এই কথাটা প্ৰমাণ BDD BzS S BDDSDL KK D DBD DDD LiBDBDDBB BDD DS জীবনের অবস্থা দ্বিগঞ্জবে স্থির করি মনের সুখ-দুঃখ : বলি মানুষ দুঃখী, আর রাঙ্গ গরগর করি। মিথ্যা তো বলে নাই কুমুদ, শশী ভাবে । চিন্তার জগতে সত্য সত্যই আমাদের স্তর-বিভাগ নাই । বস্তু আর বস্তুর অস্তিত্ব এক হইয়া আছে আমাদের মনে । কখনো কি ভাবিয়া দেখি মানুষের সঙ্গে মানুষের বঁচিয়া থাকিবার কোন সম্পর্ক নাই ? মানুষটা যখন হাসে অথবা কঁদে তখন হাসি-কান্নার সঙ্গে জড়াইয়া ফেলি। মানুষটাকে : মনে মনে মানুষটার গায়ে একটা লেবেল আঁাটিয়া দিই-সুখী অথবা দুঃখী । লেবেল আঁাটা দোষের নয় । সব জিনিসেরই একটা সংজ্ঞা থাকা দরকার । কে হাসে আর কে কঁদে এটা বোঝানোর জন্য দুই দশটা শব্দ ব্যবহার করা সুবিধাজনক বটে । তার বেশী আগাই কেন ? কোন পরিবর্তন চাই ? নিঃশব্দে অশ্রু মুছিয়া আনিতে চাই কেন সশব্দ উল্লাস ? রোগ শোক দুঃখ বেদনা বিবাদের বদলে শুধু স্বাস্থ্য বিস্মৃতি সুখ আনন্দ উৎসব থাকিলো লাভ কিসের ? আরও মজা আছে। লাভ না থাক, ক্ষতিই বা কি ? ভাবিতে ভাবিতে রীতিমত বিহবল হইয়া যায় বই-কি শশী ! সে রোগ সারায়, অসুস্থকে সুস্থ করে। অথচ একেবারে চরম হিসাব ধরিলে শুধু এই * সত্যটা পাওয়া যায় ৪ রোগে ভোগা, সুস্থ হওয়া, রোগ সারানো, রোগ না-সারানো সমান-রোগীর পক্ষে ও শশীর পক্ষেও । এ সব ভাবিতে ভাবিতে কত অতীন্দ্ৰিয় অনুভূতি যে শশীর জাগে ! রহস্যানুভূতির এ প্রক্রিয়া শশীর মৌলিক নয় : ( সব মানুষের মধ্যে একটি খোকা থাকে যে মনের কবিত্ব, মনের কল্পনা, মনের সূষ্টিছাড়া অবাস্তবতা, মনের পাগলামিকে লইয়া সময়ে অসময়ে এমনি ভাবে খেলা করিতে ভালবাসে । ] একদিন শশী হারু ঘোষের বাড়ির অদূরে তালবনের ধারে মাটির টিলাটিতে uDSS DBD K D DBDBDBDDB BBDD DBL S SYYBK GLYY काँबेब्रा টিলার উপুর উঠিবার কি দরকার ছিল শশীর ? সূৰ্যােন্ত দেখিবে। দিগন্ধের তেঁতুলে ওকুশ্ৰেণী যে বঁকা রেখাটি রচনা করিয়াজ-ব্লাহরই। আড়াল হইতে প্ৰজাখিবে সুৰ্যকে । , c ማማ ! নিজের কাছে ছেলেমানুষ হইতে শশীর লজা ছিল