পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - সপ্তম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রীক-দূতের ভারত-বৰ্ণন। S S్క বহিয়াছেন ; তাই দেখিতে পাই-বৈ ব্যবসা-বাণিজ্যে নিযুক্ত থাকিয়া দেশের ধনসম্পৎ বৃদ্ধি করিতেছেন ; আর তাহাতে জনসাধারণের মুণ-সমৃদ্ধি অশেষ পরিমাণে বৃদ্ধি পাইতেছে । - এইরূপে যাহার যে ব্যবসায় যে বৃত্তি, সে তাহারই উৎকর্ষ-সাধনে ব্যাপৃত থাকিয়া অশেষ প্রকারে দেশের ও রাজ্যের দ্বিত-সাধন করিতেছে। স্বয়ং নৃপতিও কর্তব্য-পালনে সদাই: BBBBB BBDDDS DD DDDS BBBBDD DDBB BBB DDB BDSDDBB BBBS পাইয়া কোন ভারতবাসী না গোঁয়ৰ অস্তুভব করিয়া থাকেন ? দ্বিসহস্ৰাধিক বৎসর পূৰ্ব্বে: এই তারত যে সমৃদ্ধির তুঙ্গশ্বঙ্গে সমারূঢ় ছিল এবং সে নীতিতে অশ্বপ্রাণিত হইয়া যে শ্রেষ্ঠ BBBtt BBBBB BBBBBS BB BBBSBBYSB BBBB BBBBB BBS BB BBBBB কল-বহুকালব্যাপী কঠোর সাধনার পুণ্যপূত পীযুষধারা, সকলকেই মুক্তকণ্ঠে তাহা স্বীকার করিতে হইবে। আজিকালি যেমন ভারতের প্রায় সৰ্ব্বত্রই সৰ্ব্ব সময়ে ছত্তিক্ষের করাল মূৰ্ত্তি দেখিতে পাই, দেশব্যাপী অন্নাতবে যেমন প্রতিদিনই প্রত্যক্ষীভূত হয়, সেই সুদূর অতীত । কালে—সিহস্ৰাধিক বৎসর পূৰ্ব্বে, রাজব্যবস্থায় সে তীবণতা যে আীে উপলব্ধি হইত না,— ভারতবাসী যে অনশনের কঠোর নিষ্পেষণে নিষ্পেষিত হইত না, তাহারও নিদর্শন &ীক ঐতিহাসিকগণের গ্রন্থেই জাজ্জ্বল্যমান রহিয়াছে । মেগাস্থিনীস স্বয়ংই সে সাক্ষ্য প্রদান করিয়া গিয়াছেন। তিনি বলিয়াছেন,—ভারতে কখনও দুর্ভিক্ষ দেখা দেয় মাই, কিংবা দেশব্যাপী খাদ্যশস্তের অভাবও ভারতে কেহ কখনও অনুভব করে নাই । ইহা কি কম স্পৰ্দ্ধার কথা—ইহা কি অল্প গৌরবের বিষয়! ভারতবাসীর উদারত, ভারতবাসীর সৌজন্য, BBBBBB BBBBSBBBBDD S DBSBBBBB BB BDB BBDD DBBB DDDS প্রবহমান ছিল, কিবা স্বদেশী কিবা বিদেশী সকলেই তাহার পীযুষ-ধারায় অভিষিঞ্চিত, হইতেন। স্বদেশবাসী তো দূরের কথা, বিদেশীকেও তাহারা কদাচ ক্রীতদাসরূপে গ্রহণ করিতেন না। তাহার বিদেশীর প্রতি এতাদৃশ অতিথিসৎকারপরায়ণ ছিলেন যে, উহাদের আহার-বিহার ও সুখ-স্বাচ্ছদ্য-বিধানে যাহা কিছু শাবগুক হুইত, তৎসমুদ্ৰায়ের ব্যবস্থা-বিধানে তাহারা কদাচ পর্যন্মুখ হইতেন না। র্তাহাদের জন্য আমোদ-প্রমোদের ব্যবস্থা, হইত, তাহাজের শরীর-রক্ষার জন্য রক্ষিগণ নিযুক্ত ছিল। কেহ তাহাদিগের প্রক্তি অযথা উৎপীড়ন করিলে উৎপীড়নকারী কঠোর কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইত। ফলতঃ, আগন্তক বৈদেশিকগণকে অণুমাত্র অসুবিধা ভোগ করিতে না হয়-তৎপ্রতি ভারতবাসীর বিশেষ • The fourth class consists of those who work at trades, of those who vend wares and of those who are employed in bodily labour. Some of these pay tribute and render to the state certain prescribed services. But the armour-makers and ship builders receive wages and their victuals from the King for whom alone they work. The general in command of the army supplies the soldiers with and the admiral of the fleet lets out ship on hire for the transport both. of passengers and merchants.”—Vide, Indika, Hk. III, Fragment XXXIII andk Bk í, Fi ug. k.