পাতা:পৃথিবীর পুরাতত্ত্ব (প্রথম খণ্ড) - বিনোদবিহারী রায়.pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

€bb” পৃথিবীর পুরাতত্ত্ব ANANANAANANAMA LLLLSLLLLLLLL LL LLLLLLLLS LL LLLLLLLLSLLLSLLLLLSLLLLL LSLLLLLLAA AANA লয়। কোন কোন স্থলে অপরের ভাষা হইতে বস্তুর নাম লইয়া নিজের ভাষার পুষ্টিসাধন করে। সুতরাং নাম একটা চাই। এইরূপেই ভাষার ऐ9ब्रटि श् । যতই বিবিধ তত্ত্ব আবিষ্কৃত হইতে থাকে, ততই ভাষার উভচৰ চৰতি হয়। ভাষার উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে লিপিৱদ্ব আবশ্যক হয়। তাহা না হইলে সমস্ত মনে রাখা কঠিন। অবশ্য গল্পচ্ছলে আৰ্য্যগণ অনেক তত্ত্ব মনে রাখিবার কৌশল অবলম্বন করিতেন, কিন্তু তাহাতে লিপির, অভাব १५ाँ श्य ना । যখন লিপির অভূবে বোধ হইয়াছে, তখনই তাহার পন্থাও আবিষ্কৃত হইয়াছে । মনুষ্য চিরকাল চিত্ৰপ্ৰিয় । মানুষ-সৃষ্টির পূর্বে অন্যাস্নহয় নামক এক প্ৰকার হস্তী ছিল । মানুষ সৃষ্টি পৰ্য্যন্ত যে ইহারা ছিল, তাহার প্রমাণস্বরূপ ম্যামথের দন্তে অঙ্কিত ম্যামথের চিত্র পাওয়া গিয়াছে। এই চিত্র অপেক্ষা পুরাতন চিত্ৰ পৃথিবীতে আর নাই । ভুস্তর পরীক্ষা দ্বারা প্ৰমাণিত হইয়াছে, ঐ সময়ের মানুষ প্ৰধাতুল জিনিসন প্ৰস্তুত করিতে পারিত না। প্ৰস্তর দ্বারা নিজ আবশ্যকীয় অস্ত্ৰ প্ৰস্তুত করিত। ঐ চিত্রটিও বোধ হয় প্রস্তরান্ত্রের দ্বারাই প্ৰস্তুত হইয়া থাকিবে । চিত্রকর ম্যামথ না দেখিয়া এই চিত্র কখনই অঙ্কিত করিতে পারে নাই। ভূতত্বের প্রমাণে জানা যায় যে, মানুষ-সৃষ্টির অল্পদিন পরেই ম্যামথ-জাতীয় হস্তী লোপ পাইয়াছে। রুষিয়া-দেশের মস্কাউ নগরের মিউজিয়ামে একটি চিত্র আছে, তাহাতে একটি ( অসভ্য ) মনুষ্য, পাথর ও ব্যষ্টিসহ একটি ম্যামথকে আক্রমণ করিয়াছে, এইরূপ চিত্ৰিত আছে। ইহাতেই জানা যাইতেছে যে, মানুষ অতি প্ৰাচীন কাল হইতেই অর্থাৎ সভ্য-মনুষ্য-সৃষ্টির আদি হইতেই চিত্রপ্রিয় ছিল । যাহারা