পাতা:পৃথিবীর পুরাতত্ত্ব (প্রথম খণ্ড) - বিনোদবিহারী রায়.pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Cao NO\ V দিলেই অনেক অক্ষর উচ্চারিত হয়। কিন্তু তাই বলিয়া যে সর্বাপেক্ষা ফাক করিয়া আ অক্ষর মানুষ আগে বলিতে শিখিয়াছে, তাহার কোন প্ৰমাণ নাই, বা শিশুই যে আগে যাহা উচ্চারণ করিয়াছে তাহাই ভাষা-গঠনের মূল, তাহাও নহে। মুখের ফাক কিছু কমাইয়া আনিয়া শব্দ করিলে যে শব্দ বাহির হয় তাহ অনুকরণে “” ই” অক্ষর হইয়াছে। মুখ একেবারে সঙ্কুচিত করিলে “ উ” শব্দ বাহির হয়। শব্দ-তত্ত্বানুসারে এইরূপ ক্রমেই অক্ষর আবিষ্কার হইয়াছে ধরা যাইতে পারে, তাই ব্যাবচক্রবঙ্গেও আমরা প্ৰথমে আ, পরে ই, তারপর উ দেখিতে পাই । কিন্তু শিশু যে ব্যাকরণ মানিয়া শব্দ করিত, আদি মানব যে ব্যাকরণের প্রতি লক্ষ্য করিয়া শৰ করিত, তাহা বলা DB uBDS BBD uuBBBDBD DBBD BD DBDDD DBBDD DDDSBBD GD শব্দ বাহির হইয়াছে, তাহারই একটা উচ্চারণ স্থির করিয়াছে। মুখভঙ্গী অনুসারে ব্যাকরণ ভাষা সনাতজাইৰয়াছে। বাস্তবিক “অ্যা” অক্ষর আগে উচ্চারিত হয় কি না, তাহা বিচার করা কঠিন নহে। আমি একজনকে প্ৰহার করিতেছি, তাহার। অবশ্যই লাগিতেছে। কিন্তু সে লাগা এমন যে, কঁাদা আসে না, সে অবস্থায় ঐ ব্যক্তি কিরূপ শব্দ করিবে ? মুখ সস্কুচিত করিয়া “উচ” শব্দ বাহির করিবে না কি ? শিশু কান্দিবার পূর্বে ই করে কি ? মুখ সঙ্কুচিত করিয়া আগে ওষ্ঠ ফুলায়, তার পরে কাব্দে। কঁদিলেই মুখ ফাক হইয়া যায়, তখন অবশ্যই প্ৰথমে ওe অথবা অা শব্দ কিম্বা ওeবয়া শব্দ বাহির হয়। শিশু প্রসবের সময়ই কাদিয়া উঠে, তাহাতে প্ৰথমে আ শব্দ বাহির হয় না, তখন ওয়া বা ও ইত্যাদি শব্দ বাহির হয়। বড় মানুযে তাহার অনুকরণ করিয়া “হোয়া” বলে। সেই শিশুর কাদা থামাইবার জন্য যে ব্যক্তি LLB BDBB D SLeS LqSS gBDSDS aDE DBD KD uuDD DB