পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌরাণিকী হরিণটিকে ক্রোড়ে লইয়া তাহার কণ্ঠমূল ও ললাট কণ্ডয়ন করিতে থাকেন, শাবক। আরাম পাইয়া চক্ষুঃ নিমীলিত করিয়া সেই আদর উপভোগ করিতে থাকে, কখনও বা পরম তৃপ্তির সহিত চক্ষুঃপত্র প্রসারিত করিয়া নীরবে রাজার প্রতি সৌহার্ঘ্য জ্ঞাপনপূর্বক পুনরায় তাহা নিমীলিত করে । রাজা ভাবিতেন, হরিণশিশুটি অতি আশ্চৰ্য্যইহার স্বভাব ঠিক মানব-শিশুর মত,-“এই ভাবিয়া তিনি মনে মনে আনন্দিত হইতেন ; কখনও বা দেবকাৰ্য্যের জন্য আহৃত কুশ ও দূৰ্বার BDBBDDuD DBBi BDBDDDuD BDBBB DBDB BD DBBDBDDBD করিত । রাজা কপট-ক্ৰোধে তাহাকে বলিতেন, “যা !!--দেবতার উদ্দেশ্যে সংগৃহীত উপকরণ উচ্ছিষ্ট করিয়া ফেলিলি।” সে কথায় শাৰক থমকিয়া দাড়াইত ও করুণনেত্রে রাজার দিকে চাহিয়া থাকিত ; DS DBDDDSBY S DDBD DuDDS BBDS D BBBDS DDBBBDS “ওভাবে তাকাইয়া ক্ষমা চাহিতে হইবে না, যা করেছিস বেশ করেছিস ।* কখনও বা রাজা দাড়াইয়া ভগবানকে স্মরণ করিতে চেষ্টা পাইতেছেন, তখন হরিণশিশু স্বীয় তরুণ দন্ত দ্বারা রাজার পরিধানের বাকল টানিতে থাকিত ; বাজা ভগবানের চিন্তা ভুলিয়া তাহার দিকে দৃষ্টিপাত করিতেন, এবং বলিতেন, “তোকে এমন স্নেহ কে শিখাইলতুই কি আমাকে ছাড়া এক দণ্ডও থাকিতে পারিস না ?” কোনও দিন দুৱস্থিত শৃগাল দেখিয়া ব্রাজা জপের মালা ফেলিয়া তাড়াতাড়ি হরিণ-শিশুকে কোলে তুলিয়া কুটীরে রাখিয়া আসিতেন। পাছে বনের শৃগাল বা বৃক শাবককে লইয়া যায়, এই ভয়ে রাজার রাত্রে মুনিদ্রা হইত না, তিনি রাত্রে বারংবার উঠিয়া কুটীৱদ্বার ভাল করিয়া S. S.