পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

西° সঞ্চার করিতেছিল । সহসা মেঘখানি চন্দ্ৰকে গ্ৰাস করিয়া ফেলিল, --সঙ্গে সঙ্গে ইক্ষুমতীর তটদ্বয়ে আঁধারের ছায়া পড়িল । ভাদ্রমাসের মেঘ-আবার ঝড়ে উড়াইয়া লইয়া গেল, করন্থত দীপের জ্যোতিতে সুন্দরীর ন্যায় ধরিত্রী পুনশ্চ উজ্জল হইয়া উঠিলেন। জড়ভরত-এই নৈশ প্রকৃতি-দৃশ্যের এক প্রান্তে নিশ্চল চিত্রের ন্যায়। উপবিষ্ট ছিলেন, এমন সময়ে বহুসংখ্যক সৈন্যবেষ্টিত একখানি শিবিকা সেই পথে উপস্থিত হইল। অগ্ৰগামী সৈন্য জড়ভরতকে দেখিয়া বলিল, “এই একটা বলিষ্ঠ লোক এখানে বসিয়া আছে, শিবিকা বহনে এই ব্যক্তি झक्र छ्हेहद जgअङ् माहे ।' gBDBD BT uBDBB DBBDDDB DBD BD DDD SiDDBB DDD বাক্যব্যয়ে সেই শিবিকাদণ্ড স্বীয় স্কন্ধে আরোপ করিলেন। বিনা বাক্যব্যয়ে এই ভার গ্ৰহণ করায় সকলেই মনে করিল শিবিকা বহনই ইহার ব্যবসায় । বলা বাহুল্য, তথায় একজন বাহকের অভাব হইয়াছিল। এই শিবিকা সিন্ধু-সৌৰীৱাধিপতির--রাজার নাম রহুগণ। বিনা ওজরে ভরত শিবিকা বহনে নিযুক্ত হইলেন সত্য, কিন্তু তাহার চলিবার ভঙ্গী সাধারণ মানুষ্যের মত ছিল না । পাছে পদ-পীড়নে জীব হত্যা হয় এই জন্য তিনি সতর্ক হইয়া পদক্ষেপ করিতেন। অপরাপর শিবিকাবাহকদের সঙ্গে তাহার গতির সমতা রহিল না। এজন্য শিবিক একদিকে হেলিয়া সহসা অপর দিকে উচ্চ হইয়া উঠিতে লাগিল এবং একবার বুহুগণের মাথায় শিবিকার ছাদের প্রান্ত ঠেকাতে তিনি আঘাত পাইলেন । সিন্ধু-সৌধীরাধিপতি ক্রুদ্ধ হইয়া বলিলেন, “শিবিক এরূপ SWR