পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छापुछ्छझाङ রাধিয়া দিব। যদি মামা বেশী পীড়াপীড়ি করেন, তবে আমাদের সেখানেই খাইতে হবে, তা আমি বোলা থাকিতে আসিয়া তোকে রাধিয়া দিব ।” এই বলিয়া সিতিকণ্ঠকে কোলে করিয়া অনসূয়া দেবী চলিয়া গেলেন। জড়ভরত সেই ধান্যের পার্শ্বে বসিয়া রহিলেন। এতগুলি ধান্য উঠানে ছড়ান রহিয়াছে-বিস্তর চড়ুই পাখী সেই ধান্তের চতুৰ্দিকে উড়িয়া আসিয়া বসিয়া পড়িয়াছে। তাহার একবার লাফাইতে লাফাইতে একটু অগ্রসর হইতেছে, আবার ভরতকে দেখিয়া দূরে পলাইতেছে। কিন্তু ভরত স্থাণুর ন্যায় অটল, ক্ষুদ্র পক্ষীগুলির আহারে ব্যাঘাত জন্মাইবার তাহার কোনই প্ৰবৃত্তি নাই। কিছু কালের মধ্যেই পক্ষীগুলির ভয় ভাঙ্গিয়া গেল, তাহারা বুঝিল যে, ভরত একটা মানুষের ছবির ন্যায়। র্তাহার দুইটি বিকার রহিত চক্ষুতে তাহারা পরম করুণা বুঝিতে পারিল, সুতরাং চতুর্দিকৃ হইতে নিশ্চিন্তমনে আসিয়া সেই SSBBBB BBB uOuDD DD DBD DBBBDS DB DDLL DBD DDD ভরতকে দেখিতে লাগিল, এবং তঁাহার দৃষ্টিতে যেন “ভয় নাই।' এই বাণী সুস্পষ্ট অঙ্কিত দেখিয়া নিশ্চিন্ত মনে পুনরায় আহারে প্রবৃত্ত হইল। ইহাদের মধ্যে যেগুলি অতিশয় ভীরু, তাহারা তখনও আসিতে সাহসী হয় নাই, দূর হইতে পক্ষপুট নাড়িতেছিল, এবং এক এক বার লাফাইয়া অগ্রসর হইতে চেষ্টা পাইয়া ক্ষুদ্র কোন শব্দ হইলেই চকিত হইয়া বহুদূরে পশ্চাতে হটিয়া পড়িতেছিল। ক্রমে তাহদেরও ভয় একেবারে ভাঙ্গিয়া গেল এবং বিশ্বের সমস্ত চড়ুইপাখী একত্র হইয়া সেই উঠান আক্রমণ করিলা । <> প্ৰায় এক প্রহর পরে নিজের এবং পুত্রের উদারতৃপ্তি করিয়া বেলা S 80