পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छछ्उछद्रज्क হাবা এই খাদ্য রোজ রোজ কিরূপে খায় ? ইহার গন্ধই বা এমন DDDDD DBBB DDD S DBDB DBDDBD BDBBDD DBBBDBBB BBB S DDD DDDSDDD DB DDBB KK BBBD LS DBDDBYYS ED BD কেহ নাই, এই মনে করিয়া অনসূয়া সভয়ে চতুর্দিকে দৃষ্টিপাত করিতে করিতে সেই ভুক্তিাবিশিষ্ট খাদ্যের এক কণা মুখে তুলিয়া অমৃতের আস্বাদ পাইলেন । তখন অচিরাৎ অবশিষ্ট সমস্ত খাইয়া তিনি বিস্মিত হইয়া গেলেন। এমন অপূৰ্ব্ব জিনিষ তিনি পিত্ৰালয়ে কিংবা স্বামীর গৃহে খান নাই। একবার জালন্ধারের রাজা তথায় আগত হইয়া ব্ৰাহ্মণমণ্ডলী ও ব্ৰাহ্মণীগণকে উৎকৃষ্ট খাদ্য-দ্বারা পরিতৃপ্ত করিয়াছিলেন। উৎসবের দিনে রাজগৃহাধিষ্ঠিত দেবতার যে সকল দ্রব্যে ভোগ দেওয়া হয়, তঁহাদের জন্য সেই খাদ্যের ব্যবস্থা হইয়াছিল, সেই উপলক্ষেও অনসূয়া ५aभम जामर्शी श्राम नाई । অনসূয়া স্বামীর নিকট দ্রব্যগুণের কথা শুনিয়াছিলেন, চুণ ও হলুদ একত্র মিশাইলে রক্তবর্ণ হয়, অথচ ঐ দুই বস্তুর কোনটিতেই রক্তবর্ণ নাই । স্বামীর কাছে একদিন তিনি জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, “হাদে দেখ, তুমি সর্বশাস্ত্ৰ জান, চুণ ও হলুদে লালবৰ্ণ কোথা হইতে আসে ?”—মুক্তিকাম বলিয়াছিলেন “উহা দ্রব্যগুণ” । আজ অনসূয়ার মাথায় চট্ৰ করিয়া সেই কথাটার উদয় হইল। তিনি বুঝিলেন, উহা দ্রব্যগুণ, তাহার হস্তের অদ্ভুত শিক্ষার গুণে, সেই তিন অখাদ্য মিশ্রিত হইয়া এরূপ সুখাদ্যের সৃষ্টি করিয়াছে। 8