পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌরাণিকী তিনি তনয়ার আগমনসংবাদ, তখনও নিজে স্বামীকে বলিয়া পাঠান मां हैं । এদিকে অন্তঃপুর-দ্বারে নদী দাড়াইয়া ছিল, তাহার ভ্র কুঞ্চিত হইয়া রহিয়াছিল। যজ্ঞের সমস্ত সম্ভারের যে দিকেই সে দৃষ্টিপাত করিয়াছে, তাহাতেই সে ক্রুদ্ধ হইয়া পড়িয়াছে। যজ্ঞের ধূমে তাহার HBBD DBBDDSS BBBDD SDBD S DBDuBBS SDDD চিতাগ্নির মত বোধ হইতেছিল ; কেন তাহার হৃদয় বিচলিত হইতেছিল, সে নিজেই বুঝিতে পারে নাই। যজ্ঞভাগ যে শিবকে নিবেদিত হইবে না, এ কথা সে জানিত না, কিন্তু সমস্ত দক্ষপুরীর বায়ুস্তর তাহার শরীরে জ্বলন্ত অগ্নিশিখার ন্যায় প্ৰদাহ উপস্থিত করিতেছিল ; ভাবী কোন অমঙ্গল আশঙ্কায় তাহার বিশাল ব্যক্ষ ক্ষণে ক্ষণে কম্পিত হইতেছিল। |- দক্ষ যজ্ঞশালায় বসিয়া আছেন, সতী বিনা নিমন্ত্রণেই আসিয়াছেন, এ সংবাদ তাহার কর্ণগোচয় হইয়াছে। একবার ভাবিতেছেন-সতী আমার বড় আদরের কন্যা ; আমার শয়ন প্ৰকোষ্ঠে দিনরাত্রি আমার পরিচ্ছদাদি যত্বপূর্বক রাখিত, কতদিন বাহু দিয়া আমার কণ্ঠ জড়াইয়া ধরিয়া আমার প্রাণ স্নিগ্ধ করিত ; আমাকে অপর কন্যারা ভয় করিয়াছে, তাহাদের আমার নিকট যাহা কিছু প্রার্থনা থাকিত, সতীর মুখে তাহারা তাহা আমাকে জানাইত। সতীকে কখনও কোন বহুমূল্য অলঙ্কার, এমন কি সামান্য একটি বনফুল দিলেও, সে তাহায় \b>も