পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ܠ ܒܪ মহাবাত্যার পর প্রশান্ত প্ৰকৃতির ন্যায় শিব বিস্ত্ৰমূলে বসিয়াছিলেন। তিনি সতীর চিন্তা পরিহারপূর্বক ধ্যান-নিমগ্ন ছিলেন। সেই যোগানন্দ উদয়ের সঙ্গে তদীয় বিম্বাধরে পুনরায় প্রশান্ত উদাসীনের হাস্য-রেখা स्रक्षिऊ ठूछेहरूङछिब्ज | ব্ৰহ্মার কমণ্ডলু ও বিষ্ণুর চক্ৰ যুগপৎ তাহার পদস্পর্শ করাতে তদীয় ধ্যান ভঙ্গ হইল, তখন সতীর জন্য হৃদয়ে দারুণ জ্বালা অনুভব করিলেন । তিনি ব্ৰহ্মা ও বিষ্ণুকে দেখিয়া বলিলেন, “দক্ষের জন্য আপনার আসিয়াছেন, আমি নন্দীর আর্তনাদে মুহূৰ্ত্তকাল আত্মবিস্মৃত হইয়া ক্রুদ্ধ হইয়াছিলাম, তখন কি হইয়াছে জানি না। যদি দক্ষ বিনষ্ট হইয়া থাকেন, তাহা জগতের ইষ্টের জন্য । দক্ষ আমাকে প্ৰত্যাখ্যান করিয়া জগতের সমস্ত বৈভব-বিতৃষ্ণ মুমুক্ষু ব্যক্তিকে প্রত্যাখ্যান করিয়াছেন। যাহারা দৈহিক সুখের পক্ষপাতী নহেন, বিশ্ব-হিত যাহাদের মূলমন্ত্র, এমন সকল ঋষি যজ্ঞে উপস্থিত হন নাই । দক্ষ আমাকে ত্যাগ করিয়া ঊাহাদিগকে প্রত্যাখ্যান করিয়াছেন । যে বাহাদারিদ্র্য না হইলে চিত্ত্বের રીીરૂfક્ષ ફરી મા, બ્રામા . હ૭) ; ) (મ તિા મરે rિicિફyા ડિ જિt প্ৰদৰ্শন করিয়াছেন । আর স্ত্রীলোকের যে একনিষ্ঠ প্ৰেম-যোগ, সতীর মৃত্যুতে দীক্ষর হস্তে তাহারই অবমাননা সুচিত হইতেছে। বিশ্বের মঙ্গল-দ্ৰোহী এরূপ দাক্তিকের প্রভুত্ব, ধরিত্রী সহ করিতে পারেন। ना है।” দেবগণ বলিলেন, “হে মঙ্গল-আলায় ! জগতের ইষ্টের বিঘ্ন না। হইলে রূদ্রের রৌদ্র ভাব বিকাশ পায় না, বিশ্বের প্রয়োজনেই স্বয়তুর s