পাতা:পৌরাণিকী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেহুলা সেই স্থানে সমৃদ্ধিসম্পন্ন চন্দ্ৰকেতু নামক বণিক্‌ বাস করিতেন ; চন্দ্রকেতু টাব্দ-সদাগরের বাল্যাসখা। এই দুঃসময়ে তিন দিন সম্পূর্ণ অনাহারে অতিবাহিত করিয়া চাদ চন্দ্ৰকেতুর গৃহে উপস্থিত হইলেন। বাল্যলখার এই বিপদ দর্শনে চন্দ্ৰকেতু দুঃখিত হইয়া উহাকে যথেষ্ট আদরে আপ্যায়িত করিলেন ; চাদের শরীর মাজ্জিত হইল, ও পরিষ্কৃত বস্ত্ৰ পরিয়া তিনি তিন দিনের অনাহারের পর ভোজন করিতে গেলেন। ভোজনের নানা আয়োজন হইয়াছিল ; লুব্ধ বণিকের নেত্র খাদ্যদ্রব্যের উপর পতিত হওয়াতে, তাহার রসনা সরস হইল, এমন সময়ে চন্দ্ৰকেতু সাখার প্রতি সৌহাৰ্য্যবশতঃ তাহাকে মনসার সহিত কলহে প্ৰতিনিবৃন্ত হইতে উপদেশ দিলেন এবং এই প্রসঙ্গে উত্তেজিত চান্দ-সদাগরের সঙ্গে তাহার যে বাদানুবাদ হইল, তাহাতে সদাগর জানিতে পারিলেন যে, BDBDBDB BB DDB BBSBiBDBD D DDB DDB DBDBDBD DDD পূজিত হইয়া থাকে। ক্ৰোধে চাঁদের শরীর কম্পিত হইতে লাগিল ; তখনও গণ্ডুবি করা হয় নাই, উপবাসী চান্দ-সদাগর ক্রুদ্ধ সিংহের ন্যায় আসন হইতে উত্থান করিয়া পরিত্যক্ত শ্মশানের কাণি পরিধানপূর্বক সৱোষে বন্ধুগৃহ ত্যাগ করিলেন ; অনুনয়কারী বন্ধুর হস্ত দূরে সরাইয়া, একবারমাত্র সম্বণমেত্রে তাহার প্রতি দৃষ্টিপাতপূর্বক এই বলিয়া চলিয়া গেলেন, “বর্বর ভঁড়ায়ে ELD BDBtS SS DB DDBS uDuD DDBBDBDB DDSS SLDuDDS প্রভৃতি দুরক্ষর সংজ্ঞায় অভিহিত করিতেন। এই অবস্থায় চাদ গ্রামে গ্রামে ভিক্ষা করিয়া কিছু তণ্ডুল সংগ্ৰহ করিলেন, সেই তণ্ডুলগুলি এক স্থানে সযত্বে রাখিয়া, তিনি স্নান করিতে গেলেন ; স্নানান্তে তাহা নিজে পাক করিয়া, জঠয়ানল-নিবৃত্তি কৱিৰোল ।