నశి ভারত কলঙ্ক। গের কীর্তিকলাপ লিপিবদ্ধ করিয়া রাখেন নাই। প্রাচীন ভারতবর্ষীয় গুণবৃত্ত নাই। স্বতরাং ভারতবর্ঘ্যদিগের যে শ্লাঘনীয় সমরকীৰ্ত্তি ছিল, ভাস্থাও লোপ হইয়াছে। যে গ্রন্থগুলিন “পুরাণ” বলিয়া খ্যাভ আছে, ভাহাতে প্রকৃত পুরাবৃত্ত किङ्कहे नाहे । शांश रुिडू आtछ् उांश श्रटेनगर्शिक ७द१ अठिমানুষ উপন্যাগে এরূপ আচ্ছন্ন, যে প্রকৃত ঘটনা কি, তাহ কোন রূপেই নিশ্চিত হয় না। ভাগ্যক্রমে, ভিস্বদেশীয় ইতিহাস-বেত্তাদিগের গ্রন্থে দুই স্থানে প্রাচীন ভারতবর্ষীয়দিগের যুদ্ধাদির উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যার। প্রথম মকিদনীর আলেকজওর বা সেকন্দ্রর গ্িিব জ্বয়ে যাত্রা করিয়া ভারতবর্ষে আসিয়া যুদ্ধ করিয়াছিলেন। রচনাকুশল যবনলেখকেরা তাহা পরিকীৰ্ত্তিত করিয়াছেন। দ্বিতীয় মুসলমানের ভারতবর্ষ জয়ার্থ যে সকল উদ্যম করিয়াছি, লেন,তাহ মুসলমান ইতিবৃত্ত লেখকেরা বিবরিত করিয়াছেন। কিন্তু প্রথমেই বক্তব্য যে, এরূপ সাক্ষীর পক্ষপাতিত্বের গুরুতর সম্ভাবনা। মনুষ্য চিত্রকর বলিয়াই চিত্রে সিংহ পরাজিভ স্বরূপ লিথিভ হয়। যে সকল ইতিহাসবেত্তা আত্মজাতির লাঘব স্বীকার করিয়া সত্যের অনুরোধে শত্রুপক্ষেয় যশংকীৰ্ত্তন করেন তাহার অতি অল্পসংখ্যক। অপেক্ষাকৃত মূঢ়, আত্মগরিমাপরায়ণ भूजलभानभिन्न रुप ग्रुत्व ९ाङ्क, क्लउदिशा, गज्रानिईउिभागै ইউরোপীয় ইতিহাসবেত্তারা এই দোষে, এরূপ কলঙ্কিত, মে"উহাদের রচনা পাঠ করিতে কখন কখন ঘৃণা করে। এই জন্য দেশীয় এৰং বিপক্ষদেশীয়, উভয়বিধ ইতিহাসবেত্তদিগের লিপির সাহায্য নপাইলে,কোন ঘটনারই যথার্থ নির্ণীত হয় না। কেবল আত্মগরিমাপরবশ, পর-ধৰ্ম্মদ্বেষী, সত্যতীত মুসলমান লেখকদিগের কথার উপর নির্ভর করিয়া, প্রাচীন
পাতা:প্রবন্ধ পুস্তক-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১০১
অবয়ব