ভালবাসার অত্যাচার। సి
- tबब अडाisाब नमिठ इ७ब्राहे गडद । ७ रु५ १५४, স্বীকার করি। স্নেহ যদি স্বার্থপরতাশূন্য হয়, তবে, তাছাই ঘটিতে পারে। কিন্তু সাধারণ মনুষ্যের প্রকৃতি এইরূপ, যে স্বার্থপরতাশূন্য স্নেহ দুর্লভ। এই কথার প্রকৃত তাৎপৰ্য্য ’গ্রহণ না করিয়া, অনেকেই মনে মনে ইহার প্রতিবাদ করিতে পারেন । তাহার বলিতে পারেন যে, যে মাতা স্নেহবশতঃ পুত্রকে অর্থান্বেষণে যাইতে দিল না—সে কি স্বার্থপর ? বরং যদি স্বার্থপর হঠত, তাহা হইলে পুত্রকে অর্থম্বেষণে দূরদেশে যাইতে নিযেধ করিত না, কেন না পুত্র অর্থে পার্জন করিলে কোন ন মাতা তাহার ভাগিনী হইবেন ?—অতএয ঐকপ দর্শন মাত্র আকাঙ্ক্ষী স্নেহকে অনেকেই অস্বার্থপর স্নেহ মনে
করেন। বাস্তবিক সে কথা সত্য নহুে—এ স্নেহ অস্ব্যর্থপর নছে । যাহার। ইহা অস্বার্থপর মনে করেন, তাহারা অর্থপরতাকে স্বার্থপরতা মনে করেন ; যে ধনের কামনা করে না তাছাকে স্বার্থপরতাশূন্য মনে করেন । ধনলাভ ভিন্ন পৃথিবীতে যে অন্যান্য মুখ আছে, এবং তন্মধ্যে কোন কোনু মুখের আকাঙ্ক্ষা ধনাকাঙক্ষ হইতে অধিকন্তর বেগবতী, তাহ ঠাহারা বুঝিতে পারেন না। যে মাতা অর্থের মায় পরিত্যাগ করিয়া, পুত্রমুখদর্শনমুখের বাসনায় পুত্রকে দারিদ্র্যে সমর্পণ করিল ; সেও আত্মমুখ খুজিল। সে অর্থজনিত মুখ চায় না, কিন্তু পুত্রসন্দর্শনজনিত মুথ চায়। সে সুখ মাতার, পুত্রের নহে; মাতৃদর্শনজনিত পুত্রের যদি মুখ থাকে,থাক –সে স্বস্তুপুরের প্রবৃত্ত্বিদায়ক, মাতায় নহে। মাস্ত। এখানে আপনার একটি মুখ খুজিল—নিত্য পুত্রমুখদর্শণ; তাহার অভিলাষিণী হইয়া পুত্রকে দারিদ্র্যদুঃখে দুঃখী করিতে চাহিল; এখানে, মাত স্বার্থপর, কেন না আপনার স্বশ্বের অভিপ্রায়ে অন্যকে দুঃখী করিল।