হিন্দুধর্মের নৈসর্গিক মূল। ৭৭ আর একটি উত্তর এই যে ঈশ্বরবিরোধী দ্বিতীয় কোন চৈতন্যই তাহার শক্তির প্রতিবন্ধক। যদি নিৰ্ম্মতার কার্য্য দেখিয়া নিৰ্ম্মাতাকে সিদ্ধ করিলে, তবে তাহার কার্য্যের প্রতিবন্ধকতার চিহ্ন দেখিয়াও প্রতিকূলাচারী চৈতন্যেরও কল্পনা করিতে পার। পারসিকদিগের প্রাচীন দ্বৈতধৰ্ম্ম এইরূপ— তাহারা বলেন যে একজন ঈশ্বর জগতের মঙ্গলে নিযুক্ত— আর এক ঈশ্বর জগতের অমঙ্গলে নিযুক্ত। খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মে ঈশ্বর ও সয়ন্তানে এই দ্বৈত মত পরিণত । ঈশ্বরতত্ত্ব সম্বন্ধীয় প্রবন্ধে মিল প্রথমোক্ত মতটি অবলম্বন করারই কারণ দর্শাইয়াছেন । কিন্তু তৎপূৰ্ব্বপ্রণীত “প্রকৃতি তত্ত্ব” সম্বন্ধীয় প্রবন্ধে তিনি দ্বিতীয় মতের পৃষ্ঠরক্ষা করিয়াছেন। সংসার যে অনিষ্টময়, ৰাষ্টা কোন মনুষ্যকে কষ্ট করিয়া বুঝাইহার কথা নহে—সকলেই অবিরত দুঃখভোগ করিতেছেন— এবং পরের দুঃখতোগ দেখিতেছেন। জীবের কার্য মাত্রই কেবল দুঃখমোচনের চেষ্টা । যিনি কেবল জীবের মঙ্গলাকাজা, তৎকর্তৃক এরূপ দুঃখময় সংসার স্বই হওরা তাসম্ভব । এ সম্বন্ধে কথিত প্রবন্ধ হইতে কয়েক পংক্তির মৰ্ম্মাম্বুবাদ করিতেছি। মিল বলেন— " ধাঁদ এমন হয়, যে ঈশ্বর যাহা ইচ্ছা করেন, ওহাই করিতে পারেন, তবে জীবের দুঃখ যে ঈশ্বরের অভিপ্রেত, এ সিন্ধান্ত হইতে নিস্তার নাই ।” যাহারা মঙ্গুষ্য প্রতি ঈশ্বরের
- তৎসম্বন্ধে মিলের কয়েকটি কথা ইংরেজিতে উদ্ধত কীরতেছি ।
“Next to the greatness of these Cosmic Forces, the quality which most forcibly strikes every one who does not avert his eyes from it is their perfect and absolute recklessness. They go straight to their ewl, without r gal li:¡.; what and wh0m they crush,