હક્કર [ સન્મ छांशं, ઝા ૧૪ تمیجسته ... . 邨 পত্নীগ্রামে কিছুই চাপ থাকিবার বো মাই। গোপাল মুখুজ্যের চাকর সমস্তই প্রকাশ করিয়া দিল। দীক্ষর বাড়ীর नtतई हेशंtअब्र पद्र । ठांशंद्र शैो न कि जांफ़ारण ऍप्लिांश्ब्रा সমস্তই দেখিয়াছিল। শিবুর পিতা তারিণী অতিশয় কড়া হিন্দু। সনাতন হিন্দু ধৰ্ম্মটাকে বাঁচাইর রাখিবার তাহার অশেষবিধ যত্বের ও চেষ্টার অবধি ছিল না। ছোটলোকের ছোৱাছিং ত দূরের কথা, চালের তলায় মাথা দিলেও भाच्नु जर्गा भत्राि इङ हेब पिहेख्। चीनप्ले তারিণী-বাৰুত্বও কাণে গেল। শুনিয়া তিনি বারংবার শিহরিয়া উঠিলেন। মনে মনে কহিলেন, “আরে সৰ্ব্বনাশ ! চণ্ডালের জলগ্রহপ ! এ যে মহাপাতক ! এখন উপায় !" তবে উপায় স্থির করিতেও তাছার বিলম্ব হইল না। কারণ, পাতকের ভয় যা সে ঐ প্রমাণ হইলেই,—না ! মাটী হইল—অস্বীকার করিবার উপায় না থাকিলে। এমন কি, আবক্ষলম্বিত শ্মশ্র গুম্ফধারী নবাব-বংশোদ্ভব শুদ্ধ শাস্তু পাচক সাহেবের হাতে রান্না করা গোস্ত, পোলাও চালান যাইতে পারে, তাহাতে দোষ নাই। অন্ততঃ এতটা সঙ্কীর্ণ এই সনাতন হিন্দু সমাজ নহে। কিন্তু তাই বলিয়া ছোটলোকের বাড়ীতে ! তাহারা যে স্বজাতি! হিন্দু বলিয়া পরিচয় দেয় । এর চেয়ে বড় अश्रृंब्रांश श्रांब्र पञांtछ् न कि ! शृङब्रां९ cषांशांण शशंलग्न অবিলম্বে আটঘটি বাধিয়া ফেলিবার উদ্যোগ আয়োজন করিতে চলিলেন। প্রথম ধাক্কা চলিল তাহার একমাত্র পুত্র শিবুর পিঠের উপর দিয়া। সে যে কি ভীষণ অভ্যাচার, সে কথা উল্লেখ না করাই ভাল। দীমুকে পুৰেই খবর দেওয়া হইয়াছিল। সে জাসিয়া হাজির হইল। ডাকিবার হেতু সে পূর্বেই বুৰিয়াছিল। রসিক इछिद्रङ्ग ७ बाँझैौड़ कूण-श्रृंख्नश्डि। छिनि७ ऐश्रश्छि ছিলেন। উপযুক্ত বজমানকে খুনী করা তাহার প্রয়োজন। इछब्रां२८गवान श्रेष्ठ षद्र बांकाहे बांरिब श्र। उिनि কছিলেন—“এ সব কি শুনছিয়ে, দীনে ! এসব মিথ্যে ब्रह्मैन क'tब्र cदांन उ छांग नग्न ! cनदठी बांक १ निरह তাম্বাল! বেটা চণ্ডাল কোথাকার নির্বাংশ হবার ভর cनई cठांब्र !” बगिब्राहे ठिनि उँहांब्र चांब्रद्ध छकू इहेछे? ौशब मूषब्र लिएक कईशहै कब्रिजा चूबाहेरङ गांशिष्णन । নমঃপূদ্র জাত অতিশয় ধৰ্ম্মভীরু। ব্রাহ্মণের উপর ইহাদের ভক্তি-শ্রদ্ধার জন্ত নাই । এমনকি, ব্রাহ্মণের মুখ দিয়া উচ্চারিত বাক্য দেবদেশ বলিয়া মনে করে। তাই স্থতিয়ত্ব যখন অভিসম্পাত করিবার ভয় দেখাইলেন, তখন দীমুর ভিতরটা ভয়ে আড়ষ্ট হইয়া গেল। কি যে সে মিথ্যা করিয় রটাইয়াছে তাহাও বুঝিল। কহিল,— "এত বড় কথা কি ছোটলোকে মুখ দিয়ে খসাতে পারে } মুখ যে পাঁচে যাবে কৰ্ত্ত ।” স্মৃতিরত্ন পুলকিত হইয়া কছিলেন,—“তবে তাই বল – এ সৰ্ব্বৈব মিথ্যা ! জল ও থায় নাই, তোর বাড়ী শিবনাথ যায়ও নাই।” দীমু ছুই হাত ছুই কানে চাপ দিয়া কছিল, “রাম, রাম । এই এতখানি বয়েস হ’ল কর্তা মিথুক কেউ ক’বার পারে: না। আজ এত বড় মিথ্যে আমি কব ক্যামৃনে ? ওপরওয়ালার ত চোখ আছে !” স্মৃতি-রত্ন দুই চক্ষু রক্তবর্ণ করিয়া কছিলেন,*হারামজাদা মিথুক ! এখানে এসেছ ধৰ্ম্মপুত্তর যুধিষ্ঠির সাজতে ? আমি জানি না ? গুনিনি আমরা সব কথা ? এ-বাড়ীর বুড়োঠাকুরুণ তোর ব্যাটাকে পণ্ডিত দিয়ে বেত খাইয়েছিল, সেই রাগে তুই এই সব রটিয়ে বেড়াচ্চিস্ ! আমরা কি ঘাস খাই ? বুৰি ন'-এ সব বজ্জাতি /* বলিয়া পাশের বৃদ্ধটিকে একটু ধাক্কা দিয়া কহিলেন, “ও মধু খুড়ো । ছোট লোকের কত বড় বাড়-বাড়ন্ত হয়েছে দেখ ছ ?” খুড়া কছিলেন, “আমরা ত এতকাল দেখে এলাম, এখন তোমরা পাঁচজনে তাই দেখ। জুতোর তলার রাখতে পার, থাকৃবে । একটু ছাড়া পেয়েছে কি মাথায় চড়ে, ব’লে আছে । এমন নেমকহারাম জাত ওরা " ছোটলোক চাইলেও আত্মসন্মান-বোধ এখনও এ জাতের যায় নাই। সে সন্থ করিতে পারিল না। একটু রক্ষ স্বরেই কছিল,-“কৰ্ত্তা! আপনার ভদরলোক, দিনকে একেবারে রাত্তির কর্তে পারে। আপনাদের সঙ্গে ভকরার कcद्र कण cनरे। cषांकनंबांबू यषम७ शंखशाण यांछन ।
