- s থ সংখ্যা J বীরভূমের কৃষি-কথা ૯૪૧ iSASAMMMBSBASABB iMMM AAAASASASS SSSSSSMMMMMMSAMSMSAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS করিবারও অধিকার নাই।” কৃষক সম্প্রদায় সমৃদ্ধিশালী হইলে দেশে কলকারখানা ও ব্যবসায় বাড়িয়া যায়। দেশের চারিদিকে তখন উন্নতির স্রোত বহিতে থাকে । इहे८ङ विछां★ां कब्रिग्नां८छ् ।। ५हे नौ वाउँौल ५थांtन ময়ূরাক্ষী, কানা, বক্রেখর, চন্দ্রভাঙ্গ, সাল, হিঙ্গলো, দ্বারক, কোবাই পুষ্করিণী, বাঁশলই, পলাশী প্রভৃতি বহু ছোট বড় নদী অাছে। তন্মধ্যে অজয় এবং ময়ূরাক্ষী সৰ্ব্বাপেক্ষা বড় নদী। পূর্ববঙ্গেয় নদীর তুলনায় এই জেলাস্থ নদীগুলি কিছুই নহে। ইহাদের কোনটিতেই বারমাস প্রচুর পরিমাণে জল পাওয়া যায় না। তবে বর্ষাকালে নদীগুলি স্ফীত হইয়া ভীষণ মূৰ্ত্তি ধারণ করে এবং পাশ্ববর্তী ভূমিসমূহকে পলির প্রলেপদ্বারা উর্ধ্বর ও শস্যশালিনী করিয়া ○エiび司 | লোকসংখ্যা ও কৃষিজীবী এই জেলার প্রধান নগর সিউড়ী । জেলায় ৮,৪৭,৫৭০ জন লোকের বাস। এখানকার শতকরা ৭০ জন লোক কৃষিজীবী। যাহারা শুধু স্বকীয় পরিশ্রম দ্বারা কৃষিকৰ্ম্ম করিয়া জীবিক অঞ্জন করে তাহাদের সংখ্যা ( পুরুষ ৮৪৬৩৯ এবং স্ত্রী ১৩৫১৭ ) মোট ৪৮১৫৬ জন । কৃষিশিল্পের আবখ্যকত আজকাল দেশের যেরূপ অবস্থা তাহাতে শিক্ষিতবর্গকে ও দেশের সমস্ত শিল্পের দিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি দিতে হইবে —“লেখাপড় শেখ, নয়ত চাষ করে খেতে হ’বে” এই নীতিবাক লঙ্ঘন পূৰ্ব্বক কৃষিব্যবসায়ের উন্নতিসাধন পূৰ্ব্বক দেশের ধনবৃদ্ধি করিয়া জাতীয় ভিত্তির প্রতিষ্ঠা করিতে হইবে। দেশের কৃষকের সমুদ্ধিশালী না হইলে দেশ কখন বড় হইতে পারে না । শিল্প-বাণিজ্য দেশের উন্নতির সহায়ক মাত্র । শিল্প-বাণিজ্য না থাকিলেও দেশ বাচিতে পারে ; কিন্তু খাদ্য শস্ত না থাকিলে দেশ কিরূপে পঁচিবে ? আমেরিকার কোন প্রধান জননায়ক একদ। বলিয়াছিলেন “শিল্প বল, বিজ্ঞান বল, সভ্যতা বল সকলের আগে মানব জাতির জীবনদাতা শিল্প বাণিজ্যের জনক যে কৃষি, তাহারই স্থান। যে বিজ্ঞানে যুদ্ধ-প্রবৃত্তি জাগাইয়া তোলে তাহার স্থান নহে ; কিন্ধ যে শিল্প-বাণিজ্য শুধু ধন আহরণ করে তাহারও স্থান নহে। যতক্ষণ পৰ্য্যস্ত কোন দেশ তাহার কৃষিউৎপন্ন সমৃদ্ধির উপর স্থায়িত্বের : डिखि ब्र5ना ना करव्र उडझ१ फांशज ॐ दिबाब भर्स কৃষিকৰ্ম্মের দিকে কোন লক্ষ্য করিধ না ; অথচ খাদ্যদ্রব্যের মূল্য বাড়ির চলিয়াছে বলিয়া চীৎকার করিলে চলিবে না। ইহার প্রতিকার থাকিতে, এমন সুজলা সুফল দেশ থাকিতে কেন আমরা খাদ্যদ্রব্যের ছৰ্ম্ম গ্যতার বিষয়ে চীৎকার করিঞ্চ শিক্ষিত সম্প্রদায়ের দৃষ্টি এদিকে আকৃষ্ট হইলে সোনার বাঙলায় সোন ফলিবে সন্দেহ নাই। अोकाझैँ झुभि এই জেলার ৮,০৭,০০০ একর ( ১ একর প্রায় ৩ বিঘা ) ভূমি আবাল হইয়া থাকে। বাকী ভূমি বস্তি, ডাঙ্গা, পতিত ও বন । আবাদী ভূমি একপ্রকারের নয় ; ইহার আবার পার্থক্যভেদ আছে। এই ভূমির কতকটা এটেল এবং দো । এক একরূপ জমিতে এক একরূপ ফসল উৎপন্ন হয়। ঐ আবাণী ভূমির মধ্যে ৬,৫০,• • • একর জমিতে খুব ভালরূপে ফসল উৎপন্ন হয় অর্থাৎ জেলার ৫৮ ভাগ অংশ হইতে মুম্বর ও প্রচুর পরিমাণে ফসল পাওয়া যায় । -
