পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা] AAAA ASAS A SAS SSMMMAAA AAASS কোথাও শীর্ণ নিৰুরের মৃদ্ধ যুদ্ধ জল-প্রবাহ। কখন কোন বড় পশু চারিদিকে নিরীক্ষণ করিয়া সাবধান গতিতে চলিয়া शाहेप्च्याङ् । কে দেখিয়া বলিতে পারে এমন স্থানে মানুষের বাস সম্ভব ! বনের মধ্যে একদিকে একটা ছোট পাহাড়ের মত, তাহার নীচে রাজা শিশেরার মৃগয়-ভবন । বাড়ী ছোট হইলেও স্থান যথেষ্ট ও এমন কৌশলে নিৰ্ম্মিত ষে, আশে পাশে কোথাও হইতে দেখিতে পাওয়া যায় না, একেবারে গৃহের সম্মুখে উপস্থিত না হইলে বুঝিতে পারা যায় না ষে, এই অরণ্যের মধ্যে মানুষের বাসোপযোগী গৃহ আছে । আকাশে বিমানে আরোহণ করিয়া গমন করিলে নীচে অবিরল ঘন বিন্যস্ত পাদপশীর্ষ ব্যতীত আর কিছুই দেখা যায় না। বনের ভিতর দিয়া সেই গৃহে যাইবার পথও কৌশলে প্রস্তুত, অজানা লোকে সহজে খুজিয়া বাহির করিতে পারে না ? - রাজকন্যা সাফিরা এইখানে বাস করিতেছিলেন । তিনি পিতার আজ্ঞায় এখানে আসিয়াছিলেন । আরাতামাকে জিজ্ঞাসা করাতে তিনি বলিয়াছিলেন, এখন একবায় তোমাকে যাইতেই হইবে । রাজা মনে করেন তাহ হইলে তোমার আশঙ্ক কম । কিন্তু যদি এ কথা প্রকাশ পায় যে, তুমি নগর ছাড়িয়াছ তাহা হইলে সকলেই বলিবে যে, শক্র বিশলাম অধিকার করিবে এই ভয়ে তুমি নগর হইতে পলায়ন করিয়াছ । সাফির কহিলেন-আমি দুই দিন পরেই ফিরিয়া আসিব । - ~–গুনিয়াছি যুদ্ধের সময় নগরের বাহিরে যাওয়া যত সহজ ফিরিয়া আসা তেমন সহজ নয় । —কেন শত্র কি নগর অধিকার করিবে ? —যুদ্ধের গতি কে বলিতে পারে ? শেষে সাফির বলিলেন,—আচ্ছা,আমি এখন যাইতেছি, কিন্তু যখন ইচ্ছা ফিরিয়া আসিব । —আসিবার পূৰ্ব্বে পথ মুক্ত আছে কি ন জানিও। নূতন নূতন কয়েকদিন সাফিরার বেশ ভাল লাগিলী বনের এরূপ নিবিড় নির্জনতা তিনি ইতিপূৰ্ব্বে কখন জহুভব कtब्रन नाहे । वथन उशन डिनि ८परिष्क cननिष्क छणिब्र あ - مية في بينيين هميتهمه في ميلامية AJAS AMMeASAAMAMAMAAAA बाईrठन । निकटः बछ नलद्र ८ठशन उद्र न थाकिरण७ র্তাহাকে রক্ষা করিবার জন্য দুই তিন জন লোক সৰ্ব্বদা সশস্ত্র হইয় তাহার সঙ্গে থাকিত। প্রাতঃকালে নানাজাতীয় পার্থীর কলরব গুনিয়া সাফিয়ার আনন্দ হইত। সুৰ্য্যোদয়ের পর বনফুল চয়ন করিতেন, নিঝরিণীর তটে বসিয়া থাকিতেন। রাত্রিকালে দুই জন দাসী তাহার কাছে থাকিত । কয়েকদিন পরে তাহার ভাবাস্তর উপস্থিত হইল। বনে নিৰ্ব্বাসিত হইয়া এরূপ করিয়া কতদিন থাকিতে হইবে । যুদ্ধ কোথায় হইতেছে, কোন পক্ষের কিরূপ অবস্থা ? সংবাদের অভাবে রাজকন্ত চঞ্চল হইয়া উঠিলেন। সৈন্তের অধ্যক্ষকে কহিলেন, আপনি বিশলাম নগরের সংবাদ লইতে লোক পাঠাইয় দিন । অধ্যক্ষ কিছু ইতস্ততঃ করিয়া কছিলেন, কাহার আদেশে পাঠাইব ? আমাদের এইখানে থাকিবার আদেশ, রাজা ভ আর কোন আদেশ দেন নাই । সাফির রাগিয়া কছিলেন,—আমার আদেশ আপনার পক্ষে যথেষ্ট। আমার আদেশ মত আপনি ছুই জন সৈনিককে নগরে প্রেরণ করুন । অধ্যক্ষ আর আপত্তি করিলেন না । সৈনিক দুজনকে পাঠাইবার সময় বলিয়া দিলেন, রাজকন্ত। এখানে আছে এ কথা যেন কোন মতে প্রকাশ না হয় । তোমরা গালিম কিংবা সৈনিকদিগকে কোন কথা জিজ্ঞাসা করিও না । নগরের সাধারণ লোকে কি বলিতেছে জানিয়া আইস । সৈনিকদ্বয় চলিয়া গেল। রন হইতে বাহির হইয়া তাহারা ইপি ছাড়িয়া বাচিল । সহরে যে কয়দিন থাকিতে পারে তাহাই লাভ । নগরে প্রবেশ করিয়া তাহারা বরাবর রাজবাড়ীতে গেল। পথে ফারেজ নাগরিক সৈন্তের অধ্যক্ষের বেশে দাড়াইয়া ছিলেন। দৈনিক দুজন তাহাকে দেখিয়া অভিবাদন করিল। ফারেজ দেখিলেন ইহার অনেক দু হইতে আসিয়াছে। পাহক ও পায়ের হাটু পর্যন্ত ধূলা, সম্মুখে ও পশ্চাতে বস্ত্রে কণ্টক লাগিয়া রহিয়াছে। ইহার কোথায় গিয়াছিল। ফারেজ তাদের সঙ্গে কিছু দূর গমন করিলেন। কহিলেন, দেখিতেছি তোমরা অনেক पूज़