পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী-আশ্বিন, ১৩৩৫ { ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড (s) नशबिहड निक्रिए७ “प्लेबजिक कप्ले" यिद१ *ञळे छशिंग्न 5” £हे छेख्द्र श्रृंटमग्न भtशी इब्राँ अग्णष्ठे অক্ষরের চিহ্ন আঞ্জস্ট্র পিতৃ ই ই:স্থলেই বা পদের অবকাশ নাই। : . . . (৩) নবাবিন্ধঃ অশোর-লিপির অক্ষরে এবং শদের বিকৃতি উপেক্ষা করিয়া যদি স্বীকার করা বায় যে, এই লিপি অশোকের সময়ে সম্পাদিত রুমিন্ধেই স্তম্ভলিপির অনুলিপি, তথাপি এই অষ্ট্রলিপি কি নিমিত্ত যে স্বতন্ত্র শিলাফলকে খোদিত হইয়াছিল ডাহা নিরূপণ করা মুকঠিন। অধ্যাপক চাকলাদার মহাশয় লিখিছেন “ভগবান বুদ্ধদেবের:জঞ্জস্থান-ঘটিত এই লিপিটিও সেইরূপ সম্রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে:তিনি প্রচার করিবেন। ইহাতে বিক্ষিত হইবার কোনও কারণ নাই।" . . . বিভিন্ন স্থানে জয়ন্ধত অশোকের শিলালিপির এবং স্তম্ভলিপির জ্ঞা কমিৰেই লিপি বিধিনিষেধ সম্বলিভ ধৰ্ম্মলিপি বা অনুশাসন রূহে, স্মারকলিপি। এই লিপির মর্শ এই— . . . . . . . . . . "দেবগণের প্রিয় রাজা প্রিয়দর্শ (অশোক) অভিষিক্ত হইবার পর বিংশ বৎসরে স্বয়ং জাসিয়া ( এই স্থানের ) পূজা করিয়াছিলেন, কারণ এই স্থানে বুদ্ধ শাক্যমুনি জন্ম গ্রহণ করিয়ছিলেন। গুগবান (বুদ্ধ) এই স্থানে জন্ম গ্রহণ করিয়াছিলেন (ইহা নির্দেশ করিবার জন্ত) তিনি একটি শিল-প্রাকার (?) নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন এবং শিল-স্তম্ভ প্রতিষ্ঠিত করাইয়াছিলেন। (তিনি লুনীি গ্রাম কর ( বলি-) মুরু করিয়াছিলেন এবং ( এই গ্রামে উৎপন্ন শস্যের) অষ্টম ভাগ ( রাজস্ব) নির্ধারিত করিয়াছিলেন । এই স্মারক গুস্তুগাত্রে খোদিত স্মারক লিপিতে “ছিদ” এখানে দুইবার আছে। তীর্থযাত্রীদিগের স্থানপূজার সুবিধা করিয়া দেওয়া এই লিপির এক উদ্বেগু ; এবং লুম্বিনীগ্রামের রাজস্বদাতা এবং রাজস্ব সংগ্ৰছকৰ্ত্তাকে উপদেশ দেওয়া এই লিপির অপর উদেপ্ত। লুম্বিনী-গ্রাম ছাড়া মৌর্য্য সাম্রাজ্যের আর কোন স্থানে এই প্রকার লিপির প্রস্তরফলকে খোদিত অনুলিপির প্রচারের কোন প্রয়োজন দেখা যায় না। সুতরাং এই লিপিখানিকে রুমিনেই লিপির সমসময়ের অঙ্কুলিপি বলিয়া স্বীকার করিতে প্রবৃত্তি হয় না। রামমোহন রায় ঐ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাপুরুষ যখন আসেন তখন বিরোধ নিয়েই জানে, নইলে তার আসার কোনোঁ সাৰ্ধৰ্বত নেই। জেলে চলার দল মানুষের ভাটী শ্রেীজকেই মানে বিলি উদিয়ে. নিয়ে গুরীকে ঘাটে পৌঁছিয়ে দেবেন, তার দুঃখের অন্ত নেই, স্রোতের সঙ্গে প্রতিকূলতা তার প্রত্যেক পদেই। রামমোহন রায় যে-সময়ে এ দেশে এসেছিলেন সেই সময়কার ভাটার বেলার স্রোতকে তিনি মেনে নেন নি, “সেই স্রোতও তাকে আপন বিরুদ্ধ ব’লে প্রতিমুহূর্বে डिब्लकां★ कंत्रछ I. হিমালয়ের উচ্চতা, তার নিমতলের সঙ্গে অসমানভায়ই মাপে সময়ের বিরুদ্ধত দিয়েই কোনো জাতির ইতিহাসে মাহুষের প্রাণ যতদিন প্রবল থাকে ভতদিন সে আপন মৰ্ম্মগত জাগ্রৎ শক্তিতে নিজেকে নিজে নিরস্তর সংশোধন ক’রে জয়ী করে চলতে পারে। বস্তুত প্রাণের প্রক্রিয়াই তাই। সে তো নিত্য সংগ্রাম আমরা চলি লে তো প্রতিপদক্ষেপেই মাটির