سوبرامج প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩৮ [ exo ভাগ, २ध्र ६७ শৰ লক্ষ্য করিয়া ফিরিয়া গিয়া দেখি কর্পোর্যালই তো সশব্দে কাদিতেছে। “ব্যাপার কি ? কাজছো কেন ?" - কান্না খামিল না । কপোরাল আমার হাতখানা চাপিয়া ধরিয়া বলিল, লেফটেন্যান্ট সাকুরাই, আপনি ত এবার মাতব্বর হলেন । "কাপ্পার কি কারণ ? খুলেই বল না!" সে জামার কানে কানে বলিল, আমাদের কাপ্তেন মারা পড়েছেন! तनिब्रां यांभिe ऍांशिञ्च ८कलिलांश ।। ७हे उ ७क মুহূৰ্ত্ত জাগে তিনি হুকুম করিলেন, আগে চল । এইমাত্র ধার সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হুইল সেই কাপ্তেন আর ইহলোকে নাই ? এক মুহূর্তে আমাদের কোমলপ্ৰাণ স্নেহময় কাপ্তেন কাওয়াকামি ও আমি দুই ভিন্ন জগতের জীবে পরিণত হইলাম। এ কি সত্য, না স্বপ্ন ? কর্পোর্যাল ইতো কাপ্তেনের দেহ দেখাইয়া দিল, নিকটেই র্যামপার্টে যাওয়ার পথের উপর পড়িয়া আছে। চুটিয়া গিয়া দুই হাতে সেই দেহ তুলিয়া লইলাম। “কাপ্তেন ! ...” আর একটি কথাও মুখে সরিল না। কিন্তু নিশ্চেষ্ট হইয়া থাকিলেও চলিবে না, কাপ্তেনের কাছে যে গুপ্ত ম্যাপ ছিল তাহা লইয়া নির্তয়ে দাড়াইয়া উঠিয়া হাকিয়া বলিলাম—এখন থেকে আমিই বারো নম্বর কম্পানির নায়ক ! হকুম দিলাম, আহতদের মধ্যে কেহ কাপ্তেনের দেহ जहेब बांक । अरूबन चांझ्ड टैणनिक cनश ठूणि८ड छेञ्चख श्हेब्बांटछ् ७धन गधब्ब ८भांक्रश हांzन जांघांड পাইয়া কাপ্তেনের গায়ে ঢলিয়া সে মারা গেল । তার স্থান লইতে গিয়া সৈনিকের পর সৈনিক মারা পড়িতে লাগিল । লেফটেন্যান্ট নিয়োমিয়াকে ডাকিয়া জিজ্ঞাসা করিলাম, ‘সেকসনগুলো একত্র আছে ত ? সে বলিল, হা । কর্পোর্যাল ইতোকে আদেশ দিলাম, সৈগুশ্রেণী যেন ঠিক থাকে, যেন জোড়ভঙ্গ হইয়া না যায় ! বলিলাম, দলের মাঝখানে থাকিব আমি। অন্ধকারে জায়গাটার চেহারা দেখা যায় না, কোনদিকে চলিতে হুইবে তারও ঠিকানা নাই। অন্ধকার আকাশের গায়ে উত্তরের কেল্লা ও ওয়াংতাই পাহাড় খাড়া উঠিয়াছে। সামনে এক প্রাকৃতিক দুর্গ, আমরা আছি কটাহের মত নাবাল জমির মধ্যে, তবুও আমরা পাশাপাশি "মাচ’ করিয়া চলিলাম ।
- বারো-নম্বর দল, জাগে চল !" ডানদিকে ফিরিয়া স্বপ্নের ঘোরে যেন আগাইয়৷
চলিয়াছি। সে সময়ের কিছুই স্পষ্ট মনে পড়ে না। “লাইন যেন না ভাঙে !” এই আমার একমাত্র আদেশ । কপোর্যাল ইতোর গলা আর শুনিতে পাই না—সে আমার ডাইনে ছিল। ক্রমশ
