ፃፃ: রব উঠিয় তাহাকে কথঞ্চিৎ শান্ত করে, কনের বাবা ঠেঙানো জন্তুর মত উদভ্ৰান্ত দৃষ্টিতে চারিদিকে চাহিতে . চাহিতে ক্রমাগত হাত কচলান, ওদিকে দিদির সঙ্গে ষাওয়ার বায়না নিয়া খোকার কান্না আর থামে না। ইন্দুর ইচ্ছা হয় এই অসহ অত্যাচারের হাত এড়াইতে ছুটিয়া পাঙ্কীতে উঠিয়া পড়ে। বেদনার এ বিরাট ভূমিকা কেন ? থাকিবার যখন উপায় নাই তাড়াতাড়ি যাওয়াই ভাল। উঠানে দাড়াইয়া না থাকা না যাওয়ার যন্ত্রণটা এমন সমারোহের সহিত ভোগ না করিলে কি নয় ? দাড়াইয়া থাকিতে ইন্দুর কষ্ট হয়। সৰ্ব্বাঙ্গ যেন অবশ হইয়া আসিতেছে । অঙ্গন-লগ্ন ছায়াটই ইন্দু দেখিতে পাইতেছে, তাহাও ঘোমটার ভিতর দিয়া কয়েক হাত পরিধির মধ্যেৰ অংশটুকু, কিন্তু মাথার উপরে ষে প্রকাগু আমগাছটি চাদোয়ার মত নিজেকে ভালপালায় ছডাইয়া দিয়াছে তার সর্বাঙ্গ ছাইয়া মুকুলের সমারোহ লে স্পষ্ট কল্পনা করিতে পারে। আষাঢ়ের শেষাশেষি এ গাছের ফল পাকিবে—খাইয়া শেষ করা যায় না এত ফল । কে জানে সে তখন থাকিবে কোথায় ? খোক কাদিতেছে, খুব আস্তে কঁাদিতেছে, পায়ের নীচের ঘন ছায়া কেমন গাঢ় নীল হইয়া উঠিল, ঘোমটার প্রাপ্ত হইতে একটা ধোয়াটে কুয়াসা উঠান পৰ্য্যন্ত নামিয়া যাইতেছে—তবু খোকা কাদিতেছে, অনেক দূরে, তালশিমুলীর চেয়ে অনেক দূরে বিবির ডাকের মত কেমন বিমাইয়া কিমাইয়া কিমাইয় খোকা কাদিতেছে, শুনিতে শুনিতে ইন্দুর মাথার মধ্যে একটা দুৰ্ব্বোধ্য ঝম্ বামু শৰ चांबछ श्हेण अब६}ब्रि थूहून्6 गभख फेठांनüी बाब्र क८बक ছলিয়া শৰহীন বৃদ্ধকারে তলাইয়া গেল। छूहे हांड উঠানটা ধরিতে গিয়া সে উঠানেই টলিয়া পড়িয়া গেঞ্জ । হরেনই তাকে ধরিয়া ফেলিল, কিন্তু ধরিয়া রাখিল না। আtঝ আস্তে উঠানে নামাইয়া দিয়া বাকী কৰ্ত্তব্যের ভার সকলের উপর ছাড়িয়া দিয়া সে । প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ২য় খণ্ড চারিদিকে ভারি চেচামেচি জারভ হইল। কি হইল এবং যা হইল তা কেমন করিয়া হইল জানিতে চাহিয়া, জল ও পাখার দাবি জানাইয়া সকলে বিষম হট্টগোল বাধাইয়া দিল, ভূলুষ্ঠিত কস্তার মস্তক কোলে তুলিয়৷ লইয়া মা বার বার তাহার নাম ধরিয়া ডাকিয় ডুকরাইয়৷ কাদিয়া উঠিলেন, মেয়ের একবাক্যে হা-হুতাশ করিল। তারপর জল আসিল, পাখা আসিল, ইন্দুর সীথির .জালগা সিদ্ধর জলে ধুইয়া গেল, তাহার রাঙা চেলিতে উঠানের কাদা লাগিল এবং প্রায় চায় মিনিট সময় সকলকে ভীতসম্রস্ত বিহ্বল ও উত্তেজিত করিয়া রাখিয়া ইন্দু চোখ মেলিয়া তাকাইল। চারিদিকে চাহিয়া সে বলপ্রয়োগে উঠিবার চেষ্টা করিল, কিন্তু মার দৃঢ় আলিঙ্গন ছাড়াইতে পারিল না। মা বলিলেন, “শুয়ে থাকু মা, তয়ে থাকু —ওঁ শ্ৰীহরি ও মধুসুদন, একি বিপদ ঘটালে ? যাত্ৰা আধঘণ্টা খানিক পিছাইয়া গেল। ইন্দুর আকস্মিক মুছার কারণ সম্বন্ধে গবেষণা হইল প্রচুর। উপবাস, দুর্বলতা, মনোকষ্ট, গ্রীষ্মাতিশষ্য এবং ‘চংলো ঢং, ঢং করে মেয়ে মুছে গেলেন এ আর বুঝি না, এই অনুমান কয়টিই প্রাধাপ্ত পাইল বেশী। অবশেষে সাব্যস্ত श्ण cयु, झूर्विजड नब्ब, अभन चांशदउँौ cथाब्रव्र জাবার দুর্বলতা কিসের, গরমটাই আসল কারণ। সহজ গরমটা পড়িয়াছে আজ বসিয়া থাকিতে থাকিতেই লোকের ভিৰ্শ্বি লাগিবার উপক্রম হয়। ছেলের বাবা কিন্তু গরমের অপরাধটা মানিয়া লইয়া মেয়ের বাবাকে অত সহজে রেহাই দিলেন না। ৰলিলেন, “একি কাও মশাই ? ফাকি, দিয়ে একটা মৃগী রোগীকে ঘাড়ে চাপালেন ? ইন্দুর বাবা ভয়ে ভয়ে বলিলেন, জাঙ্গে মৃগী রোগী नइ, जैौबटन श्रांब्र कथनe eव्र क्षॆि इबनि । चांज ग्रंब्रटष-' अब्रभः! किन्नब्र नंबध ! ग्रंब्रय बणिब्राहे कि ईश्व না কি ?—বলি, গরম লাগল কি একা আপনার মেয়ের ? কই, এই ত এতগুলি মানুষ আছে এখানে জায় ভারো ड किü एल न, cदब्रादे यथाब्र ?’
