পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] নেই, বিষ্ঠা নেই, বৈদ্য নেই, পানের জল পাওয়া যায় পাক ছেকে, কিন্তু চৌকিদারের অভাব নেই, আর আছে মোটা মাইনের কৰ্ম্মচারী, তাদের মাইনে গালফ ট্রামের মত সম্পূর্ণ চলে যায় ব্রিটিশ দ্বীপের শৈত্য নিবারণের জন্তে, তাদের পেন্সন জোগাই আমাদের অস্ত্যেষ্টি সৎকার খরচের অংশ থেকে । এর একমাত্র কারণ লোভ অন্ধ, লোভ নিষ্ঠুর—ভারতবর্ষ ভারতেশ্বরদের লোভের সামগ্ৰী । অথচ কঠিন বেদনার অবস্থাতেও একথা আমি কখনও অস্বীকার করিনে যে ইংরেজের স্বভাবে ঔদার্য্য আছে, বিদেশীয় শাসন-কার্য্যে অন্ত যুরোপীয়দের ব্যবহার ইংরেজের চেয়েও কৃপণ এবং নিষ্ঠুর। ইংরেজ জাতি ও তার শাসননীতি সম্বন্ধে বাক্যে ৪ আচরণে আমরা ষে বিরুদ্ধত প্রকাশ ক’রে থাকি তা আর কোনো জাতের শাসন-কর্তাদের সম্বন্ধে সম্ভবপর হ’ত না ; যদি ব৷ হ’ত তবে তার দণ্ডনীতি আরও অনেক দুঃসহ হ’ত, স্বয়ং য়ুরোপে এমন কি আমেরিকাতেও তার প্রমাণের অভাব নেই। প্রকাশ্যভাবে বিদ্রোহ ঘোষণা কালেও রাজপুরুষদের কাছে পীড়িত হ’লে আমরা যখন সবিস্ময়ে নালিশ করি তখন প্রমাণ হয় যে ইংরেজ জাতির প্রতি আমাদের নিগৃদ্ধ শ্রদ্ধা মার খেতে খেতেও মরতে চায় না । আমাদের স্বদেশী রাজা বা জমিদারের কাছে আমাদের প্রত্যাশা আরও অনেক কম। ইংলণ্ডে থাকার সময় এটা লক্ষ্য ক’রে দেখেছি, ভারতবর্ষে দগুবিধান बTां”ांरब्र झानिखनक घछैन इंश८ब्रछ शब८ब्रब्र काञ८छ «थांब्र किङ्कहे ७rन cगोझठ न । उांब्र ७कमाज कांब्र१ ७ नञ्च, পাছে যুরোপে বা আমেরিকায় নিন্দ রটে । বস্তুত কড়া ইংরেজ শাসনকৰ্ত্ত স্বজাতির শুভবুদ্ধিকেই ভয় করে, বেশ করেছি, খুব করেছি, দরকার ছিল জবরদস্তি করবার—এটা বুক ফুলিয়ে বলা ইংরেজদের পক্ষে সহজ নয়, তার কারণ " हेरम्ब्रह्बद्र भाषा बफ़ भन चांदइ । छांब्रख्दर्ष गचरक আসল কথাগুলো ইংরেজ খুব কম জানে। নিজেদের উপর ধিক্কার দেবার কারণ চাপা থাকে। একথাও সত্য, छाब्रा.डब्र निबक झैँौर्षकोण cरु cषरब्रएक्ल ठान्न हेष्टब्रखौं शङ्क६ এবং হৃদয় কলুধিত হয়ে গেছে অথচ আমাদের ভাগ্যক্রমে সোভিয়েট নীতি 'L 'डाब्राहे श्ण अषब्रिः । डांबउबटर्ष बखेबान बिभ्रब উপলক্ষ্যে দণ্ডচালনা সম্বন্ধে কর্তৃপক্ষ বলেচেন তার পীড়ন ছিল নৃস্তিতম মাত্রায়। একথা মেনে নিতে আমরা অনিচ্ছুক, কিন্তু অতীত ও বর্তমানের প্রচলিত শাসননীতির সঙ্গে তুলনা করে দেখলে কথাটাকে অত্যুক্তি বলতে পারব না। মার খেয়েচি, অষ্ঠায় মারও যথেষ্ট খেয়েচি এবং সবচেয়ে কলঙ্কের কথা গুপ্ত মার, তারওঁ অভাব ছিল না । একথাও বলব, অনেক স্থলেই যারা মার ” খেয়েচে মাহাত্ম্য তাদেরই, যারা মেরেচে তারা আপন । মান খুইয়েচে । কিন্তু সাধারণ রাষ্ট্রশাসনীতির আদর্শে আমাদের মারের মাত্র নূ্যনতম বইকি। বিশেষত আমাদের পরে ওদের নাড়ীর টান নেই, তা ছাড়া সমস্ত ভারতবর্ষকে জালিয়ানওয়ালাবাগ ক’রে তোলা এদের পক্ষে বাহুবলের দিক থেকে অসম্ভব ছিল না । আমেরিকার সমগ্র নিগ্রো জাতি যুক্ত রাজ্যের সঙ্গে নিজেদের যোগ বিচ্ছিন্ন করবার জন্তে যদি স্পৰ্দ্ধাপুৰ্ব্বক অধ্যবসায়ে প্রবৃত্ত হ’ত তা হ’লে কি রকম বীভৎসভাবে রক্তপ্লাবন ঘটত বর্তমান শাস্তির অবস্থাতেও তা অকুমান ক’রে নিতে অধিক কল্পনাশক্তির প্রয়োজন হয় না। তা ছাড়া ইটালি প্রভূতি দেশে যা ঘটেচে তা নিয়ে আলোচনা করা बांछ्जा । কিন্তু এতে সাত্বনা পাইনে। ষে-মার লাঠির ডগায় সেমার দু-দিন পরে ক্লান্ত হয়ে পড়ে, এমনকি, ক্রমে তার লজ্জা আসাও অসম্ভব নয় । কিন্তু ষে-মার অস্তরে অস্তরে সে তো কেবল, কতকগুলো মাহুষের মাথা ভেঙে তার পরে খেলাঘরের ব্রিজ পার্টির অন্তরালে অভধান করে না । সমস্ত জগতকে সে ষে ভিতরে ভিতরে ফতুর করে দিলে। শতাব্দীর পর শতাব্দী তার তো বিরাম নেই। ক্রোধের মার খামে, লোভের মারের অস্ত পাওয়া যায় না। টাইমস্-এর সাহিত্যিক ক্রোড়পত্রে দেখা গুেল aেckee নামক এক লেখক বলেচেন যে, ভারতে দারিত্র্যের root cause-In ortno-stus stwt- নিবিচার বিবাহের ফলে অতিপ্রজন। কথাটার ভিতরকার ভাবটা এই α; ৰাছির থেকে ষে শোষণ চলচে তা ছঃসহ হ’ত না যদি স্বল্প অল্প নিয়ে স্বল্প লোকে হাড়ি চেচেপুছে খেত, শুনতে