বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ন সংখ্যা ] কথা মেনে নিলেও ঐ তারিখই পাওয়া যায় । তিনি বলেছেন যে মহাপ্রভুর—

  • षश्ाशैीणांझ द्विज ंश् चािश्वानन । ছয় বৎসর কৈলে বৈছে গমন গমন । শেষ অষ্টাদশ বৎসর নীলাচলে ৰাস ।

●छ** म८छ कzब्र कौखैम छझांग ॥ —চৈতন্যচরিতামৃত, ২৪ পরিচ্ছেদ, ১৮e শ্লোক এখন ঐতিহাসিকদের মতে চৈতন্যদেব চব্বিশ বৎসর বয়সে ১৫০৯ খৃষ্টাবো সন্ন্যাস গ্রহণ করেন এবং তার কিছু দিন পরেই তীর্থ-পৰ্য্যটনে বহির্গত হন। ঠিক কতদিন পরে তা আমরা জানিনে। যদি ধ’রে নেওয়া যায় যে র্তার “গমনাগমন” স্বরু হয় ১৫১০ খৃষ্টাব্দে, তাহ’লে তিনি কবিরাজ গোস্বামী মহাশয়ের হিসেব মত ১৫১৬ সালে “মথুরা হৈতে প্রয়াগ গমন" করেন। অপর পক্ষে তার মৃত্যুর আঠার বৎসরের আগের হিসেব ধরলেও ঐ একই তারিখে পৌছানো যায়, কারণ মহাপ্রভুর তিরোভাবের তারিখ হচ্ছে ১৫৩৪ খৃষ্টাকা । সিকদের লোদা ছিলেন, হিন্দুধর্মের মারাত্মক শত্রু। উক্ত পাতশার পরিচয় নিম্নোদ্ভূত কথা-কটি হতে পাওয়া যাবে। “The greatest blot on his character was relentloss bigotry. The wholesale destruction of temples was not the best method of conciliating the Hindus of a conquered district. ( Cambridge IIistory of India, Vol. 3, p. 246) • চৈতন্যদেব যখন বৃন্দাবনে উপস্থিত হন, তখন সে দেশে যে দেবমন্দির ও বিগ্ৰহাদির ধ্বংসলীলা চলছিল, তা চৈতন্যচরিতামৃতের নিম্নোদ্ভূত শ্লোকগুলি হতেই জানা যায়। মহাপ্রভু অতিকষ্টে গোপালজীর দর্শনলাভ করেন । কারণ, “জয়কুট নাম গ্রামে গোপালের স্থিতি। রাজপুত লোকের সেই গ্রামেতে বসতি ॥ একজন আসি রাজ্যে গ্রামিকে বলিল __ তোমার গ্রাম মাধিতে ভুড়ক ধাড়ি সাজিল । चtण ब्रां८बT ऋजांह, श्लोरम न ब्रह 4कछन ॥ #ांकूव्र जब्रां छां★, जॉनिट्व कांज बदन ॥ स्ऽनिन्त्री योग्भब cजाक छेिडिङ हरेण1 ॥ প্রথমে গোপাল বুক গাঠলি গ্রামে খুইলা। विष्यश्रृंरए cनोणोप्नद्र विङ्कङ cनवन । ॰वींषि ७खriद्म ृष्ण, *nोणीश्ज लबिब् ॥ পাঠান-বৈষ্ণব রাজপুত্র বিজুলী খ ঐছে ম্লেচ্ছ ভয়ে গোপাল ভাগে বারে বারে। মন্দির ছাড়ি কুঙ্গে রহে, কছু গ্রামান্তরে । পূৰ্ব্বোক্ত ইংরেজ ঐতিহাসিক সিকন্দর লোদী সম্বন্ধে আরও বলেন যে, The accounts of his couquests, resemble those of the protagonists of Islam in India. Sikandar Iodi's mind was warped by habitual association with theologians. 始 পাঠান বীরপুরুষেরা প্রথম যখন ভারতবর্ষ আক্রমণ করেন, , তখন তার যে-ভাবে হিন্দুর মন্দির মঠ দেবদেবীর উপর যুদ্ধঘোষণা করেন, তার পাচ শ বৎসর পরে পাঠান রাজ্যের যখন ভগ্ন দপী, তখন আবার পাঠান পাতশার হিন্দুধর্শ্বের বিরুদ্ধে নব জেহাদ প্রচার করেন কেন ? যেকালে সিকন্দর লোদী বৃন্দাবন অঞ্চলে দেবমন্দিরাদির ংস করেন, ঠিক সেই একই সময়ে গৌড়ের পাতশাহ হুসেন শাহ ও ওড় দেশে কোটি কোটি প্রতিম প্রাসাদ ভাজিলেক কত কত করিল প্রমাদ ॥ ) চৈতন্ত-ভাগবত, জন্ত্যখণ্ড, চতুর্থ অধ্যায়( هي سي এই সময়েই হিন্দুধৰ্ম্ম নূতন প্রাণ পায়। তাই উক্ত ধর্শ্বের প্রতি পাতশাদের মনে নববিদ্বেষও জাগ্রত হয় । এই নব হিন্দুধৰ্ম্ম নবরূপ ধারণ করে আবিভূত হয় । জ্ঞান কৰ্ম্মকে প্রত্যাখ্যান ক’রে এ ধৰ্ম্ম একমাত্র ভক্তি-প্রধান হয়ে ওঠে । পঞ্চদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে রামানন্দ যে ভক্তির ধৰ্ম্ম উত্তরাপথে প্লচার করেন, সে ধৰ্ম্ম বহুলোকের হৃদয়-মন স্পর্শ করে । “শুষ্ক জ্ঞান” ও “বাহকৰ্ম্মের” ব্যবসায়ীদের অর্থাৎ হিন্দুসমাজের ধৰ্ম্মধাজকদের ও বেদাস্ত-শাস্ত্রীদের যে এই ভক্তিধর্মের প্রতি অসীম অবজ্ঞা ছিল, তার প্রমাণ বৈষ্ণবগ্রন্থে পাতায় পাতায় আছে । অপর পক্ষে মৌলবীদের অর্থাৎ মুসলমান ধৰ্ম্মশাস্ত্রীদের বিদ্বেষের একটি বিশেষ কারণ ছিল। তারা ভয় পেয়েছিলেন যে এই প্রবল ভক্তির স্রোতে অনেক মুসলমানও হয়ত ভেসে যাবে, এবং আমার বিশ্বাস, এই• শাস্ত্রীদের দ্বারা প্ররোচিত হয়েই সেকালের মুসলমান পাতশারা এই নফুহিন্দুধর্মের উপর খড়্গহস্ত হয়ে উঠেন।