পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] SAASA SAAAAS AAASASAAA AAAA SAAAAA AM TA SAAAAA AAAA SAAAAA SAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAA AA ASASASA AAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA ASAS A SAS SSAS নানা কারণে দেশে দেশে খণ্ড সমাজের প্রাদুর্ভাব সম্ভবপর হুইয়াছে। প্রতিযোগিতার বিরুদ্ধ শক্তি ইহাদের বৈশিষ্ট্য তীব্র ও পরিস্ফুট করিয়া রাখিয়াছে। श्चूि शौक श्छिः लाॉनि :िखेळैनिक थङ्कठि नधांख এইরূপে অভিব্যক্ত হইয়া উঠিয়াছে। এখন হইতে সঙ্কীর্ণ অর্থেই সমাজ কথাটি ব্যবহার করিব । এক দেশে অবস্থিত কতকগুলি লোকের সমষ্টি মাত্র সমাজ নয় । সমাজ প্রাণবন্ত । সমাজের জন্ম আছে, বৃদ্ধি আছে, ক্ষয় আছে। সমাজ শুধু জীবনধৰ্ম্ম নয় ; সমাজের মনও আছে। আমাদের রীতিনীতি ব্যবহার ধৰ্ম্ম এই সামাজিক মনের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সাহিত্যে সামাজিক মনের ছাপ পড়ে বলিয়া হিন্দু গ্ৰীক হিব্রু ল্যাটিন বা টিউটনিক সাহিত্য সম্ভবপর হইয়াছে । একরাষ্ট্রস্থ অথবা একজাতীয়ত্বই সমাজের লক্ষণ নয় । শিক্ষণ আচার ধৰ্ম্ম ইতিহাস অর্থাৎ বিশেষভাবে কৃষ্টি সমাজকে বিশিষ্টতা দান করে । তাই এক ভৌগোলিক বিভাগের মধ্যে বাস করিয়াও মুসলমান-সমাজ বৃহত্তর ভারত-সমাজ হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়া আছে । রাষ্ট্র কৃত্রিম, সমাজ স্বাভাবিক । 婚 সমাজ বাহিরের জিনিষ, সাহিত্য মনের জিনিষ । সমাজ গড়িয়া উঠিয়াছে লোকের আচার আচরণ ব্যবহার কৰ্ত্তব্য লইয়া, জার সাহিত্য গড়িয়া উঠিয়াছে আমাদের ভাবন কামনা ও অভূভূতি লইয়া। কতকগুলি সমঅবস্থাপন্ন লোকের বংশানুক্রমিক চেষ্টার ফল সমাজ, আর তাহাদের চিস্তার ফল সাহিত্য । সাহিত্যে সামাজিক মন চরিতার্থতা লাভ করে । রামায়ণ মহাভারত ইলিয়াড বা ওল্ড টেষ্টামেন্ট এইরূপ সমাজগত সাহিত্য । এই সকল বিশাল ও গভীর রচনার মধ্যে রচয়িত কোথায় হারাইয়া গেছে। কবিদের সরাইয়া সমাজ যেন নিজে এইরূপ সাহিত্যে আত্মপ্রকাশ করিয়াছে । কিন্তু সমাজ ত আর হাতে করিয়া সাহিত্য লেখে না । সাহিত্য রচনা করে • ব্যক্তি । সমাজ ও ব্যক্তির সম্বন্ধ" নির্ণয় করিবার পূৰ্ব্বে সাহিত্য জিনিষটা কি তাহ ভাল করিয়া বোৰী দরকার। 娜 S S CC SSS MM M MAAA SAAASAAA AM MAS SS SS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAMC S A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAAA AAAA AAAASAA AAAS ૨છે ہے ۔ ۔ ۔ ۔ ۔ ۔ ۔ প্রথমত রূপ দেখিয়া সাহিত্য চিনিতে হয় । যেখানে সৌষ্ঠব সামঞ্জস্য এবং শঙ্কার্থের যথাযথ বিস্তাসে মন পরিতৃপ্তি লাভ করে, রচনা সেইখানে সাহিত্য । অর্থাৎ সাহিত্যে আর্ট থাকা চাই। জার্ট স্বস্ট্রিকৌশল । সাহিত্যের প্রকৃতি নির্ণয় করিতে গেলে কিন্তু সাহিত্যের সীমা অনেকট। সঙ্কীর্ণ হইয়া পড়ে। সেই সীমার মধ্যে সমাজ আসিয়া সাহিত্যের সঙ্গে মিলিত হুইয়াছে। সকল কলাবস্তু মানুষের কৌতুহলের সামগ্ৰী । কলা মাত্রেই মানবী স্বষ্টি । সেই হিসাবে সাহিত্যও কলা । সকল কলার সহিত আমাদের কামনা অনুভূতি ও চিন্তা জড়াইয়া আছে । কামনা অনুভূতি ও চিস্তা লইয় আমাদের অস্তুর-জীবন । সাহিত্য জীবনলীলার ইতিহাস ७ीद६ व्रांटकों5नां । সাহিত্য আমাদের উপভোগের বস্তু । জীবনের আবেগ ও অস্থভূতিগুলি সাহিত্যে ধরা পড়িয়া গেছে। সাহিত্যের জীবন আবেগশীল। কবির আবেগ সাহিত্যের ভিতর দিয়া সাহিত্যভোগীর হৃদয়ে সঞ্চারিত হয়। যুক্তি ও প্রজ্ঞার ফল বিজ্ঞান। বিজ্ঞানের বিচার অপক্ষপাত । সাহিত্যে এই বৈরাগ্য নাই। আমাদের ভাল-লাগা মন্দ-লাগার উপর সাহিত্য-স্বষ্টি নির্ভর করে । আমাদের ইচ্ছা অনিচ্ছা অঙ্কুরাগ বিরাগ সাহিত্যকে নিয়ন্ত্রিত করে । অতএব রস কি তাহার বিশেষ সংজ্ঞা না দিয়া বলিতে পারা যায়, সাহিত্য রসস্থষ্টি । পাশ্চাত্য ভাষায় রস কথাটির সমতুল্য কোনো কথা নাই। রসগোল্লার রস আমরা রসনা দিয়া গ্রহণ করি। সঙ্গীতের রসগ্রহণ করি কর্ণ দিয়া । বহিরিক্রিয় দিয়া আমরা যে রস গ্রহণ করি, ऊांक्ष रुखश्रृंख्ठ-कूण । क्रूि चलब्रिटिचम्र निम्नां७ व्षांभब्रां বিষয়ের আস্বাদ প্রাপ্ত হই। সেই জাম্বাদন বাহিরের জিনিষ নহে, তাহ মানসিক ব্যাপার। উপভোগ করি বলিয়া এই আস্বাদন রস নামে অভিহিত হইয়াছে। সাহিত্যশ্ৰষ্ট এই রস পরিবেশন করেন। 参 বহুজনে বহুরূপে সাহিত্যের পরিচয় নির্দেশ कब्रिब्रां८छ्न । डबू७ जांश्ङिाब्र नृश्छां* शनिर्किंडे श्ध উঠে নাই। কে বলেন সাহিত্য ভূাবের অভিব্যক্তি,