* খ্ৰীবিভূতিভূষণ - লারাঞ্জিনের পরিশ্রমের পর সে বাংলোয় ফিরিয়া পাতকুমার ঠাণ্ড জলে স্নান করিয়া এক প্রকার বস্ত লেবুর রস মিশানো চিনির সরবত খায়—গরমের দিনে শরীর যেন জুড়াইয়া যাধ—তার পরেই রামচরিত মিশ্র আসিয়া রাজের পাবার দিয়া যায়—জাটার রুট, কুমড়া বা ট্যান্ড্রসের তরকারী ও অড়হরের ডাল । বারে তেরো মাইল দূরের এক বস্তী হইতে জিনিষপত্র সপ্তাহ অন্তর স্কুলীর লইয়া আসে—মাছ একেবারেই মেলে না, মাঝে মাঝে অপু পার্থী শিকার করিয়া আনে। একদিম সে বনের মধ্যে এক হরিণকে বন্দুকের পাঞ্জার মধ্যে পাইয়া জবাক হষ্টয় গেল-বড়শিঙ্গ কিংবা সম্বর হরিণ ভারী সতর্ক, মানুষের গন্ধ পাইলে তার রিসীমানায় থাকে না— কিন্তু তাহার ঘোড়ার বারে গজের মধ্যে এ হরিণটা আসিল কিরূপে খুন্সী ও আগ্রহের সহিত বন্দুক উঠাইয়া লক্ষ্য করিতে গিয়া সে দেখিল লতাপাতার আড়াল হইতে শুধু মুখটি বাহির করিয়া হরিণটিও অবাক চোখে তাহার দিকে চাহিয়া আছে - ঘোড়ায়-চড়। মাহুষ দেখিয়া ভাবিতেছে হয়ত এ আবার কোন জীব ! হঠাৎ অপুর ৰুকের মধ্যেটা ছাং করিয়া উঠিল -হরিণের চোখ দুটি যেন তাহার খোকার চোখের মত --অম ন ডাগর ডাগর অমনি. অবোধ নিষ্পাপ । সে উদ্যত বন্দুক নামাইয়া তখনি টোটাগুলি খুলিয়া লইল। এখানে যতদিন ছিল, জায় কখনও হরিণ শিকারের চেষ্টা করে নাই। oখাওয়া দাওয়া শেষ হয় সন্ধ্যার পরেই, তার পরে লো নিজের খড়ের বাংলার কম্পাউণ্ডে চেয়ার পাতিয়া ৰলে। অপূৰ্ব্ব নিস্তৰত। অস্পষ্ট জ্যোৎস্ব ও জাধারে शिश्नकोब्र श्राशय्फब्र.भर्त्तीब्र गर्नन चनाबूज्र आनाइँझै প্রাচীটাে ৰুি অদ্ভুত খোয়! শালকুহুষের হবাল ভরা चषकत्र, शषीब ७नबकब्र चाकrन जननिङ tनन नंकज । অপরাজিত । বন্দোপাধ্যায় এখানে অল্প কোনো সার্থী নাই, তাঁহার মন ও চিন্তার উপর অল্প কাহারও দাবী দাওয়া নাই, উত্তেজনা নাই, উৎকণ্ঠ নাই,--আছে শুধু সে, আর এই বিশাল আরণ্য প্রকৃতির কর্কশ, বন্ধুর, বিরাট সৌন্দর্ধা-জার আছে এই নক্ষত্রভরা নৈশ আকাশটা । বাল্যকাল হইতেই সে আকাশ ও গ্রহ-নক্ষত্রের প্রতি আক্লষ্ট । কিন্তু এখানে তাদের এ কি রূপ ৷ কুলীর সকাল সকাল খাওয়া সারিয়া ঘুমাইয় পড়ে— রামচরিভ মিশ্র মাঝে মাঝে অপুকে সাবধান করিয়া দেয়, তাম্বুক বাহার মং বৈঠিয়ে বাবুজী—শেরক বড় ভর হায়—পরে সে কাঠকুট জালিয়া প্রকাও অগ্নিকুও করিয়া গ্রীষ্মের রাত্রেও বসিয়া আগুন পোহার-অবশেষে সেও যাইয়। শুইয়া পড়ে, তাহার অগ্নিকুণ্ড নিবিয়া যায়— স্তব্ধ রাত্রি, আকাশ অন্ধকার-পৃথিবী অন্ধকার, আকাশে বাতাসে অদ্ভুত নীরবতা, জাৰপুসের ডালপাতার ফঁাকে স্কু একটা তারা যেন অসীম রহস্যভর মহাব্যোমের বুকের স্পন্দনের মত দিপ, দিপ করে, বৃহস্পতি স্পষ্টতর হয়, উত্তর-পূর্ব কোণের পৰ্ব্বতসান্থর বনের উপরের কালপুরুষ ওঠে, এখানে ওখানে অন্ধকারের বুকে আগুনের অ চড় কাটিয়া উচ্চাপিও লিয়া পড়ে । ছুই ঘণ্ট। বসিবার পরে নক্ষত্রগুলা কি অদ্ভুত ভাৰে স্বান পরিবর্তন করে ...আবলুস ডালের ফাকের তারাগুলা ক্রমশঃ নীচে নামে, কালপুরুষ ক্রমে পৰ্ব্বতলাকুর দিক হইতে মাথার উপরকার আকাশে সরিয়া আলে, বিশালকায় ছায়াপথটা টের্চা হইয়া ঘুরিয়া ষায়, বৃহস্পতি পশ্চিম আকাশে চলিয়া পড়ে—য়ারি পর রাজি.এই গতির অপূৰ্ব্ব লীলা দেখিতে দেখিতে এই শাস্ত, সনাতন জগৎটা ৰে কি छब्रामक छजनंडिावनं ●छब्र ब्रांऽब्रोtझ कांहाब्र *चक्षुष्ठ1 ७ मृनांख्नप्रब जाम्नांtण, cन नषद्दक जनूब भन गदछठन हरेद्रा
