পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] দেশে পরের সঙ্গে বোঝাপড়া করতে যখনই নামি, टैिक cगई गभर्ब्राप्डहे मिटबद्ध घब्र गांभूणांटन অসাধ্য হয়ে ওঠে । এই দুৰ্য্যোগের কারণটা আমাদের এখানে গভীর করে শিকড় গেড়েচে, এ কথাটা মেনে নিতেই হবে। এ অবস্থায় শাস্তমনে বুদ্ধিপূর্বক পরম্পরের মধ্যে সন্ধিস্থাপনের উপায় উদ্ভাবনে যদি আমরা অক্ষম হুই, বাঙালী-প্রকৃতিমুলভ হৃদয়াবেগের কোকে যদি কেবলই জেদ জাগিয়ে স্পৰ্দ্ধা পাকিয়ে তুলি, তাহলে আমাদের দুঃখের জন্ত থাকবে না এবং স্বাঞ্জাতিক কল্যাশের পথ একান্ত দুর্গম হয়ে উঠবে। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ চোখ বুজে বলেন সবষ্ট সহজ হয়ে যাবে যখন দেশটাকে নিজের হাতে পাব । অর্থাৎ নিজের বোঝাকে অবস্থা পরিবর্তনের কাধে চাপাতে পারব এই ভরসায় নিশ্চেষ্ট থাকবার এই ছুতো । কথাট। একটু বিচার করে দেখা যাক । ধরে নেওয়া গেল গোলবৈঠকের পরে দেশের শাসনভার আমরাই পাব । কিন্তু দেশটাকে হাত-ফেরাফেরি করবার মাঝখানে একট। স্থদীর্ঘ সন্ধিক্ষণ আছে । সিভিল গাথা সায়স্তনী 8©☾ गोटिनग्न cभग्नान किङ्घकाण दिक थाक८ङ बाथा १ किच्च সেইদিনকার সিভিল সার্ভিস হৰে খা-খাওয়া নেকড়ে বাঘের भङि । मन एठद्मि श्रझष इ८श्च शाङ्काबाद्म कुक्षी ।। ८जङ्घे। সময়টুকুর মধ্যে দেশের লোক এবং ৰিজেশের লোকের কাছে কথাটা দেগে জেগে দেওয়া তার পক্ষে দরকার হবে যে, ব্রিটিশরাজের পাহারা আলগা হবা-মাত্রই অরাজকতার কালসাপ নানা গৰ্ত্ত থেকে বেরিয়ে চারিদিকেই ফণা তুলে আছে, তাই আমরা স্বদেশের দায়িত্বভার নিতে সম্পূর্ণ অক্ষম। জামাদের জাপন লোকদেরকে দিয়েও একথা কবুল করিয়ে নেবার ইচ্ছা তার স্বভাবতই হবে যে, আগেকার আমলে অবস্থা ছিল ভাল। সেই যুগস্তিরের সময়ে যে ষে গুহায় আমাদের আত্মীয়বিদ্বেষের মারগুলো লুকিয়ে আছে সেই-সেইথানে খুব করেই খোচ খাবে। সেইটি আমাদের বিযম পরীক্ষার সময় । সে পরীক্ষা সমস্ত পৃথিবীর কাছে। এখন থেকে সৰ্ব্বপ্রকারে প্রস্তুত থাকতে হবে যেন বিশ্বজগতের দৃষ্টির সামনে মূঢ়তায় বর্বরতায় আমাদের নুতন ইতিহাসের মুখে কালি ন পড়ে । গাথা সায়ন্তনী ( রবীন্দ্রনাথের বয়ঃক্রম সপ্ততি বর্ষ পূর্ণ হওয়া উপলক্ষ্যে ) শ্ৰীমোহিতলাল মজুমদার সারাটি গগন ঘুরি', পুৰ্ব্ব হ’তে পশ্চিম-অচলে পহু ছিলে হে রবীন্দ্ৰ –পলাতক সে উষ। প্রেয়সী এবার ফিরাবে মুখ, চিরতরে উঠিবে বিকশি’ ক্ষণিকের দেখা সেই আ ড তার কপোল যুগলে । তারি লাগি নিশাস্তুের তারাময় তিমির-তোরণ খুলিয়া বাহিরি’ এলে ; তব নেৰে নিমেষ হরণ করেছিল সে উৰ্ব্বশী—অালোকের প্রথম প্রতিমা ! তোমার উদয়-ছন্দে জাগিল সে-রূপের হিন্দোল, মেঘে মেঘে মুহুমুই কি ৰিচিত্র বরণ হিল্লোল ! ধরণী ফিরিয়া পে’ল অলিত নিচোলে তার হরিত-নীলিমা ; আধুনিধি আভিগ যুদ্ধ কলরোল । ૨ বীণার সে সপ্ততন্ত্রী মুরছিল এক শুভ্র রাগে !— দিকে দিকে বিরচিলে মায়া-পুরী ছায়া-মনোহর । মধ্যাহ্ন অতীত যবে, স্মৃতি-শেষ প্রভাত-প্রহর— হেরিলে কি পুন: সেই পদচিহ্ন রথ-পুরোভাগে ? বীণায় বাজিল তাই বৈকালী সে রাখালিয়। স্বর, শোনা যায় তারি মাঝে বাজে কার বিধুর নূপুর দূর হতে ! নভো-নাভি হ’তে তাই নিম্ন-মুখে হেলি” রশ্মি তব প্রসারিলে দীর্ঘতর পশ্চিম-আয়নে— যেখায় সাগর-তীরে নিশীথের কঙ্গল-নয়নে ঘুমায় সাজের তারা ; সোনার সিকতা পরে ক্লান্ত ভক্ষু মেলি” রবি-বিরহিণী রত স্বপন-বয়নে ।