পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫১ e কোন ভাষায় অল্প লোকে কথা বলে ৰ’লেই তার বে স্থায়িত্ব হয় না, ত নয় । ওয়েলস্ খুব ছোট দেশ। ইংরেজদের মধ্যে থেকেও ওয়েলসের tजाकद्रn निtछtवद्र छायांक ऑीकtछू आtइ ।। 4tनग्न नडाडा ३८ब्रछtनब्र চেয়ে পুরাতন। ভূতপূৰ্ব্ব প্রধান মন্ত্রী লয়েড, জর্জ এই ওয়েলগেরই লোক। খুব কম করেও এদের ভাষায় পাচ লাখ বই ছাপা হয়েছে। অামাদের বাংলা ভাষায় পাচ লাখ বই আছে কিনা জানি না। সমস্ত বাংলা বই cकाषाe नरशृशै७ श्रब्रtइ किना ठाe ब्रानि ब1 ।। আমাদের সকলেরই বাংলা ভাষার প্রতি একট। কৰ্ত্তব্য আছে । কথা ত বাংলায় বলৰই, লিখবও কিছু। বাংলা ভাষাতে সকল প্রকার তথা সংগ্রহ করা উচিত । তা ছাড়া বই পড়ার অভ্যাস थोक1 cयभन प्रञ्चकाच्न, गहेप्प्नद्र अष्ट्रिकोझैौ हखब्रोe cउभनि क्लोरें । এই সম্পর্কে চালর্স ল্যাম্বের একটি গল্প মনে পড়ে গেল। একজন তার এক বন্ধুর বাড়ী গিয়ে দেখেন যে বন্ধুর লাইব্রেরীতে অনেক স্বন্দর স্বঙ্গর বই রয়েছে । বন্ধুটি দুই একখানা বই পড়বার গুপ্ত বাড়ী নিয়ে যেতে চাইলে তিনি বললেন, “জালমারী খুলে বইগুলো দেখ।” খুলে দেখেন, কোন বইয়ে তার নিজের নাম নেই, সকল বইতে অপরের নাম লেখা। অতঃপর লাইব্রেরীর মালিঙ্ক বললেন, “আমি যে বিদ্যের এই লাইব্রেরী করেছি, তুমি বে সেই বিদ্যে আমার উপর চালাবে, তা ছ’তে দেব না।” অর্থাৎ তিনি অনেকের কাছ থেকে পড়বার জগু বই চেয়ে নিয়ে এসে আর কেরৎ দেন নি । আমাদের দেশেও অনেকের এ অভ্যাস আছে । চাতুরী হিসাবে এ বিদা মন্দ নয়। তবে এ বুদ্ধি সকলের হলে গ্রন্থকারণের দশা কি হবে ? সবাই বুদ্ধিমান হ’লে কি হব তার একটা গজ আছে । এক রাঙ্গ রাজ্যে একটা ছুধের পুকুর তৈরি করধার জন্তে প্রধান মন্ত্রীকে দিয়ে রাজ্যে হুকুম দেওয়ালেন যে, প্রত্যেক প্রজা বিশেষস্থানে অবস্থিত এক নূতন পুকুরে রাত্রে এক ঘটি দুধ ঢেলে দিয়ে বাবে । পরদিন সকালে রাজা ও মন্ত্রী গিয়ে দেখলেন, পুকুর শুধু জলেই ভৰ্ত্তি, এক বিন্দুও দুধ নেই। প্রজারা সবাই ম্ভেবেছিল, অঙ্ক সকলে ত দুধ দেবে, আমি যদি এক ঘটি জল দিই, তা জার কে টের পাবে ? সকল বুদ্ধিমান্থই একভাবে ভাবে। কাজেই দুখ আর কেউ চালে নি, সকলেই জল ঢেলে গেছে। সঞ্চলেই যদি বুদ্ধিমান হন, তা হ'লে লাইব্রেরীর মত প্রতিষ্ঠান চলবে না। ধার করবার লোকও পাবেন না, আর গ্রন্থকাররাও প্রায় সৰাই আর बई शिथ८वन बी । প্রতিভাশালী ব্যক্তির প্রত্যেকেই যদি আপনার মৌলিক চিন্তু! বাংলা ভাৰায় ব্যক্ত করেন, তা হলে অঙ্ক জাতির লোকেরাও বাংলা শিখবেন । রবীন্দ্রনাথের বই পড়বার জন্তু ইউরোপে কোন কোন উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তি আগ্রহের সহিত বাংলা ভাষা শিখেচেন। রবীন্দ্রনাথ বখন ইউরোপে ছিলেন তখন ভ্রমণ করতে করতে আমরা চেকেস্লোভাকিয়ার রাজধানী প্রাগ শহরে যাই । সেখানকার মেয়র রবীন্দ্রনাথের সম্বৰ্গনার্থে এক ভোঙ্গ দিয়েছিলেন। সেখানে অধ্যাপক লেজ কী রবীন্দ্রনাথের উদ্দেশে বাংলায় এক অভিনন্দন পাঠ করেন। সম্ভার শেষে তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আমার বক্তৃতা কেমন হ’ল ? অনেক ভুল করি নি ত ?” আমি বললাম, "ব্যাকরণে কোন প্রবাসী— শ্রোবণ, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ১ম খণ্ড cपाव इब्र नि, छ:व छळांबन *िद् इब्र नि " ठिनि बलप्णन. “ठझाब्रन कि शाय 4 बोली आवि कग्नि नि ।" आधांप्नब्र खांबाब्र पठ উন্নতি হবে জগতের কাকে আমরাও তত উন্নত বলে পরিচিত হব । बीःज1 छtशाश्व नामांभिक प्रिंटग्न प्लेब्रठि कब्र1 5झे ॥ *श्वनe DDDD DDDD BBBB BBBS BDLSS BBDD BBDD DBBDDD বাংলা ভাষায় প্রধানতঃ কেবল কাব্য উপন্যাসেরই উন্নতি হয়েছে। কতকগুলি ভাল কাব্য ও ভাল উপন্যাস লেখা হয়েছে । অঙ্ক ভাষায় লিখিত ঐ জাতীয় পুস্তকের চেয়ে তারা নিকুষ্ট নয়, বরং कडकखजि ठाप्मद्र dष्ट्रघ्न छै९दूछे । १शन अछक्टिकe gब्रछिब्र अtब्रांछन BBB S BBS DDDD DDD DD DD DDDS DDDD DBB BDD বাংলা পড়েই, যাকে কালচার বা কৃষ্টি বলে, তা জামরা পেতে পারি। মাতৃভাষায় লিপিবদ্ধ কোন বিষয় পাঠ করলে তা আমাদের যেমন BBBBBBB DD BB BBBB BBB BB BBB DD B B BBB বিষয়ে নুশুন পারিভাষিক শব্দ চাই, সংস্কৃতের সাহায্যে আমাদের সেই সমস্ত নুতন শব্দ স্বষ্টি করতে হবে । এই সম্পর্কে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কৃত সম্বন্ধে যা স্থির করেছেন তার সম্বন্ধে দুই এক কথা বলবো । এর স্থির করেছেন, সংস্কৃত এখন থেকে প্রবেশিকায় স্বেচ্ছশিক্ষণীয় বিষয়ের মধ্যে পরিগণিত হবে । তার ফল এই হবে, এর পরে অল্প ছাত্রই সংস্কৃত পড়বে। আমি এরূপ ব্যাপারের বিরোধী । এ বিষয়ে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে আমার কথা হয়েছিল । তারও মত, সংস্কৃতকে স্বেচ্ছাiশক্ষণীয় করলে ক্ষতি হবে। বিজ্ঞান, ডাঙ্কণরী প্রভৃতি বিষয়ে বই লিগতে গেলেও নুতন কথা স্বষ্টি করতে হবে। অবশ্ব যেগুলা চলে গেছে, তাকে আর নুতন করে তৈরি করবার দরকার নেই। নুগুন কথা তৈরি করতে গেলে সংস্কৃত জ্ঞানতে হবে। এটা ঠিক কখ, আজ পর্য্যন্ত বাংলার সম্পূর্ণ কোনো ব্যাকরণ প্রকাশিত হয় নি। রাজ রামমোহন রায় নিজের লেখা "গৌড়ীয় ব্যাকরণ” প্রকাশ করেছিলেন । আধুনিক কালে রাজশেখরবাবুর “চলস্তিক।” একখানি ভাল বাংলা অভিধান। তিনি অভিধানের সঙ্গে একটু একটু ব্যাকরণও জুড়ে দিয়েছেন । কিন্তু খাটি বাংলার ব্যাকরণ লিগতে গেলেও তার কতকটা সংস্কৃতের ব্যাকরণও হবে ; কারণ, বাংলার সঙ্গে সংস্কৃতের খুব ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ । বাংলা ভাষাকে ভাল ক’রে জানতে ও গড়তে গেলে সংস্কৃই শিখতে হবে। মূল থেকে রস সংগ্রহ করে গাছ সতেজ হয়। তেমনি অতীত থেকে আমাদিগকে পরিপুষ্টর উপায় খুজতে হবে । কোন জাতির সভ্যতা জানতে ছ’লে, তার অতীতের সঙ্গে পরিচয় থাকা উচিত । সেই জঙ্কে সংস্কৃত পড়া উঠালে চলবে না। বখন শিশুর হাতেখড়ি হয়, তখন তাকে কি আমরা জিজ্ঞাসা করি, “তুৰি এ-কোসূৰ্ণ নেবে, ন বি-কোস নেবে ?” বড় না ক’লে পাঠ্যবিষয় নির্বাচন করবার শক্তি কার হয় না । ম্যাটিকুলেগুন পর্য্যস্ত যে অল্প সংস্কৃত ছেলেদের শিখান হয় তা হোকৃ, পরে বাদ দিতে হয় তারাই দেবে। ংস্কৃত ভাষাকে গোড়া থেকেই বাদ দেওয়া উচিত নয় । [ অনুলেখক দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ]