이 পারে । এই জন্য রশ্মিপাত নভেস্বরের শেষে fক স্ব। ডিসেম্বরে BB BBBB S BSBS DDD BBBS BBBB BBS BBBBS SBDKS পাত করা উচিত নয় । দীর্ঘকালে অস্কুরের ক্ষতি হয় ।" - বৈজ্ঞানিক মহাশয় ইহার পর অার একটি উৎকৃষ্টতর উপায় আবিষ্কার করেন “নলের ভিতর রেডিথম রাখিলে অঙ্কুরগুলি সমহাবে রশ্মিভোগ করিতে পায় না. এই জন্য আলফা (alpha) রশ্মি বিষয়ে রেডিয়মঘটিত বাপের সাহায্য লওয়াই সমীচীন বলয় বোধ হইল । কারণ বাস্প (gas) সমভাবে প্রভাব বিস্তার করিতে সক্ষম । আমাদের অশি। পূর্ণ হইল। নল ও থলিয় করিয়া রেডিথম দেওয়াতে ষেরূপ ফল হইয়াছিল, ইহাতে তদপেক্ষ। আমেক ভাল ফল পাওয়া গেল । একটা ফাপা কাচের থামের মত ২৪ সেণ্টিমিটার উচ্চ ও ১৬.৫ সেণ্টিমিটার চওড়া পাত্রে চব্বিশ কি ৪৮ অtট চল্লিশ ঘণ্টা অস্তুর বাষ্প ভরিয়া দেওয়া হইত। পরীক্ষা প্রণালী ঠিক হইতেছে কি না দে খবার জন্য বস্পশুষ্ঠ আর একটি অনুরূপ পাত্রে একই ঝাড় হইতে আনিত কয়েকটি শাখা রক্ষিত হঠত ।” অল্প সময়ে কোণই ফল হয় না | রেডিয়ম-fকরণে মুকুলের জাগরণ । বাদামের ফুল স্বাভাবিক অবস্থায় ও রেডিয়ম-কিরণে একই পরিমাণ সময় থাকিলে কিরূপ তারতম্য ঘটে । বামদিকের ফুলগুলি স্বাভাবিক অবস্থার ; ডাহিন-দিকের-গুলি রেডিয়ম-কিরণে উদ্বুদ্ধ। অধিকাংশ পরীক্ষাই সফল হইয়াছিল । কয়েকট নিফলও হইয়াছিল ৷ ‘ ফল বিভিন্ন প্রকার হওয়াট। কিছু অtশ্চর্য্যের বিষয় নয়, কারণ ইথার সঞ্চার প্রভূতি প্রণালীতেও বিভিনরূপ ফল দেখা গিয়াছে । r রেডিয়ম রশ্মিপাতে অঙ্কুর মধ্যে কি প্রকার কার্য্য আরম্ভ হয় তাহ। এখনও জান যা ; নাই । ইথার প্রভুfত অন্যtঙ্গ শক্তি বৃক্ষা ভ্যন্তরে কি প্রকার পরিবর্তন আনয়ন করে তাহাও এখন অজ্ঞাত আছে ।
- রেডিয়ম এ ত মহাৰ্থ সে প্রকৃত কার্য।ক্ষেত্রে এই আবিস্কারের মূল্য খুবই কম, তবে বৈজ্ঞানিক গবেষণার দিক দিয়া ধরিতে গেলে ইহ। বছমূলাবান । রেডিয়ম আবিষ্কার কালে বিজ্ঞানরাজ্যে এক নূতন যুগের আবির্ভাব হইয়াছিল। সম্প্রতি ইহার অদৃশ্ব কিরণ উ:স্তব জগতে যে পরিবর্তন আনিতেছে তাহা নিশ্চয়ই আমাদের বিশেষ মনোমোগ অাকর্ষণ করিবে ।” 빠1 ||
প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, ১৩২১ , [ ১৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড খনির্তে বিপন্নের উদ্ধার কার্য্যে পক্ষার সহায়ত । ক্যানারী প্রভৃতি ছোট ছোট পাখী যে মানুষের জীবন রক্ষা কংিতে পারে, ইহা শুনিলে আশ্চৰ্য্য বোধ হয়, কিন্তু বাস্তবক খনিতে বিপন্থ গ্রস্ত কুলিদের জীবন রক্ষা কার্য্যে ইহা অদ্ভুত সহায়তা করে । ইংর, পাখী প্রভৃতি ছোট ছোট জীব মানুষের বহু পূৰ্ব্বে দূষিত বায়ুর সান্নিধ্য অনুভব করিতে পারে । এই জন্য খনির অভ্যস্তরস্থ মজুর ও তাহদের উদ্ধায়কৰ্ত্তাদিগকে ধিষাক্ত বায়ুর আক্রমণ হইতে রক্ষা করিবার সময় ইহাদের সাহায্য লওয়া হয় অনেক সময়ই তিন চারি মাইল ব্যাপী খনি দেখিতে পাওয়া যায় । এই সকল খনির এক প্রাস্তে বিষাক্ত বাম্পের উৎপত্তি হইলে অপর প্রান্তে তাহার কোন লক্ষণ দেখা যায় না ! উদ্ধার কার্ষ্যে রত অনাবৃতমস্তক থেচ্ছাসেবকগণ বিপন্নদের রক্ষা করিবার সময় নিরাপদ স্থানের সীম৷ অতিক্রম করিয়া যান যাহার। শিরস্ত্রাণে মন্তক ও মুখমণ্ডল আবৃত করিয়া রাখেন, উাহারা দূষিত স্থানহইতে বিপন্নদের বাহির করিয়া দিলে শিরস্তানহীন স্বেচ্ছাসেবকগণ তাহাধের ভার গ্রহণ করেন । এই সকল উদ্ধারকারীরা এক একটি ক্যাণারী পক্ষী লইয়া কাৰ্য্যক্ষেত্রে যান । পাখী যদি কোন প্রকার অসুস্থতার ভাব দেখায়, তাছা হইলেই তাহারা বিপদের সস্তাবনা জtfনয়া তদপেক্ষ নিরাপদ স্থানে প্রস্থান করেন । পাখীর খাচার সঙ্গে আমঞ্জান বাস্প ( xygen) থাকে, তাহার সাহায্যে ৩াহাকে পুনরায় সুস্থ করিয়া তোলা হয়। প্রবন্ধলেখক বলিতেছেন, “ছোট ছোট জীল সকল ধে, খনির দূষিত বায়ুর সন্ধান বলিয়া দিতে পারে, ইহা সকলেই জানেন । অtমেরিকার সম্মিলিতরাষ্ট্রের খনিসমূহের পরিচালকগণ পরীক্ষা করিয়া দেধিয়াছেন যে গিনি-পিগ, খরগোষ, ক্যাণ1রী পাখা, কুকুর, ইছর প্রভূতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জীব এই কাৰ্য্যে খুব নিপুণ । কানারী অথবা ইছুরই এ কার্য্যের পক্ষে EKYBB S BKS gAES BKJ0SS BDJE KEKB BB BB KSK B ওজন যত কম, তাহার শরীরে দুষিত বাষ্পের আক্রমণের লক্ষ৭ তত শীঘ্র প্রকাশ পায় এবং তত শীঘ্রই দূর হইয়া যায় । খনিপরিচালকগণ বলেন যে, কানারীর অনুশুবশক্তি সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রখর । তাহার। এই কাযে ইংলণ্ড প্রভূ ত ইয়ুরোপীয়দেশে ইতিপূৰ্বেবঙ্গ ব্যবহৃত হুই ত । ক্যানারী পাপী খুব সহজেই পাওয়া যায় এবং পোষ মানিতেও BBB BB B BBBS BBB BBB BB BBBB BBS BBB সুবিধাজনক । উদ্ধার কার্যের সময় স্বেfগ্য লোকের হতে পড়িলে ইহার। দুষিত বায়ুর আক্রমণে প্রায় মরে না। পরীক্ষা করিয়া দেখিবার জন্য ক্যান্যরা, ইদুর ও গিনি-পিগ, প্রভৃতি বহুবার খনিজ পিণাক্ত বায়ুর মধ্যে রাখা ত ইয়াছে । কোন কোন বায়ুর আক্রমণ দুই মিনিটের মধ্যে তাহাদিগকে পীড়িত করিয়া ফেলে। বিশুদ্ধ বায়ুর সহিত শতকরা ৯.২৫ বিষাক্ত বায়ু মিশাইয়া একটি ক্যালারীকে লইয়া বহুবার পরীক্ষা BBB BBBS DDDJS KB S BBBBS BBB BBBD পর জ্ঞান সঞ্চারের জন্য তাহঃকে আট দশ মিনিট সময় দেওয়া হয়, কিন্তু যেই সে পূর্বাবস্থ। ফিরিয়া পায় অম্বনই আবার তাহাকে দূপিত বায়ুব আক্রমণে ফেলিখা দেওয়া হয় । এইরূপ-বস্তুবার করিয়াও একই ফল পাওয়া যায়। পরীক্ষকগণ দেখিতে চাহেন যে পাখাটি ক্রমশ: এই বিষাক্ত বায়ুতে অভ্যস্ত হইয়া যাইতেছে কি না । কিন্তু প্রত্যেক পরীক্ষাতেই তাহার অজ্ঞান হইতে ঠিক সমান সময়ই লাথিয়া থাকে, এক মুহূর্ত ও বেশী লগে না । অন্যান্ত ক্ষুদ জীবের সাহায্যে ও বিভিন্ন পরিমাণ বিষাক্ত বায়ুর সাহায্যেও এইরূপ পরীক্ষ।
