পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ごカ উচ কতকগুলা ভেড় বই আর কিছুই নহে। ভেড়াগুলা একটু মজার-রকমের, গায়ের রং পুত্ৰ সদl. মাথা বেশ কালে, এবং ইক্তিপ্টের মেসের মতো পুচ্ছ হাতপাপার মতে চারিদিকে ছড়ানো ! ন-জানি কিপ্রকার তৃ৭ চৰ্ব্বগ করিবার জন্ত এইসব দুলৰ্ভ-জাতীয় মেষগুলাকে দিনের বেলা এখানে পাঠান হইয় থাকে ; এবং সুর্য্য অস্ত হইলে— হিংস্র জন্তুদের বাহির হইবার পূর্বেই উহাদিগকে তাড়াতাড়ি আবার ওবক্গ্রামের দিকে লইয়া যাওয়া হয় । এই অসীম মরুভূমির মধ্য দিয়া চলিতে চলিতে, এই শেষ জীবন্ত প্রাণী আমাদের নয়নগোচর হইল। একটু পরেই মধ্যক্তি তাসিয়া পড়িল । এই সময়ে সদ লোকেরা কখনই ঘরের বাতির হয় না। DBBB BB BBBBB BB gBBB BSBBBS BBB BB BBB ফল আমাদিগকে ভোগ করিতেই চইলে । সাদা কাপড়ের ভিতর দিয়! আমাদের কাধের উপর একটা অনল-দহন-জ্বালা অনুভব কfরsে লাগিলাম। চলিবার সময়, মাটিতে আমাদের আtা ছায় পড়িতেছে না, পায়ের নীচে একটা ছোট্ট কালে চক্র মাত্র আমাদের পায়ের নাচে আসিয়া থামিতেছে! দুৰ্য্য উচ্চ গগনে, ঠিক্ আমাদের মাথার উপর -- সেপান হইতে সোজাভাবে অনল-কণা পৃথিবীর উপর বর্ষণ করিতেছে । কোথাও কিছু নড়িস্তেছে না : উত্তাপে সমস্তই মরিয়া গিয়াছে ; অন্তান্ত حمی_بی حجت দেশে, এই গ্রীষ্ম মধ্যাঙ্গে যtঙ্গর আলিবাম শব্দ করে সেই কার্টদিগেরও আরবী ছন্দের গত ১৩২৮ সালের চৈত্র সংখ্যা প্রবাসীতে বন্ধুবর কাজী নজরুল ইসলাম সাহেব ১৮টি আরবী ছন্দের অনুবাদ করিয়াছিলেন । কিন্তু আরবী ছন্দের সমষ্টি ১৮ নঃে –১৯ । তা’ ছাড়া তিনি এক-একটি ছন্দের মাম দিয়া তাহার মাত্র একটি করিয়া দুষ্টান্ত দিয়াছেন । ইহাতে স্বভাবতঃই মনে হয়, ছন্দ গুলি একক-ভাবেই সম্পূর্ণ, অর্থাং উহাদের আর কোন শাখা-প্রশাখ। নাচ । কিন্তু প্রকৃত ব্যাপার তাইi নহে । কয়েকটি ছন্দ ছাড়া আর সবগুলিরই বহু শাখা প্রশাখা আছে, আর সেগুলি পরস্পর এত স্বতন্ত্র যে, প্রত্যেকটিকে এক-একটি মূল বলিলেও ভুল বলা হয় না । বস্তুতঃ অধিকাংশ স্থলেই আরবী ছন্দের নাম-করণ এক-একটি গ্রপ, বা বিভাগেরই নাম-করণ । এক্ষেত্রে কোন-একটি বিশিষ্ট ছন্দের পরিচয় দিতে হইলে তদন্তৰ্গত ছন্দ-সমষ্টির যে-কোন একটি ইচ্ছামত উল্লেখ করিলেই . চলিবে না, সবগুলিরই উল্লেগ করিতে হইবে, কেননা ঠিক ততখানিই সত্য । বলা বাহুলা, এই কারণেই একটি সম্বন্ধে উঠার নাম যতখানি সডা, অপরটি সম্বন্ধেও প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩১ [ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড সঙ্গীত আর শোনা যায় না । সমস্ত মরভূমির মধে। কম্পন ক্রমশষ্ট বুদ্ধি পাইতেছে-- কেবলই কম্পন, কম্পম, কম্পন ইহার গতি অবিরাম, দ্রুত ও জ্বরভাবাপন্ন ; কিন্তু কল্পনার সামগ্রীর মতে, স্বপ্নের মতে একেলারেই নিস্তব্ধ । পুব সুদুর পর্য্যস্ত, কি-একটা অনির্দেষ্ঠ জিনিস প্রসারিত,-মনে হয় যেন এমন একটা চলমান জলপ্রবাহ কিংবা একটা ফিন্‌ফিনে "গজ”কাপড় হাওয়ায় নড়িতেছে—যাহার অস্তিত্ব মাত্র নাই, যাহা মরীচিকা বই আর কিছুই নহে। দূরস্ত লজ্জাবীর গাছগুলা অস্তুত আকার ধারণ করিয়ছে : এই প্রপঞ্চক জলরাশির মধ্যে প্রতিবিম্বিত হইয়। মাঝের দিকে উহার দ্বিগুণিত হইয়া পড়িয়াছে -- এই প্রবঞ্চক জলরাশি নিঃশব্দে সমস্ত বালুরাশিকে আক্রমণ করিয়াছে একটি নিঃশ্বাস না ফেলিয়াও নড়-চণ্ড করিতেছে। এবং তৎসমস্ত হইতেই স্ফুলিঙ্গ নিঃস্থত হইয়া চোপ ঝলসাষ্টয়া দিতেছে, শরীরকে ক্লাস্তু করিতেছে । এই মরভূমির বিষাদময় বিরাট্র দীপ্তিচ্ছটা কল্পনাকে বিক্ষুব্ধ করিয়া তুলে । দুর পশ্চাতে সেই একই অন্ধকেরে পাহাড়পৰ্ব্বত, পৰ্ব্বতের মাথার উপর গুরুভার জলদস্তুপ পৰ্ব্বতের এইদিকে, একপ্রকার অপরিস্ফুট তমসাচ্ছন্ন উজাড় ভূমিতে আসিয়া সমস্ত পৰ্য্যবসিত হইয়াছে : স্বগভীর কৃষ্ণবর্ণের মধ্যে দৃষ্টি হারাষ্ট্ৰয়া বায় ; ইহাই আফ্রিকার অভ্যন্তর দেশ ; ইহ সমস্ত অন্ধকার ও ঝড় ঝটিকার পশ্চাতে অবস্থিত । শ্রী জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর বাঙ্গলা তর্জমা আমি আরবী ছন্দের সম্পূর্ণ অল্পবাদ করিলাম। পাঠক দেখিবেন, কাজী নজরুল ইসলাম সাহেবের অনুদিত ১৮টি ছন্দ ছাড়া যেগুলি অবশিষ্ট আছে, সেগুলি সংখ্যায় কত বেশী এবং কত বিচিত্র, নূতন ও মধুর। এভদ্ব্যতীত কাজী সাহেব কয়েকস্থলে আরবী ছন্দস্বত্রের উচ্চারণ ঠিকমত ধরিতে পারেন নাই, কাজেই সেষ্টসেই স্থলে তাহার অষ্টবাদও ভূল হইয়াছে । তা’. ছাড়। এমন দুই-একটি ছন্দ-স্বত্র লিখিয়াছেন—মূহ আমাদের কাছে সম্পূর্ণ নুতন বলিয়া বোধ হইল। জানি না, সেগুলি তিনি কোথায় পাইয়াছেন। যথাস্থানে পাঠক ইহার উল্লেখ দেখিতে পাইবেন ।* ং এস্থলে কৃতজ্ঞতার সহিত স্বীকার করিতেছি যে, আরবী ও ফার্সী BBB BggB BBBB BBB BBB BB BBB BBBB BBD সেবক বারাকপুর নিবাদী ধষ্ণুবর মৌলবী সৈয়দ নেজামউদ্দিন আহমদ সাহেব বহু আয়াস স্বীকার করিয়৷ “ওয়াজে সইফ" "চাহাঁর গুলজার” ইত্যাদি ছন্দ-পুস্তক ঘাটিয়া আমাকে সমুদায় আরবী ছন্দের মুল-স্বত্রগুলি BBBBS BBBBB BB BBBBBBB BBBB BBB BBB BBB বিশদ ভাবে বুঝাইয়া দিয়াছেন ।