by)" অনুমতি-পত্ৰ। তোমার ইচ্ছামতে তুমি এখান থেকে যেতে পার। কিন্তু আমি রিপাব্লিকের স্বাস্থ্য পান না করে তোমাকে ছাড়তে পারিনে। এই বলিয়া দেলমার খাবার-টেবিলে ক্লাশের পাশে জাসিয়া বসিলেন। উহার একটা স্বচ্ছন্দ আরামের ভাব অনুভব করিতে আরম্ভ করিয়াছে, এমন সময় বন্দুক-গুচ্ছের ভীষণ ধ্বনি উহাদের কাণে আসিল। সেনাপতি লাফাইয়া উঠিয়া তার অন্ত্রশস্ত্রের দিকে বাপাইয়৷ পড়িলেন। কিন্তু দেলমার তাকে খামাইয় দিলেন। মার্শে জিজ্ঞাসা করিলেন, —“ও কিসের শব্দ ?” দেলমার উত্তর করিল, “—ও কিছুই না । গত রাত্রের বন্দীদের গুলি করা হচ্চে ।” s ব্লাশ, একটা ভয়সূচক চীৎকার করিয়া উঠিল। দেলমার আস্তে জান্তে মুখ ফিরাইয়া ব্লাশকে দেখিতে লাগিল। তার পর বলিল, "এ ভারি মজার কথা, সৈনিকেরা যদি স্ত্রীলোকের মতে ভয়ে কাপে তা’ হ’লে আমাদের স্ত্রীলোকদের সৈনিকের পোষাক পরিয়ে দিতে হবে। একখা সত্যি তোমার বয়স খুব অল্প”—এই কথা বলিয়া দেলমার তাহাকে ধরিয়া ভাল করিয়া আপাদমস্তক নজর করিয়া দেখিতে লাগিল, —তার পর বলিল, “তুমি সময়ক্রমে এইসব ব্যাপারে অভ্যস্ত হবে।” —"কখখন না, কখখন না”—আমি এইসব বীভৎস কাণ্ডে কখনই অভ্যন্ত হ’ব না।” ব্লাশ, স্বপ্নেও ভাবে নাই যে, এইপ্রকার সাক্ষীর সম্মুখে হৃদয়ের ভাব ব্যক্ত করা কী বিপদজনক । দেলমার উত্তর করিল, “বালক, তুমি কি মনে কর রক্তপাত ব্যতীত কোনো দেশের লোক পুনর্জীবিত হতে পারে? আমার পরামর্শ শোন । তোমার মনের कथा भन्नरे ८ऋष cष७ । बनि रूथप्न छूमि ब्राखनकोब्रामब्र शष्ठ পড়, তা হু’লে, আমরা যেমন তাদের সৈনিকদের রেয়াৎ করিনি, তারাও তেমুনি তোমাকে রেয়াৎ করবে না।" এই কথা বলিয়াই দেলমার প্রস্থান করিল। মার্শে বলিলেন, “ব্লাশ, যদি ঐ লোকট তোমাকে চিন্তে পেরেছে বলে একটা চিহ্ন প্রকাশ কর্ত, একট। মুখভঙ্গি কবুত তা হলে আমি কি কবুতুম জান ?—আমি তখনই গুলি করে ওর মগঞ্জ উড়িয়ে তুিম।” ব্লাশ, নিজের হাতে মুখ ঢাকিয়া বলিল, “মাগো । যখন আমি ভাবি, বাবা এই বাধের কবলে পড়তে পারেন, যদি আজ রাত্রে তিনি বন্দী হ’তেন, তা হ’লে আমার চোখের সামূনে—ওঃ কি ভয়ানক ! এই পৃথিবীতে কি আর দয়ামায়া একটুও নেই ?” তার পর মার্শোর দিকে ফিরিয়া বলিল, “ও ক্ষমা, ক্ষম, আম অপেক্ষ একথা আর কে ভাল জানে ?” এই সময়ে একজন ভূত্য ঘরে প্রবেশ করিয়া জানাইল, অশ্ব প্রস্তুত। ব্লাশ, বলির উঠিল, “ভগবানের নাম নিয়ে যাত্রা স্বর করা বাক ; এখানকার যে-বাতাসে আমরা নিঃশ্বাস নিচ্ছি, সে-বাতাসও রক্তে কলুষিত " মার্শে উত্তর করিলেন, “ই চল, যাওয়া যাৰু " এই কথা বলিয়া উহার ছুইজনে নীচে নামিলেন। ૨ মার্শে দেখিলেন, ভারদেশে ৩৯ জন অশ্বারোহী সৈনিক অপেক্ষা BBBBTSTDB BBBS g DBBB DBS DDD SDSDSDS BBDD BBS দিগকে পৌঁছিয়া দিবে, প্রধান সেনাপতি এই হুকুম দিয়াছেন। বড় রাস্ত দিয়া বখন উহার ছুটিয়া চলিতেছিল, সেই সময় ব্লাশ, তাহার ইতিহাস বলিল —ম মারা গেলে তার পিতা কি করি তাকে মামুৰ করিয়াছিলেন, পুরুষ মানুষের কাছে শিক্ষা পাওয়ায় সে নানা প্রবাসী—আশ্বিন, ১৩৩১ [ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড প্রকার ব্যবসায়ে কিরূপ অভ্যন্ত হইয়াছিল—এবং সেই-সব অভ্যাসের দর", বিদ্রোহ বাধিয়া উঠিলে, তাহার কত সুবিধা হইয়াছিল, সে তাহার পিতার সঙ্গে যাইতে পারিয়াছিল—এইসমস্ত কথা বলিল । যখন সে তাহার ইতিহাস শেষ করিল, তখন উহার দেখিতে পাইল “নাৎ" নগরের দ্বীপাবলী কুয়াসার মধ্য দিয়া মিটমিট করিয়া জ্বলিতেছে। ঐ ক্ষুদ্র অশ্বারোহীর দল লোয়ার-নদী পার হইল, তাহার কিয়ৎক্ষণ পরেই মার্শে তাহার জননীর বাহুপাশে আবদ্ধ হইয় পড়িল । তাহার তরুণ সঙ্গীটির সম্বন্ধে দুই-চার কথা বলিবামাত্রই তাঁর প্রতি তার মাতা ও ভগিনীদের বেশ একটু টান হইল। ব্লাশ, কাপড় বদলাইবার একটু ইচ্ছা প্রকাশ করিৰামাত্রই মার্শের দুই বালিক ভগিনী উহাকে পথ দেখাইয়া লইয়া গেল ; এবং দুই জনের মধ্যে ঝগড়া হইতে লগিল, কে উহার পরিচারিকা হইবে। ব্রাশ, যখন ফিরিয়া আসিয়া আবার ঘরে প্রবেশ করিল, তখন মার্শে আশ্চৰ্য্য হইয় তাহার দিকে তাকাইয়া রছিলেন। প্রথমে সে যে-পোষাক পরিধান করিয়াছিল, তাঁহাতে তাহার অনুপম জী-সৌন্দৰ্য্য মার্শে লক্ষ্য করিতে পারেন নাই—এই রমণীয় পরিচ্ছদে এক্ষণে সেই ঐ-সৌন্দৰ্য্য স্পষ্ট করিয়া উহার নজরে পড়িল । একথা সত্য, যাহাতে তাঁহাকে স্বনার দেখায় এইজস্থ্য সে খুব চেষ্টা-যত্ব করিয়াছিল; এক মুহূর্তের জন্ত তাহার আয়নার সামনে সে যুদ্ধবিদ্রোহ, রক্তারক্তি কাও সব ভুলিয়া গিয়াছিল। প্রথম প্রেমের অভু্যদয়ে খুব নির্দোষ সরলার অন্তরেও একটু ছলা-কলার ভাব আসিয়া গড়ে । মার্শোর মুখ হইতে একটি কথাও বাহির হইল না ; ক্লাশের মুখ স্মিত-হাস্যে উজ্জ্বল হইয়া উঠিল। সে দেখিল, সে যতটা চায়, মার্শে তাহাকে ততটাই সুন্দর বলিয়া মনে করিতেছে। সায়াহ্নকালে মার্শের ভগিনীর বাগ দত্ত বর” আসিয়া উপস্থিত হইলেন। “নাৎ"নগরে একটি গৃহ ছিল, বোধ হয় একটি মাত্র গৃহ ছিল —চারিদিক্কার শোক-পরিতাপের ভিতরেও যেখানে সুখ ও প্রেম ছাড়া আর কিছুই ছিল না। এখন হইতে মার্শে ও প্লাশের একটা নুতন জীবন আরম্ভ হইল। মার্শে দেখিলেন, তাহার সম্মুখে অধিকতর মুখের ভবিষ্যৎ প্রসারিত : এবং ফেব্যক্তি ক্লাশের প্রাণরক্ষা করিয়াছে, ব্লাশ যে তাঁহারই সান্নিধ্য অভিলাষ করিবে, ইহাও আশ্চর্য্যের বিষয় নহে। কেবল মধ্যে-মধ্যে সে তাহার পিতার কথা ভাবিত, তখন চোখের জলে তাহার বক্ষ ভাসিয়া বাইত। তখন মার্শে তাকে সান্থনা করিতেন। তাহার চিস্তার গতি অদ্যদিকে ফিরাইবার জষ্ঠ তিনি তাহার প্রথম যুদ্ধবিগ্রহের কথা বলিতেন । তিনি বলিতেন, কি কfররা পাঠশালার পোড়ো হইয়া তিনি ১৫ বৎসর বয়সে একজন সৈনিক হইলেন : ১৭ বৎসর বয়সে সেনানায়ক, ১৯ বৎসর বয়সে কর্ণেল, ও ২১ বৎসর বয়সে সেনাপতি হইলেন। এই সময়, কারিএ-নামক রবেসপিয়রের এক অনুচরের কঠোর শাসনের চাপে সমস্ত "নাৎ"-নগর ছটফট করিতেছিল। নাতের রাস্তাগুলার রক্তের নদী বহিয়া গিয়াছিল। কারিএ সম্রাস্তু লোকের বিশুদ্ধ শোণিতেরই প্রয়াসী ছিল। তরুণ সেনাপতি মার্শে যেরূপ নির্দোষ বলির প্রখ্যাত ছিলেন এমন আর কেহ বহে। এবং উহার মাতা ও ভগিনীরাও এখনো পৰ্য্যস্ত সন্দেহের পাত্র হন নাই। তার পর এখন, ঐ তরুণীদের মধ্যে একজনের যে-দিব বিবাহ হইবে বলিয়: हिग्न झहेष्ठांश्लि cगहे जिनकेो जांनिद्रां श्रृंग्लिल । এই উঞ্চলক্ষে মার্শে যে-সকল রত্নাভরণ জানাইয়াছিলেন, তন্মধ্যে *क*ि थांडब्र१ फिनि ब्लांनंएक निष्ठ छांश्रिजन ! ब्लां* यथ८भ ठक्रमॆऋणउ भूक७ोब्र गश्ठि ७श निवौचल कब्रिण : ठोब्र भग्न आँख्ब्रम्षब्र
পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৮৫
অবয়ব