জাগরণী ঐসজনীকান্ত দাস তুমি বলিয়াছ, তোমার মনের ক্ষুধা দিনের রৌদ্র স্তিমিত পত্রছায়ে আজো জাগ নাই, আমারে কেন্দ্র করি,— আপনি আড়াল, ঘুঘু যেন দিল ডাক । অসহ আবেগে ঢেউয়ে ঢেউয়ে ভাঙে সুধা, মরু-বালুতটে তিল তিলে যায় মরি। বিস্ময় মানি চাহিলাম অধি তুলে 象 তব বালুতলে বহে কি ফন্তুধারা, ফুলিয়া ফাপিয়া কঁপিয়া উঠিল প্রাণু, তরঙ্গ মোর তাই নাহি পায় সাড়া : মরুবুকে যেন তরঙ্গ উঠে দুলে, উন্মাদ চেউ উঠে পড়ে দ্বিধাহার, স্থই কুল ভেঙে ছোটে জীবনের বন । , গুমরিয়া কঁদে চিরদিব বিভাবী । তুমি গান গাহ বনের আড়ালে বসি, তুমি বলিয়াছ, তোমার মনের ক্ষুধা আমার আকাশে পড়ে না উল্কা থলি, আঙ্গো জাগে নাই, আমারে কেন্দ্র করি । এযে খররবি, নহে হৃদশীর শশী, তরুণ দিবস, নহে দিবাজবসান ! মরুপথে আমি চলেছিন্ন উদাসীন, বিস্ময় মানি চাহিলাম আঁখি তুলে, শুষ্ক স্রোতের শীর্ণ রেখাটি টানি, ফুলিয়া ফঁাপিয়া কঁাপিয়া উঠিল প্রাণ । ভেবেছিনু মনে, শেষ হয়ে এল দিন, হয় এল মনের মুখর বাণী । િ বনামী উদীর o প্রথম আবেগে দুটি তব হাত ধরি চাকিবে আমার দুঃসহ দুখভারে, নিবে-আসা প্রেম নিবেদন করিলাম, হেনকালে তুমি সুগোপন পদচারে কোন অতীতের কোন পরিচয় . সহসা সুমুখে দাড়ালে বনের রাণী,— সহজ প্ৰণামে দিলে কি প্রেমের দাম । মরুপথে আমি চলেছিন্ন উদাসীন, বলিলে, “আমার থাক’ প্ৰণম্য তুমি,-- গুৰু স্রোতের শীর্ণ রেখাটি টানি । ছল ছল জল, সুগভীর বনভূমি, - হুম্মদ স্রোত তটেরে চলে না চুমি— দিনের রেীর স্তিমিত পারে খরবেগে তার পূর্ণ মনস্কাম । আপনি আড়াল, ঘুঘু যেন দিল ডাক, প্রথম আবেগে দুটি তব হাত ধরি শ্রাবণ-গহনে বেন বাঞ্জার বীয়ে নিবে-আসা প্রেম নিবেদন করিলাম । ঘল কালো মেঘে উকি দিল বৈশাখ ! शांमङ्कनंगण झुंtा शांब ब्रविकङ्ग, তখন বুঝি নি, আজো না বুঝিতে পারি, শাখা-অবকাশে হাসিছে দ্বিপ্রহর, fक झिज़ cठांमब्र भtनब्र अखब्रांद्रण, , थांब-cशभूणिब ७ बाश् श्रांफूक- আকাশের মে চালে জকারণ বারি, :p} শিৰ্মাক নছ, বাণী মোর বক্তবাৰু। - আমি পড়ি ৰঞ্জৈ जां★बाँग्न बांबाछल्ली । *५, ১২ :
