وسياح দেখা যায়:- ওপর আকাশের জ্যোৎস্নামাখ বায়ুদ্ধৱ তাদের গমন পথে পথে দেহগুদ্ধে সুরভি, হয়-পরের ছঃখে কোনো দয়ালু আৰু যে চোখের জল ফেলে, नलैंौসমুদ্র কিছুকের মধ্যে পড়লে তা, থেকে মুক্ত হয়, ফিারাওড়ের পদ্মফুলে পড়লে পদ্মমধুর স্মৃষ্টি করে...আমার নিৰে-ৰাওয়া দৃষ্টি-গ্রীপে আলো জেলে দিতে যদি কেউ পারে তো লে ওরাই পারবে । গীতার কথা মনে হয়। আচ্ছা, এই রাত্রে এতক্ষণ সে কি করছে ? মে-জীবনের মধ্যে সে আছে, সে-জীবনের छtछ ¢न ४ठबेि इब्र नेि । रुग्नऊ ब्रॉब्रांशtद्र यान ७ङकt१ এইরকম রাখচে, ও অত বই পড়তে ভালবাসে, তাদের ঘরে একখানাও বই নেই, বই পড়া হয়ত্ত .সেখানে স্কোর অপরাধ, যেমন ছিল জ্যাঠাইমার কাছে । জীবনের যে-কোন আনন্দভরা মুভিজ্ঞতার সময়েই সীতার ব্যর্থ জীবনের কথা আমার না মনে এসে গারে না । সবাই মিলে খেতে বললাম। রায় হ’ল বড়ির খোল, আলুভাতে, পটলভাজা । কাপাসীর মা অবিহি দেখিয়ে দিলে। কলি ঠিক এই সময়ে খাগড়াঘাটের পথে বটতলায় চৌধুরীঠাকুর ভজন গাইচে । কি খারাপ লোকটা ! ট্রাকার দরকার ছিল, আমার বললে তো আমি দিতামই। চুরি করে কি হ’ল ! জুঙ্কন বৈরাগী খাওয়া-দাওয়ার পরে গল্প করতে লাগল। বললে—শুমুন দাদাঠাকুর, এই যে কাপাসীর মা দেখুছেন, এর বাবা অনেক টাকা জমিয়ে মার; গিয়েছিল ৷ থেতে না, শুধু টাকা জমাতো । মরবার সময় ভাইকে বললে, অমুক জায়গায় মালুসীয় টাকা পোতা আছে, নিয়ে এসে আমায় দেখা । তা এই পানচালার কোণে ভাঙা উনুনের মগ্যি মাল্লা পোত ছিল—কেউ জানতো না । স্বরবার সময় তাই টাকার মালস সামূলে নিয়ে থোলে। ট্রাকৃ দেখৃত্তি দেখুতি মরে গেল। —লে টাকা কে পেলে তার পর ? : *"... --তারপর বুড়ে তো মরে গেল। স্থার ভাই ಕ್ಟಿ মালগায়স্ক টাকা সেই রাতি গোলমাৰে চুরি হয়েছে। मन हि ध्रुद्ध झडत्व पूज़र ८झ्हाइँs रण नla পেটের ওপর বাণিজ্যি করে টাঙ্ক রিলে নিজের ভোগে ত লাগলোই না—একটিমাত্তর মেয়ে এই কাগ্রাসীর মা, তার ভোগে ত হ’ল না । টাকার মালসা রাতারাত্তি কে যে কোথায় সরিয়ে ফেললে— - কাপাসীর মা ব"ষের সঙ্গে ধ’লে উঠল—ধ্যাগে স্থা। সরিয়ে ফেলুতে এসেছিল পাড়ার লোক। যে নেবার সে নিয়েছে। আমি কি আর কিছু জানি নে না বুঝি নে ? ধৰ্ম্ম আছেন মাথার ওপর—তিনি দেখবেন । ছ-মাসের মেয়ে নিয়ে বিধবা হয়ে লোকের দোর-দের ঘুরিচি ফুটে ভাতের জন্তি—আমায় যিনি বাপের ধনে— বাবুরাম বললে—আর শাপমন্তি কোরে না বাপু । তোমার আদেষ্টে থাকৃত, পেতে। বাদ দেও ওসব কথা । উলুনে আগুন আছে কিনা দেখো তো, আর একবার কলুকেটা ধরাই । ওদের মধ্যে আর এক জন বললে—ও জুড়নখুড়ো, স্বরূপগঞ্জের বাজারে কাল দুপুরের আগে পৌছনো যাবে না ? —দুটোর কম হবে না । ছ’ডী কোশ, তার অাগেই থাওয়া-দাওয়া ক’রে নেওয়া যাবে। বাবুরাম নললে—এবার কেঁকুলির মেলায় লোক যাচ্ছে কই তেমন জুড়নখুড়ে ?...সে বছর দেখেছিলে তো ? পথে সারারাতই লোক হাটতো । অদ্ভুত লাগছিল এ রাতটি আমার কাছে। এত কথাও মনে এনে দেয় । ঘুম আর আসে না । ভাবছিলাম মানুষ এত অল্পেও মুখী হয়! আর মুথ জিনিষটা কি জমিল্পে বৃহন্তময় ব্যাপার—এই নির্জন রাত্রে মুক্ত অপরিচিত প্রাস্তরের মধ্যে আরাখচিত আকাশের নীচে গুয়ে সবাই মুধের স্বপ্ন দেখছে-কিন্তু এক জনের মুখেয় ধারণার সঙ্গে অন্ত আর এক জনের ধারণার কি ৰিষম পার্থক্য । সকালে ওদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে পশ্চিম শ্বেই স্থাটি। রাঢ় দেশের বড় বড় মাঠের ওপর দিয়ে পথ।ট্রাঙ্গ বালি, দিগন্তে তালবনের সারি। হয়ত ਬਾਰੇ প্রাচীন কালের প্রকাও দীঘি,শলবনে ঘেরা। কি কাজাগ 4गव! बन्न रङ क्ल, गौप्रिशद्य क्कििम cङमा জাগিয়ে চলেছি, কোন জ্ঞাত গিঙ্গের দীক্ষ উপকূলে শ্যামাঞ্জলি, সেখানে গঞ্জ ক্ষার দীপিং ষের
