পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আগ্রহায়ণ রবীন্দ্র-সাহিত্যে বাংলার পল্লী-চিত্র ২২৯ বলা যায়-অনেক পরের লেখা ‘ঋতুরঙ্গে’ (১৯২৭) যখন বৈশাখের কথা পাই, তখন বৈশাখ আর निश्व-बूच धन-लांथ গুচ্ছ গুচ্ছ পুষ্পে ঢাক আসম্বন তাম্ৰ ফলময়-- কিংবা मल्लेिग्रांश् छ्ग्रांहीम নিঃশ্বসিছে উদাসীন শূন্থে চাছি আপনার মনে--- ( बृंनि--यीनगॆौ ) দূরান্ত প্রান্তর শুধু তপন কৰিছে ধুধু বঁ্যক পথ শুষ্ক তপ্ত কায়— এরূপে আসিচে না,—তখন শুনি— বৈশাখ হে, মৌনী তাপস, কোন অণ্ডলের বাণী এমন কোথায় খুজে পেলে ? তপ্ত ভালের দীপ্তি ঢাকি মন্থর মেঘখানি এল’ গভীর ছায়া ফেলে ? কিন্তু এগুলিকে পল্লীচিত্রের পর্যায়ে ফেলা যায় না, এবং এর সঙ্গে পূর্বের যুগের নিছক চিত্রগুলির যোগ নেহাৎ কম । ‘ক্ষণিকা’র কয়েকটি কবিতাতে কিন্তু স্পষ্ট বোঝা যায় যে, শিলাইদার ছবি তখনও তার মনে খুব জাগরূক, কিন্তু সেই ছবিকে বাহন ক’রে, এবং তাকে ছাড়িয়ে গিয়ে, তার সঙ্গে আর কিছু যোগ করে সৌন্দৰ্য স্বষ্টির চেষ্টা হচ্চে । যেমন, “আমরা দু-জন একটি গায়ে থাকি কবিতাটিতে--- দুইটি পাড়ায় বড়ই কাছাকাছি মাঝে শুধু একটি মাঠের ফাক, তাদের বানর অনেক মধু-মাছি মোদের বলে ৰাধে মধুর চাক । তাদের স্বাটে পূজার জামালা ভেসে আসে মোদের বাধা খাটে, তাদের পাড়ার কুসুম ফুলের ডাল ৰেচতে আসে মোদের পীড়ার হাটে । আমাদের এই গ্রামের নামটি খঞ্জন, अभाग्नलग्न £ई नौङ्ग भांय अश्नम, আমার নাম ত’ জানে গায়ের পাঁচজনে, আমাদের সেই তাছার মামটি স্বাঞ্চন | किरब झद्दे छौं' कबिज्राप्लेrङ তোমার আমার মাঝখামেতে अकर वह नशै। इंह ॐdद्र बैंकश्श्रेॉमtन ? • i. ** tतिद्रत केिदकक्{ि १ - \. f আমি শুনি, শুয়ে fಘನ rಳ್ಲಣ, তুমি শোন ফাখের কলস ঘাটের পরে খুয়ে । তুমি তাহার গানে বোক একটা মানে আমার কূলে আরেক জর্থ ঠেকে আমার কানে । এখন আমরা আমাদের আলোচনার দ্বিতীয় ভাগ আরম্ভ করতে পারি অর্থাৎ পল্লীজীবনের কথা । পাড়াগায়ের ধনী, গরিব, মধ্যবিত্ত, ভাল মন্দ, চাষীবাসী-দর ঘরের কথা, তাদের আপন আপন সুখ-দুঃখ অনিন্দ-বেদনার কাহিনী ; বেশীর ভাগ সেই সময়কার লেখা ছোটগল্পগুলিতেই পাওয়া যায় এবং কিছু কিছু পঞ্চভূত, লোক-সাহিত্য, ‘গ্রাম্য-সাহিত, ‘স্বদেশী সমাজ, ‘স্বদেশ’ প্রভৃতি আলোচনায় পাওয়া যায় । শিলাইদ-যুগটা ছোটগল্পরচনার পক্ষে ভারী উপযোগী হয়ে উঠেছিল। চারিদিকের প্রভাব টুকরো টুকরো ভাব প্রকাশের একান্ত অনুকূল ছিল । মনকে বেশী না খ টিয়ে, অস্তে অস্তে বহিঃপ্রকৃতির তালে তালে তাকে বলগা ছেড়ে দিয়ে, ছন্দোমিলের জন্তে যতটা চেষ্টা করা দরকার তারও মধ্যে ন গিয়ে, ছোট ছোট গল্প রচনাই ছিল সেই সময়ের প্রধান আনন্দ গল্পের চরিত্রগুলিও সেই জন্তে হয়েচে আশপাশের গায়ের মানুষ, যাদের রেজি দেখতেন—হয় জমিদারীর দরবারে প্রজা হিসেবে, নয়ত বোটের ওপর থেকে উৎসুক দর্শক হিসেবে । তা.দর মনের কথা, তাদের ঘরের কথা, প্রায় সম্পূর্ণই স্মৃষ্টি, কিন্তু প্রায় প্রত্যেকটি গল্পরই আরম্ভ, এবং প্রায় সবগুলিরই পটভূমিকা, কোন-না-কেনি একটি দৃপ্ত—যা কোন-নাকোন সময়ে তার চোকে পড়েছে । অবশ্য প্রকৃতি এই আরম্ভ মাত্রই যোগাত, বাকিটা আসত নিজের মন থেকে, কিন্তু গল্পগুলি পড়বার সময় সে-কথা প্রায় মনেই হয় না— এমনই তরতরে তাদের গতি । ঠিক এই কথাটির উল্লেখ পাই—সাজাদপুর—৫ই সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪এর একটি চিঠিতে (ছিন্নপত্র, ২৯৪-৯১ পৃ. )— স্বাক্টরের জগতের একটা সজাৰ প্ৰভাৰ স্বরে অবাধে প্রবেশ করে জালোতে, জাঙ্কাশ, স্বাস্তাসে শব্দে, গন্ধে, সবুজ বিশ্লোলে এবং चाबांक मानक cमनtछ निचिद्र कळू शप्छद्र *ाह tछत्रौ श्ल ७→ }***