8&Ꮼ, このこ8> আসিয়াছিল ; কিন্তু ইদানীন্তন অনেক পণ্ডিতের মতে উহার উত্তর-পশ্চিম দিক্ হইতে ভারতে প্রবেশ করিয়াছিল। উহাদের উত্তর-পূৰ্ব্ব পথে আগমনের সপক্ষে বলা যায় যে, প্রথমতঃ ভারতের পূৰ্ব্বস্থ মলয়-দ্বীপের সাকেই (Sake) ও সেমাং (Semang) জাতিদের ভাষা ব্ৰহ্মদেশের ওয়া (Wa), পালৌঙ্গ ( Palaung ) প্রভৃতি ভাষা, পেগুর মন্স (Mons) বা তেলইঙ্গ (Telaing ) ভাষা ও অসীমের খাসি ভাষার সহিত ভারতের মুণ্ডা-গোষ্ঠীর ভাষাগুলির গঠনে ও কিছু কিছু বিশেষ প্রয়োজনীয় শব্দাবলীতে সাদৃশ্ব দেখা যায়। দ্বিতীয়তঃ, ব্রহ্মদেশে নুতন প্রস্তরযুগের যে স্কন্ধযুক্ত কুঠারফলক পাওয়া ও সাওতাল যায়, ছে’টন’ পুস্থ জুয়াঙ্গ রমণী পরগণাতেও সেইরূপ প্রস্তরাস্ত্র পাওয়া গিয়াছে । আর আসামেও তদনুরূপ স্কন্ধযুক্ত লোহার অস্ত্র ও খানিকট তদনুরূপ প্রস্তরের অস্ত্র পাওয়া গিয়াছে । তৃতীয়তঃ, কোন কোন মুণ্ডজিাতির মধ্যে মোঙ্গোলিয়ানদের মত ক্ষুদ্র চক্ষু ও বাকা চক্ষু কিংবা অপর কোনও অস্পষ্ট বা অনির্দিষ্ট মোঙ্গোলিয়ান লক্ষণ কখনও কখনও দেখা যায় । এই মতের সপক্ষে আরও দুই-একটি তথ্যের উল্লেখ করা যাইতে পারে। উড়িষ্যায় জুয়াঙ্গ ও পাহাড়ী ভূঁইয়া রমণীদের জাতিতত্ত্ব অনুসন্ধানকালীন জুয়ঙ্গ ও পাহাড়ী ভূইয়াদের গলায় থাকে-থাকে যে লাল অনেকগুলি করিয়া কঁচি-বৰ্ত্ত,লের মলি দেখিয়াছি তাহ নাগ প্রভৃতি মোঙ্গোলীয় রমণীদের গলার এরূপ পুঞ্জীকৃত মালার কথা মনে করাইয়া দেয় আর কেন কোন জুয়াঙ্গ ও পাহাড়ী ভূইঁয়া যে শূকর ও ছগিলাদি র!fথবীর জন্য ছোট ছোট মাচার উপর ঘর নিৰ্ম্মাণ করে, সেগুলিও আসামের নাগীদের আবাসগৃহ বা “চাঙ্গ’ ঘরের স্মারক । অপর পক্ষে, অনেক নৃতত্ত্ববিৎ পণ্ডিত মুণ্ডা-গোষ্ঠীর জাতিদিগকে যে উত্তর-পশ্চিম দিক হই.ত ভারতে আগত ককেসীয় জাতির একটি নিম্নস্তরের কৃষ্ণ-ত্বচশখা ( low বলিয়া নির্ণঃ করিয়াছেন । এই মতের সপক্ষে প্রমাণ-স্বরূপ প্রদর্শিত হয় ঘে, ১৯২৫ 3ăţii 5ţifezi tăia ( Turnville Petre গালিলি প্রদেশের ‘রবাস নামক গিরিগুহtং (q-qg(cfg (Neanderthaloid , FIREȘfi 28 KF stā ১৯২১ খ্ৰীষ্টাব্দে ব্যারি ( W. E. Barrcy ) দক্ষিণ আফ্রিকার রোডেসিয়া প্রদেশের ‘ব্রোকেন হিল পাহাড়ের গুহ্যং রোডেসিয়ান্ মানুষের যে কঙ্কাল প্রোপ্ত হন তাহার গঠন অষ্ট্রেলিয়ানদের দৈহিক গঠনের অনুরূপ, এবং মুণ্ডা-গোষ্ঠীর জাতিদের সঙ্গে অষ্ট্রেলিয়ার আদিম অধিবাসীদের মুদুর সম্পর্ক পাকা অসম্ভব নয়। যদিও অষ্ট্রেলিয়ার অসভ্য জাতিদের সঙ্গে প্রাগৈতিহাসিক কালের নিয়াণ্ডারথাল-মানবের কোনে সম্পর্ক থাকার কথা আধুনিক নৃতত্ত্ববিৎ পণ্ডিতের অনেকেই অস্বীকার করেন, তবুও সম্প্রতি আমেরিকার বিখ্যাত মৃত ইবিং হাউলিসকা (Hardlicka) এবং ভারতীয় প্রাণিতত্ত্ববিভাগের ভূতপূৰ্ব্ব ডিরেক্টর কর্নেল সিউয়েল ঐ পুরাতন মতের পুনরুত্থাপন ও সমর্থন করিয়াছেন। কিন্তু গ্যালিলিতে প্রাপ্ত নিয়াণ্ডারথাল-মানবের করোটি ব্যতীত প্যালেসটাইনের মাউণ্ট কামেলের য়্যাথলিট ( Athlit ) গুহা এবং শুখ। ( Shukhah ) গুহাতে যে নরকঙ্কালাবশেষ পাওয়া গিয়াছে, সেগুলি পরবর্তী যুগের Neanthropic বা নূতন মানুয়ের। অষ্ট্রেলিয়ায় যে দুইটি প্রাগৈতিহাসিক যুগের কঙ্কালাবশেষ (Talgai skull & Cohuna skull) g-for; itsm form of Caucasian Melanochmoi কেভ’
