পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(గూఇ P sya:Nofs s Rfsgfr” ( Indian Architecture, Its Psychology, Structure and History, 1918) 1 & গ্রন্থে শতাধিক চিত্র সহযোগে হাভেল সাহেব দেখাইয়াছেন যে মোগল-যুগের স্থাপত্যরীতি পারস্ত দেশের আমদানী নহে, মোগল-যুগের নূতন সামাজিক রাজনৈতিক ও ধৰ্ম্মউপাসনার উপযোগী আকার ও রীতিতে প্রাচীন ভারতের স্থাপত্য শিল্পের নূতন বিবৰ্ত্তন। যুগে যুগে, স্থানে স্থানে, সামাজিক ও ধৰ্ম্ম উপাসনার নূতন রীতি-পদ্ধতির আবখ্যক অনুসারে কখনও ব্রাহ্মণ্যধৰ্ম্ম, কখনও জৈনধৰ্ম্ম, কখনও বৌদ্ধধৰ্ম্ম, কখনও ইসলামধৰ্ম্মের বিভিন্ন উপাসকগণের ধৰ্ম্মসাধনার উপযোগী, বিভিন্ন মন্দির, বিহার ও মসজিদ প্রস্তুত করিয়া দিয়া ভারতের স্থপতিরা তাহাদের অপূৰ্ব্ব সৌন্দৰ্য্যবুদ্ধির ও স্বষ্টি-শক্তির প্রতিভার পরিচয় দিয়াছে। তিনি আরও প্রমাণ করিলেন যে, মোগল বাদশাহরা ভারতের স্থাপত্য শিল্পীদের নূতন ক্ষেত্রে নিযুক্ত করিয় ভারতের প্রাচীন শিল্পবিদ্যাকে উন্নতি ও পরিণতির পথে চালিত করিয়াছিলেন এবং ব্রিটিশ শাসনকালেও সেই প্রাচীন শিল্পের ধারা সম্পূর্ণ শক্তি ও প্রতিভা লইয়া জীবিত রহিয়াছে এবং এই প্রাচীন শিল্পধারাকে নুতন যুগের প্রশস্ততর ক্ষেত্রে নিযুক্ত করিয়া তাহার নূতন পরিণতির অবসর দেওয়া ব্রিটিশ সরকারের অবগু কৰ্ত্তব্য । এই সুত্রে হাভেল সাহেব বিলাতে এমন এক বৃহৎ আন্দোলন উপস্থিত করিলেন, যাহার ফলে সেক্রেটারী অফ্‌ ষ্টেট একটি বিশেষ কমিশন বলাইলা বর্তমান কালে ভারতের স্থাপত্য শিল্পের অবস্থা সম্বন্ধে অনুসন্ধান ও পরিচয় লইতে বাধ্য হইলেন । গর্ডন streisa &foto fifts footić (Modern India Building, 1918 ) হাভেল সাহেৰের দাবি স্বীকার কৰিয়া অভিমত প্রকাশ করিলেন যে, ভারতের স্থপতিরা তাহাজের এাচীন শিল্পের ধারা ও গৌরব অক্ষুণ্ণ রাখিয়া এখনও জীবিত রহিয়াছে এবং অনুরূপ সুযোগ পাইলে মোগল-যুগের স্থাপত্য কলা অতিক্রম করিয়া নবযুগের উপযোগী নূতন ধারার স্থাপত্যশিল্পের প্রবর্তন করিবার সামর্থ্য ভারতশিল্পীর ¢नषदे८ष्ठ **ांtब्र । uरे लांबिब्र गमर्थन कंब्रिब कांटख्न সাহেৰ তাহার দ্বিতীয় পুস্তক লিখিলেন ১৯১৫ সালে। গুস্তক খানির নাম "প্রাচীন ও মধ্য যুগের ভারতীয় স্থাপত্য শিল্প” । ఏ983 ( The Ancient and Mediaeval Architecture g^ India, 1915) । এই পুস্তকে তিনি বৌদ্ধ, ব্রাহ্মণ্য ও জৈন মন্দিরাদির রূপ বিশ্লেষণ করিয়া দেখাইলেন, ষে, ভারতের অলৌকিক শিল্পবুদ্ধি প্রাচীন ভাষা’ ও ধারা অক্ষুন্ন রাথিয় নিত্যনূতন রূপে আত্মপ্রকাশ করিয়াছে এবং তাহার স্বষ্টির প্রতিভা এখনও জীবন্ত ও জাগ্রত আছে এবং নুতন ক্ষেত্রে নূতন মুযোগের অপেক্ষা করিতেছে । ব্রিটিশ সরকার ভারতের সভ্যতার বিকাশ ও পরিণতির সুষোগ না দিলে, ভারতবাসীকে তাহার নূতন জীবনের নানা ক্ষেত্রে আত্মপ্রকাশের পথ না দিলে, ভারত ও ভারতীয়দের উপর বিশেষ অন্তায় বিচার করা হইবে }, হাভেল সাহেব বিশ্বাস করিতেন যে, কেবল চারু কলার পুনরুখানে নহে, পরন্তু নিত্য-ব্যবহার্য্য নানা কারু শিল্পাদির ( handicrafts ) পুনঃ সংস্থাপনের ব্যবস্থা না হইলে ভারতের অন্ন-সমস্তার সমাধান হওয়া অসম্ভব এবং এই হস্ত-জাত শিল্পের পুনরুদ্ধারের প্রথম চেষ্টা ও উপায় হাতের তাত ও বস্ত্রশিল্পের ( hand-loom) উন্নতি সাধন। কিন্তু এই বস্ত্রশিল্পের উন্নতির উপদেশ দিয়াই তিনি ক্ষান্ত to ato I wiza ecosts “Havell-Hattersley Loom” নামক উন্নত-পদ্ধতির তাতের আমদানী করিয়া তিনি হাতেকলমে প্রমাণ করিয়াছিলেন, কিরূপে ভারতের প্রাচীন বয়ন-শিল্প মিলের যন্ত্র-চালিত র্তীতের কাপড়ের প্রতিযোগিতায় আত্মরক্ষা করিতে পারে । এই সম্বন্ধে তাহারু ezsėtą w öīwù “Hand-loom Weaving” &#wtwo লিপিবদ্ধ আছে। বয়নশিল্পের উন্নতিই ভারতের আয়-সমস্তার একমাত্র পথ’-এই বাণী হাভেল সাহেব মহাত্মা গান্ধীর অন্ততঃ পনর বৎসর পূর্কে প্রচার করিয়া গিয়াছেন। কেবল শিল্পের ক্ষেত্রে মহে, শিক্ষার ক্ষেত্রে স্বাঙ্গে সাহেবের আন্দোলন ভারতের স্থায্য স্বাক্ষীর সমর্থন করিয়াছে। তিনি পুনঃ পুনঃ এই কথাই গবৰ্ণমেণ্টকে উপদেশ দিৱাছিলেন যে, ভারতে প্রচলিত ব্রিটিশ শিক্ষাতন্ত্র ভারতীয় সভ্যতা ও সাধনায় ধিঙ্কাশের উপযোগী মেছে, পরন্তু खणैिी शाश्नाङ्ग एवंनिरुहत् । लविष्ठा गचष्ट पिण ভারতবাসীর সম্পত্তি নহে, পরশু, রোপের সঙ্গতার नांनाँक्रन कांषित्र जाँदब्रांcत्राङ्ग अवार्ष ॐक्ष uवर * लिकि