ভাত্র - T . , বিবিধ প্রসঙ্গ-শিক্ষাবিস্তার সম্বন্ধে দেশের cলাকদের কত্তব্য লাঞ্ছল তাহার ব্রিটিশ ভারতের ইতিহাসে বলেন, যে, “আমি BBBBB BBBB BLSS GBS BBBB DDD gD BBBBB পুরাতন রূপ রক্ষা করিয়াছে, তাহদের প্রত্যেকটিতে বালকবালিকার সাধারণতঃ পড়িতে লিপিঠে ও হিসাব করিতে পারে, কিন্তু খেদানে আমরা গ্রনের পুরাতন ব্যবস্থা স্ট্রটাইয় ফেলিয়াছি-যেমন বঙ্গে— সেখানে সাম্য বিদ্যালয়গুলিও অন্তৰ্হিত হইঙ্গ-ছ।” [ ইংরেজী | wrxisfè, csgw fi îë ws sąz, History of Education in India under the Rule of the East India Company ৰামক তথ্যপুর্ণ পুস্তকের ১৬ পৃষ্ঠ হইতে গৃহীত। প্রবাসীর সম্পাদক ] উপরের উদ্ধৃত বাক্যগুলি হই.ত দেখা যাইতেছে, যে, বঙ্গের লোকসংখ্যা যখন তিন কোটি কুড়ি লক্ষ ছিল তখন ইহাতে আশী হাজার বিদ্যালয় ( বোধ হয় পাঠশালা ও টোল ) ছিল । এখন ইহার লোক-সংখ্যা পাঁচ কোটির উপর, এবং এথন ইহাতে উইণ্ড° • প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। অথচ সরকারী জ্ঞাপন-পত্রের একটি পরিচ্ছেদের আধ্যা দেওয়া হইয়াছে– “Adequacy of the number of Primary schools, etc.”) “প্রাথমিক বিদ্যালয়সমুহের সংখ্যার যথেষ্টতা” ইত্যাদি । মিঃ এডোয়াড় টমসন ভারতীয়দের কোম কৃতিত্ব সহজে স্বীকার করিতে চান না। কিন্তু তিনিও উহরি ১৯৩০ সালে erwrfqvs “sfwcza «aíza” ( “Reconstruction of India ) নামক পুস্তকের ২৫৫ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন “...thoro was more literacy, is of n low kind, than nntil witlin rlio litst ton yours" তাৎপৰ্য্য। “গত দশ বৎসরের মধ্যে ভারতে লোকদের যন্ত্রট: লিখনপঠসক্ষমত্ব গুয়িয়ছে, তাহর আগে ত্রিটিশ রাজত্বে উহ যে পরিমাণ ছিল, অতীত কালে তাহ অপেক্ষ বেণী সিধনপঠনক্ষমত্ব ছিল, যদিও ঠাহ নীচু খ্রকমের ” নীচু রকমের অর্থাৎ শুধু লিখিতে পড়িতে ও হিসাব করিতে পারিবীয় মত । কিন্তু তাহীও যে এখনও (দুশ বৎসর আগে লয় ) ব্রিটিশপূৰ্ব্ব যুগ অপেক্ষা কম । যাহা হউক, শিক্ষাবিষয়ে বাংলা দেশ অস্তান্ত প্রমন প্রদেশগুলি অপেক্ষ গবষ্মেন্ট কর্তৃক বেশী অবহেলিত হওয়া সবেও আমরা বাঙালীর প্রধানতঃ নিজেদের চেষ্টর ও টাকার কিযুৎপরিমাণে ও কতকগুলি লোক শিক্ষা পাইয়ছি। এখন সেই চেষ্টা নূতন উদাম করিতে হইদে । ধিনি অল্প লেখাপড়া জানেন, তিনিও অন্ততঃ জনকতক লোককে লিখিতে পড়িতে শিখাইয়া দিউন। আমরা ধাইরী ইস্কুল কলেজে পড়িয়া পাস করিয়াছি তাহারা ত, অন্ততঃ ግ¢¢ আংশিকভাবে, দেশের লোকদের টীকায় শিলপাইছি, নিজের নিজেদের শিক্ষার সব ব্যয় দিইদাই। গবশ্লেষ্ট প্রাথমিক বিদ্যালয় হইতে বিশ্ববিদ্যালয় পৰ্য্যস্ত শিক্ষাবিস্তারের জষ্ঠ যত টাকা দেন, তাহ দেশের অধিকাংশ নিরক্ষর লোকের ও কিছু শিক্ষিত লোকের দেওয়া ট্যাক্স হইতে দেন। নিরক্ষর লোকেরা আমাদিগকে শিক্ষিত করিবীয় জন্ত যত টাকা ট্যান্ধের আকারে ধীর দিছে । - তাহাদিগকে শিক্ষণ দিয়া আমাদের তাহ শোধ করা উক্তি। সব রকম কলেজের ছিদব পাওয়া যায় না । কিন্তু সরকারী। কলেজগুলির ষে হিসাব মঙ্গের ১৯৩২-৩৩ সালের শিক্ষারিপোটে বাহির হইয়াছে, তাহা হইতে বুঝা বাইবে, গবশ্লেষ্ট দেশের লোকদের নিকট হইতে প্রাপ্ত টাক্সি হইতে ঐ বৎসর কত টাকা ছাত্রদের শিক্ষার জন্ত দিয়া সরকারী কলেজে শিক্ষাপ্রাপ্ত লোকদিগকে দেশের লোকদের কাছে ঋপঞ্জালে - আবদ্ধ করিয়াছেন। হিসাবটার কিয়দংশ নী-চ দিলাম কলেজের নাম পরকারী ব্যয় - - প্রেসিডেন্সী ఇ.రి... - יי--* চাকা ইন্টারমীড়িয়েট , •;18 হুগলী -- $$95 সংস্কৃত రిస్మెt* o কৃষ্ণনগর элчэ. চট্টগ্রার্থ సీ:x - - রাজশাহী ગ,૨૨૨ ইসলামিয়া kR8చి - --- - আবাদের সকলেরই দেশের লোকদের শিক্ষার জষ্ট সময় শক্তি ও অর্থ তিনই বেওয়া উচিত। তিনই লাপুরিলে ধিনি বাহা পারেন, দেওয়া উচিত। কিছুই ন-দিলে মাসুয লামের আযোগ্য হইতে হয়। পুরুলিয়ার স্বৰ্গীয় হরিপদ দ্বী সহশিয়ুযে-যে বালকবালিকা বৎসরে নুনকল্পে দশ জন লোককে লিখনপঠনক্ষম করিয়াছিল, তাহাদিগকে স্বর্ণপদক দিয়াছিলেন । সব গ্রামে নগরে সোনার পদক দিবীর মত লোক না-থাকি-ত পারে। কিন্তু রূপার পদক, অন্তত: কুমুদ্রিত মুম্বর প্রশংসাপত্র অবৈতনিক ছোট এবং প্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষকশিক্ষয়িত্রীদিগকে সভা করিয়া দিবার-ব্যবস্থা সব শহরে ও গ্রামে হওয়া উচিত ও হত পারে। - - -
