মনে হয় কিছুকাল বাদে শহরের ভিটা আর একটু বাড়লেই বষ্ট হিসেবে নির্জনত ভাড়া পাওয়া যাবে। অন্ততঃ সদ্ধার দিকূটীয় কথা কইবার দু-একজন লোক न कrन शनिव ज्zङ श। भान इद्र हे उर्फ-५ब्रा ৰিশ-জী নির্জনতাটাকে শানের মেঝের ওপর আছাড় মেরে স্বরে গানের আসর বসাতে আরম্ভ করেছি। আমার দু-জন গাইয়ে বন্ধু, আমি স্বয়ং, মেলের ঐ নয়ানবাৰু, এবং তার একটি একান্ত নিরীহ-গোছের বন্ধু—সাধারণতঃ এই কয়জনই আমাদের গানের সভায় উপস্থিত থাকেন। বাজে হৈ চৈ এবং বিশৃঙ্খল আনন্দ আমার পক্ষে একেবারে - जनश्। काप्च३७३ क्ज সভাটিকেও নিয়মের নিগড় পরিয়ে দিলুম। ধখ, উপস্থিত গায়করা কেউ একই আসরে একটির বেশী গান গাইতে পারবেন না; সেই গানটি একেবারে নতুন হওয়া চাই অর্থাৎ গান যে-কোনও একটা হলেই চলবে, কিন্তু লেই গায়কের মুখে সেই গান অশ্রুতপূৰ্ব্ব হওয়া চাই ; এবং সকলের এক একটি করে গান গাওয়া শেষ হ'লেই পাচ মিনিটের মধ্যে আমার ঘরটি সম্পূর্ণ খালি ক’রে দেওয়া চাই। অবশু অনেকেই এসব নিয়ম অপমানজনক বলে মনে করতে পারেন ; কিন্তু বন্ধুরা আমায় চেনেন এবং সম্ভবতঃ আমার মস্তিষ্ক লম্বন্ধে মাঝে মাঝে একটু আধটু ইঙ্গিতও করে থাকেন। কাজেই সকলে সকৌতুকে নিয়মগুলো মেনে নিলেন। এখনি একটা সভা। সেদিন রবিবার ; সারাদিন বেশ গরম গেছে । সন্ধ্যাবেলা আমাদের গানবাজনা আরম্ভ হবার সঙ্গে সঙ্গে ঠাও। হাওয়া দিলে, আর বিবুঝিরে বৃষ্টি ঝরতে লাগল, উৎফুল্প হয়ে উঠলুম ; ভোলাকে ডেকে বলে দিলুম পাপর ভেজে আনতে। সদ্ধার অন্ধকারে যখন বৃষ্টি গুলার কাছ পৰ্যন্ত স্বর ঠেলে আসছে। আমি প্রস্তাব করলুম ৰানামুখ বন্ধ রোজ । ঘরের ডক্তপোষ বারানায় বার नझनयाँबक बनध्लैश्ःि न, जामात्र cझt dक्निtीब्र SO80 কাছে ওঁকে বলিয়ে দিই—কারণ উনি আমাদের তালাধ্যক্ষ, ছন্দ ডিপার্টমেন্টের কৰ্ম্মসচিব। মনোজবাবু লোকটির একটু পরিচয় দেওয়া,দরকার। নয়ানবাবুর বন্ধু বলি বটে, কিন্তু নয়ানবাবুর চেয়ে ঢের ছোট, বয়স তেইশ-চব্বিশ মাত্র। এখনও ওকে “আপনি বলি ; কিন্তু ইচ্ছে আছে দু-একদিনের মধ্যেই ‘তুমি’ আরম্ভ করে দেব। পাতল, স্বত্র চেহারা ; একটু সঙ্কুচিত আড়ষ্টভাব ওকে বেশ মানায়। জোরে হাসতে পারে না, সাবধানে কথা কয় । ‘পোষ্ট গ্র্যাজুয়েট’ এ পড়ে ; আমার সঙ্গে কিছুকাল সাহিত্য আলাপের পর একেবারে মুহমান হয়ে গেছে। স্পষ্টই বুঝতে পারি আমার প্রতি সে বেশ শ্রদ্ধাম্বিত হয়ে উঠেছে। গলাটি ভারি মিষ্টি ; ওর গান আমার চেয়েও জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারে, মাঝে মাঝে এ আশঙ্কাও হয়। কাজেই মুরুবিয়ানা স্বরে ওকে গাইতে অনুরোধ করি এবং ওর গানের প্রশংসা করি । এ সম্বন্ধে কোনও তর্কই উঠতে পারে না ষে মধুর সমাপ্তির ভার আমার ওপর। আমার দুই বন্ধুর চারটি গান হয়ে গেছে; কাজেই এবার মনোজের পালা। মুদ্রাদোষের কথা আমি বলছি না; কিন্তু তা ছাড়াও ধারা লক্ষ্য করেছেন তার জানেন যে, প্রত্যেক গায়কেরই গান গাইবার সময় একটি নিজস্ব "পোজ আছে। আমি যখন গান ধরি, আমার দৃষ্টিটা তিৰ্যক ভাবে ওপরদিকে চলে যায়। বিনয়ের অভ্যাস গান গাইবার সঙ্গে সঙ্গে চোখ বুজিয়ে यांथ cनांनाप्न। ७ब्र ब्रांकूफ काकुम्न कुण थाहरू द'rन বেশ মানিয়ে যায়। রাঁধামোহন অত করিত্বের ধার ধারে না ; বেশ সপ্রতিভভাবে সকলের দিকে সোজাস্বজি চাইতে চাইতে হাসিমুখে গান ধরে ; ভাবটা এই—কেমন, মজাট টের পাছ ? কিন্তু মনোজের ‘পোজটি আমার সবচেয়ে স্বন্দর লাগে। গান আরম্ভ করলেই ওর চোখটা অর্ধেক বুজে যায়—াকে বলে ‘আধ-নিমীলিত আঁখি । জার গুর স্বচ্ছ টলটলে দৃষ্টিটুকু ভীরু, চঞ্চল ভাবে এলেমেলো জুয়ে বেড়ায় । জাজকের ঐ অবাস্তর বৃটিটুকু সপক্ষে चrs, ऋबहे প্রাণমাল না হলেও মনোজধরলে—শ্রাবণ-ধন-গান মেযেकन कन अंक्लूम-७शन? किरु नृच्न ब्रह, झहे.
