বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

હાભાર્ય श्रृषिबैौब्र गरिँउउथ भांइय८क नि८छब्र श्राप्ञ्चब्र काट्छ। নতজান্ত করাবার ক্ষমতা দরিদ্র ম্যাথিয়াস কোথা থেকে পেল ? কথা বলতে সে যখন স্বরু করত তার সারা দেহ থরথর করে কাপত । কিন্তু ক্রমে সে শান্ত হয়ে আসত, তার মুখ দিয়ে দুঃখের অগ্নিস্রোত একটানা বয়ে চলত । তার বক্তৃতাগুলি কোনোদিন লেখা হয়নি বা ছাপা হয়নি । সে-কথা শিকারীর চীৎকারের মত, রণশ্বঙ্গের . নিনাদের মত, তা মানুষকে জাগিয়ে তোলে, উত্তেজিত করে, প্রেরণ দেয়, কিন্তু ভাষায় তাকে বন্দী করা যায় না । তা বিদ্যুতের ঝলকের মত, বজ্রের গর্জনের মত, মাঙ্গুষের হৃদয় তার শব্দে আতঙ্কে কেঁপে ওঠে । জলপ্রপাতের জলবিন্দু বরং গণনা করা যায়, সমুদ্রের ফেনোজ্জ্বাগকে বরং অঙ্কিত করা .ষায়, কিন্তু ম্যাথিয়াসের বাণীকে লিপিবদ্ধ করা যায় না । সেদিন বনের ভিতর ন্যাথিয়াস্ যখন বক্তৃত আরম্ভ করল, তখন শ্রোতাদের মধ্যে তার পূর্বতন পত্নী আন এরিকসন বসেছিল। সে সকালেই স্বামীর হাত ধ’রে ধনীর গৃহলক্ষ্মীর মত বনভ্রমণ করতে এসেছিল। একজন চাকর আর আনার মেয়ে খাবারের ঝুড়ি বয়ে নিয়ে চলেছিল, আর একজন চাকর সব ছোট শিশুটিকে কোলে করে আসছিল। সবাই স্থস্থ সন্তুষ্টচিত্তে চলেছিল। আনার ধিবেক মুগ্ধ হয়ে ছিল। কিছুদিন আগে সে ম্যাথিয়াসকে তার বাড়ির সামনে দিয়ে টলতে টলতে ধেতে দেখেছিল, সে দৃশ্ব দেখে তার মনে বড় ঘা লেগেছিল। তারপর আনা শুনতে পেল যে, ম্যাথিয়াস মুক্তি ফৌজের খুব আদরের পাত্র হয়েছে। এ-কথা শুনে আনা মনে শাস্তি পেল, তাই আজি সে ম্যাথিয়াসের বক্তৃতা শুনতে এসেছে। সে বুঝল ম্যাথিয়াস্কার কথা বলছে। বাইবেলের কাহিনী এ নয়, এ তার নিজেরই कश्निौ । निcछ ८ष डTाशश्रेौकांग्र cन कtब्रtइ, खांद्र इडि भाiथिबॉम्प्क प्रश्न कब्रtरू । निzछद्र क्रडविकङ ধদয়কেই যেন সে শ্রোতাদের দিকে ছুড়ে দিচ্ছে । *नात्र शनब हे नृथ cनाथ cनाटक झाथ भूल इटश् छ*ल, পি যেন সামনে কার মুক্ত কবরের গহবর দেখছে। tyసి 8 অতঃপর আন এরিকসন মুক্তি ফৌজেয় সব সভাতেই যেতে আরম্ভ করল । সে মন দিয়ে ম্যাথিয়াসের কথা শুনত। সে সৰ্ব্বদা নিজের কাহিনীই বলত, যত ঘুরিয়েফিরিয়েই বলুক, আন কিন্তু তার কথার মানে বুঝতে ' পরিত । আনার মনে হত ম্যাথিয়াসের দুঃখের ষেন সীমা নেই। দুঃখের কথা বলে বলে মাখিয়াস ষে নিজের হৃদয়ের ক্ষতকে সারিয়ে তুলছে, তা আন বুঝত না । নিজের কবিত্বের শক্তিতে সে নিজে কতখানি বে উল্লসিত, তাও অান বুঝতে পারত না । আন নিজের বড়ম্েেয়কেও সভাতে নিয়ে গিয়েছিল। মেয়ে যেতে চায়নি । সে খুব ভাল মেয়ে, কর্তব্যপরায়ণও, কিন্তু তার ভিতর ধোবনের চাঞ্চল্য কোথাও ছিল না, সে যেন বুড়ো হয়েই জন্মেছে । শৈশব থেকেই সে নিজের পিতার পাপের জগু লজ্জিত । সে সৰ্ব্বদা গম্ভীর মুখে মাথা সোজা করে হাটত, যেন সবাইকে বলতে চায় “দেখ আমি পাপী পিতার সস্তান, কিন্তু আমার মধ্যে কলঙ্কের চিহ্নমাত্র নেই।” তার মায়ের মেয়ের জন্য অহঙ্কারের সীমা ছিল না, তবু সেও মাঝে মাঝে ভাবত, “আমার মেয়ে যদি এভ ভাল না হত, তাহলে তার হৃদয়ে একটু মায়! মমতা বেশী থাকত বোধ হয় । এ যেন পাথরের দেবী প্রতিমা ।” মেয়েটি সভার ঘরে বিদ্রুপের হাসি হাসতে হাসতে এসে ঢুকুল ! অভিনয় জাতীয় সব জিনিবকেই সে ঘৃণা করত। তার বাবা যখন বক্তৃতা দেবার জন্য প্ল্যাটফৰ্ম্মে উঠল, তখন সে একবার বেরিয়ে যাবার চেষ্টা করল, কিন্তু আনা শক্ত ক’রে তার হাত চেপে ধরে বসে রইল । মেয়ে তখন চুপ ক’রে বসল, তার পিতার বাক্যশ্ৰোত তার মনের উপর দিয়ে বয়ে যেতে লাগল। কিন্তু পিতার বক্তৃতার চেয়ে মায়ের হাতের মুঠি খেন তাকে বেশী করে কিছু জানাচ্ছিল । আনার হাত ধপ্রণাকাতর হয় উঠেছিল। একবার ८गघै झऐक्प्ले क८ब्र, चावांब्र श्भि*ी उण श्रञ्च बांग्र, श्ठां९