যায় ( ৭নং চিত্র ) । স্পঞ্জের* কোষগুলি যদি ভাঙিয়া চুৰ্ণবিচূর্ণ করা যায় তাহ হইলেও তাহা হইতে দুই-একটি কোষ কোনরূপে একত্র হইতে পারিলে পুনরায় একটি সম্পূর্ণ স্পঞ্জ গড়িয়া উঠিবে। প্রথমে এক-একটি কোষ একত্র হইয়া একটি অনিদিষ্ট পিও প্রস্তুত করে এবং পরে এই পিও হইতে একটি সম্পূর্ণ জীবের জন্ম হয়। কোষের যতই বৈশিষ্ট্য থাকুক না কেন, তাহা হইতে জীবের পুনর্জন্ম হইতে পারে,— তবে প্রত্যেক জীববিশেষে কোষের সামঞ্জস্ত থাকা চাই। জীবজগতের যতই উচ্চস্তরে আসা যায় ততই দেখা যায় যে পৃথকীকরণের এই দুইটি অবস্থা এবং তাহার সহিত দেহাংশের পূর্ণর্গঠনের ক্ষমতা ক্রমশঃই লোপ পাইতেছে। cs* (amphibia ) s Hof (reptilia ) arēnā strTH মধ্যে লেজ প্রভৃতি নষ্ট হইয়া গেলে পুনর্গঠনের ক্ষমতা কিছু পরিমাণে আছে, কিন্তু উচ্চস্তরের জীবে কেবলমাত্র ক্ষতস্থান ক্ষতাঙ্ক স্বত্র (scar tissue ) দ্বার পূর্ণ করিয়া আরাম করা কৃতীত আর কোন ক্ষমতাই নাই। আবার এই সকল জীবের ক্রণাবস্থায় নানাপ্রকার ইন্দ্রিয় অথবা দেহাংশ গঠনের ক্ষমতা থাকে। চক্ষু কিংবা কণ মস্তিষ্কের এক একটি-অতিবৃদ্ধি (outgrowth ) 1 RW : :{ g:f cer: (otic vesicle ) মত মস্তিষ্ক হইতে কুঁড়ির মত নির্গত হয় এবং চক্ষু একটি ক্ষুদ্র পাত্রের মত ( optic cup ) মস্তিষ্কের একটি অতিবৃদ্ধি হইয়া জন্মে ( ৮নং চিত্র)। যদি এই কর্ণকোষের কিংবা চক্ষুপাত্রের মধ্যে কোনটি তাহার নির্দিষ্ট স্থান হইতে দেহের অন্ত কোনস্থানে স্থানান্তরিত করা হয় তাহা হইলে সেই স্থানেই অপেক্ষাকৃত অল্পরূপ পরিপুষ্ট হইয়া কর্ণের অম্বন্ধপ হইয়া উঠবে। চক্ষুপাত্রেও স্থানাস্তরে ঐক্লপ হইবে ; যেস্থলে বসান হইবে সেইস্থলের চৰ্ম্ম কাচে (lens) পরিণত হইয়া চক্ষুর বৈশিষ্ট্য বজায় রাখিবে। দেহের নানা অংশের মধ্যে এইরূপ একটি পরস্পর প্রতিক্রিয়া আছে। প্রত্যেকেরই কোষোৎপাদনের বৈশিষ্ট্য ইন্দ্রিয়বিশেষের গঠনের প্রভাবান্বিত করে। এই বিশিষ্ট প্রথার নাম বৈজ্ঞানিকেরা দিয়াছেন { correlative differentiation) Al “f*fro পৃথকীকরণ । जन्मविकाय्थव्र जबछ।
- Coelenterata.
{{*—o els ক্রমবিকাশের পথে যতই অগ্রসর হওয়া যায় ততই দেখ যায়, ভ্রণের অবস্থা এমন স্বগঠিত যে তাহার মাধ্যাকর্ষ কিংবা অন্তান্ত কোন শক্তির প্রভাবের ভয় নাই। এই জগু সম ইন্দ্রিয়ের ও দেহাংশের একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি দেখা যায় छेिखा न* ७ প্রবালের (Co al) ডিম্বকোষের বিভাগের বিভিন্ন অবস্থা 5, E-Blastula; E-Blastula দুই ভাগে বিভক্ত করিবার পর এইরূপ দৃষ্ট হয়। জাতিবিশেষে বৈশিষ্ট্যের কোন বৈচিত্র্য নাই ; ইঞ্জিয়ের ম:ে একে অন্যের উপর আসিয়া পড়ে না। এই সকল রিশি দেহাংশের গঠনকৌশল hormone नखि, मकैः রাগনি পার্থের উপর নির্ভর করে। ইহার দেহের রক্তের ক্ষ চলাফেরা করিয়া থাকে । জীববিশেষের দেহের বিভি *RC# (fTA (development) \sfxsw আছে ; কো কোন অংশ অন্যান্ত অংশ হইতে ক্ৰত প্রসার লাভ করে এ ইহাও স্ত্রী পুরুষ উভয়ের মধ্যে এক নহে। চিংড়ি মাছজাতীয় জীবের দেহের বৃদ্ধির একটি বিশিষ্ট আপো আছে এবং প্রত্যেক বিভাগের এই জয়পাত গণিত, দা o