পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ls. {{siવામાં $’ ఏOBO SDDD D DD DD BBB BBBBB DD BBB BBS DBB BBB BB BBBBB BB BBBB নরম রেশমের মত স্থচিঙ্কণ কালে চুল, নাড়ির চাড়িয়া খেল করিতে করিতে কহিল, ‘ভারী কুন্দর খুকী।' বাহিরে স্থধ্যান্ত হইতেছে, পশ্চিমের খোল জানাল দিয় রাঙা আলোয় ঘর ভরিয়া গিয়াছে। লীলা চৌকি ছাড়িয় সেই জানালার কাছে গেল, গয়াদে ধরিয়া সেইখানেই বসিল । তাহার মুখখানি পাশ হইতে দেখা যাইতেছে, বাম গালের উপর একটি কালো তিল। নরেন খুকীকে আদর করিতে করিতে দেখিল খুকুর গালেও সেইরূপ ছোট তিল । সহসা বলিয়৷ ফেলিল, “আপনার যদি কখনো মেয়ে হয় সে দেখিতে ঠিক আপনার মতই হইবে নিশ্চয় । অবিকল আপনার মত कृश्ञ्जौ...' লীলা লঙ্গায় লাল হইয় কহিল, ‘স্পেশালাইজেশনের সঙ্গে অহোরাত্রি মারামারি করিতে করিতে কি করিয়া সাধারণ ভদ্র কথাবাৰ্ত্ত কহিতে হয়, তাহাও কি ভুলিয়া গেছেন না কি ? নরেন বিপক্সের মত চাহিয়া আহত স্বরে কহিল, ‘হয়ত অন্তমনস্ক হইয়া অপরাধের কিছু বলিয়াছি, ক্ষমা করুন।' নরেনের রোগশীর্ণ, আহত, অপ্রতিভ মুখের দিকে চাহিয়৷ অনুতাপবিদ্ধ হইয়। লীলার ভারী ইচ্ছা হইতে লাগিল বলে, না না কিছুমাত্র অপরাধ করেন নাই, শুধু কথার কি দাম ? ষে কৃথাটা বলিতেছে তাহারই সহিত মিশাইম্বা লইয়। যদি ন৷ কথাকে বিচার করিতে পারি তবে সে কিসের বিচার ! আপনার মত পরিপূর্ণ আত্মবিস্মৃতির মাঝে ওকথা অমন করিয়া কে বলিতে পারিত ? আপনাকে বাদ দিয়া কুদ্ধমাত্র কথাটাকে বিচার করিবার ক্ষমতা আমার নাই...আরও অনেক কিছুই তাহার বলিতে ইচ্ছা করিতেছিল কিন্তু নরেন খুকুর হাত ছাড়িয়া দিয়া ততক্ষণে অভিমানে পাশ ফিরিয়া গুইয়াছে। দেওয়ালের দিকে তাহার মুখ ফেরান, একবার কেবল হাত বাড়াইম্বা শালট গায়ের উপর টানিয়া দিল । বাড়ি যাইবার সময় হইয়াছে বলিয়া উৰ্ম্মিলা লীলাকে ডাকিলেন। ঘনায়মান সদ্ধার অন্ধকারে একজন অভিমান করিয়া চক্ষু মুদিয়া রহিল, এবং সেই নিঃশৰ কক্ষতলে আর একজন তাহার অম্লচ্চারিত ক্ষমা প্রার্থনাকে ফেলিয়া আসিয়া नैौब्रहद घब्र इशेउ शांश्ब्रि रुदेश cगण । । 崇

    • 崇 崇

মাত্রায় সশস্ত্র হইবার জন্ত ডোয়ার্কিন হইতে একটা এস্রাজ কিনিয়া বাজাইতে স্বরু করিয়াছে। তাহার মোটর-বাইকে এখন ক্রমশঃ ধূলা জমিতেছে। একলা থাকিতেই অত্যন্ত ভাল লাগে। কোন অনাস্বাদিত বেদনাকে নির্জনে বসিয়া একটু একটু করিয়া উপভোগ করিতে কামনা হয়। যখন খুণী য়্যাকসিডেন্টকে উপেক্ষা করিয়া ওই হাৰা বাইকটা পক্ষতাল্লিশ মাইলের বেগ দিয়া যত্ৰ-তত্ৰ হে হো করিয়া ঘুরিয়া আসিতে ইচ্ছা করে না। বন্ধুর। ঠোট মুচকাইয়া কাসিয়া কহে–নরেনের প্রকৃতিতে এইবার স্থাণুর মত অচল ভাব দেখা যাইতেছে। আর বেশী দেরি নাই, এইবার সে য়ুনিভার্সিটির রক্সের মত ক্ষীণদৃষ্টি, উপবেশনপ্রিয় মাণিকটি হুইয়া ডি-এসসির জন্ত প্রাণপাত করিবে। স্পেশালাইজেশান জাকিয়া আসন লইল, আর কিছুতেই ঠেকাইম্ন রাথিতে পারিবে না তুমি ! তাহদের প্রতিবাদ করিতে নরেন এস্রাজ বাজান ধরিয়াছে। মাথায় রুক্ষ চুলগুলা হাতে করিয়া এলোমেলে৷ করিতে করিতে নরেন এস্রাজট স্বমুখে রাখিয়া বসিয়া ছিল। ম: আসিয়া কহিলেন, “বিবাহ সম্বন্ধীয় তোর মতামতটা কেমন রে ' নরেন। আমি বিবাহের বিরোধী। মা ! তোর এই মতটা কতকালের ? নরেন। বস্তু দিনের, যবে হইতে আমার জাপন মতামত বলিয়া একটা বালাই আছে, এষ্টরূপ অনুভব করিতে স্বরু করিয়াছি। ম। আ৷ সৰ্ব্বনাশ ! তবে যে তুই রাতদিন স্পেশালাইজেশানকে গালি পাড়িস্ ? একই মত আদ্যস্ত কাল হইতে মানিলে তুই জগতের আর সব ভিন্ন মতামতের জন্ত পথ রাখিয়াছিল কই ? ইহাকে যদি মতের স্পেশালাইজেশান না বলে তধে আর কি বলা যাইতে পারে ? নরেন মাথার চুলগুলা ছাড়িয়া দিয়া কহিল, তাই ত, তোমার কথাটা এতদিন আমি ভাবিয়া দেখি নাই । ভয়নিক हेोहेकि९ कथ !' মা। আচ্ছা আচ্ছ এইবার বসিয়া খুব করিয়া ভাব । (দ্বাচলের আড়াল হইতে একটা ছবি বাছির করিয়া) আর চাহিয়া দেখত এই ছবিটি ষে-মেয়ের তাহাৰে বিৰাহ করিতে তোর কোন আপত্তি আছে ?