পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৩২ কিন্তু ভারতের স্বtয়পরায়ণ গবমেন্টের সাহসে ও স্বায়পরতীয় তাহ। ঘটে নাই। ধলার হাতে কালার মৃত্যু – পুণা সহর হইতে তিনজন গোরী সৈনিক ৮ মাইল উত্তরে কোনে। গ্রামে শিকার করিতে গিয়াছিল । তাহার একটা জলাশয়ে বস্ত হংস শিকার করে এবং একজন গ্রামবাসীকে সেই শিকার সংগ্ৰহ । করিয়া আনিতে আদেশ দেয় । কিন্তু জলাশয়টি দামে পরিপূর্ণ ছিল । তাহাতে নাম বিপজ্জনক মনে করিয়া লোকটি আদেশ পালনে অস্বীকৃত হয় । ফলে দৈনিক প্রবরদের ধৈর্যাচুতি ঘটে এবং তাহার লোকটিকে প্রহার করিতে থাকে। প্রহৃত ব্যক্তির চীৎকারে সেইস্থানে অনেকগুলি লোক জমে। ক্রমে উভয় পক্ষের ভিতর বচস কুরু হইয়া যায়। ওয়াকার নামক একজন সৈনিক ইহার পর গুলি কঞ্জিয় একজন গ্রামবাসীকে হত্যা করিয়াছে । এরূপ ঘটনা এদেশে নুতন নহে। পদাঘাতে যখন এদেশের লোকের প্লীহা ফাটে তখন হাতে বন্দুক থাকিলে তো কথাই নাই। এ জাতি একে কাপুরুষ, তাহার উপর নিঃস্ত্র । স্বতবাং প্রায়শ্চিত্তের বিধান যে তাহার এইরূপ হইবে তাহাতে বিচিত্র কি ? অন্ধের প্রতি কারাদ গু – আহমদাবাদের আমরেলীর জনৈক অঞ্চ কবির প্রতি সম্প্রতি এক বৎসর বিনাশ্র.ম কারাদণ্ডের আদেশ প্রদত্ত হইয়াছে । তাহীকে এক বৎসরের জন্ম ভালে স্বভাবের এক মুচলেখা দিতে বলা হইয়াছিল—তিনি তাহ ন দেওয়ায় তাহীর প্রতি উপরি-উক্ত দণ্ডের ব্যবস্থা হইয়াছে। তিনি ম্যাজিষ্টেটুকে সম্বোধন করিয়া এই মৰ্ম্মে এক কবিতা আবৃত্তি করিয়াছিলেন যে, বিকলাঙ্গের জন্ত উ{হার প্রতি কোনো প্রকার করুণ না করিয়াই যেন তাহীকে দণ্ডিত করা হয়। ম্যাক্তিষ্ট্রেই উহাকে পৃথক ভাবে রাখিতে কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ कब्रिग्नां८छ्न । এই অন্ধ কবির অপরাধ—তিনি সাধারণ সভায় স্বদেশী সঙ্গীত গান করিতেন । শ্ৰী হেমেন্দ্রলাল রায় இ

ংলা বঙ্গে স্ত্রীশিক্ষ। — গত ১৯২১-২২ সালের বাঙ্গালীর শাসন সম্বন্ধীয় রিপোটে দেখা যাইতেছে যে আলোচ্য বর্ষে অনেক বাধা-বিপত্তি সত্ত্বেও বঙ্গদেশে স্ত্রীশিক্ষার উন্নতি বেশ ভালই হইয়াছে । পুৰ্ব্বে যেমন রক্ষণশীল সম্প্রদায় স্ত্রীশিক্ষা প্রচলনের একান্ত বিরোধী ছিলেন, এখন সে ভাব অনেক পরিমাণে কমিয়া গিয়াছে । এখন প্রায় সকল শিক্ষিত বাঙ্গালীর মনে স্ত্রীশিক্ষার প্রতি একট। সহানুভূতির ভাব জম্মিয়াছে । বাঙ্গালী মেয়েদের জন্য বঙ্গদেশে পূৰ্ব্বে মোট ১২১৯৯ বিদ্যালয় ছিল। অtলোচ্যবর্ষে আরও ৮১টি বিদ্যালয় স্থাপিত হইয়াছে । কিন্তু দুঃপের বিষয় এবৎসর লোকের আয় তেমন না থাকায় ছাত্রীসংখ্যা ৩৪০৫ ৩৬ হইতে ৩৩৩৮৭-তে নামিয় श्वtग्न । আলোচ্য বর্ষে মোট ১৩৩জন পর্দানশীন ছাত্রী এবং তাহদের প্রবাসী – পৌষ, ১৩৩০ ۔ یہ بہ امر s--م۔ ۔ مہ { ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড ● SA S ASAA AA S SA SAS AAAAAS AAAASS AAAA S SAAAS AAAAA AAAAS AAAS SAAAAAS AAASASASS یخ جمعی_مہیب رہتیہ ്~ আলোচ্য বর্ষে বাঙ্গালাদেশে সৰ্ব্বসম্বেত ১৩টি মহিল৷ শিক্ষয়িত্ৰীগণের শিক্ষালয় ছিল । সেগুলির ছাত্রীসংখ্যা ২১৩। অবশ্যক অমুযায়ী শিক্ষয়িত্রী পাওয়৷ যাইতেছে না। অারও শিক্ষয়িত্রী প্রয়োজন । —এডুকেশন গেজেট یحییسجمعصبی "عجم. চরমনাইর অত্যাচা ম তদন্ত— বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস কমিটি গত ৩-এ জুনের একটি সভায় এই-সমস্ত বিষয়ের তদস্ত করিবার জন্ত একটি তদন্ত-কমিটি গঠন করেন । কমিটি মোট ৭০ জন সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ করেন, তাহীদের মধ্যে অধিকাংশই স্ত্রীলোক। তাহার খুন, বলপ্রয়োগ, নাবীর লজ্জ!-সরম নাশ, অপমান, প্রহার, লুটপাট, ঘর দ্বtর ভাঙ্গিয়৷ দেওয়া প্রভৃতির সাক্ষ্য দেয়। রিপোর্টে প্রকাশ যে গাইজুদ্দির মৃত্যু সম্পর্কে পুরুষ ও নবী উভয় পক্ষের সাক্ষীরাই বলে যে তাঁহার স্বচক্ষে কতকগুলি পুলিসের লোককে মৃতব্যক্তিকে মাঠের মধ্য দিয়৷ টানিয়া হিচড়াইয়া লইয়। সেখানে ফেলিয়। রাখিতে দেখিয়াছে। ১১টি বলপ্রয়োগের স্বম্পষ্ট সাক্ষ্যও পাওয়া গিয়ttছ ; উৎপীড়িতের মধ্যে হিন্দুও আছে, মুসলমানও আছে । এবং অনেক নারী ও তাহীদের আত্মীয়গণ যে-সমস্ত ঘটনাকে মাত্র লজ্জাহানিকর ব। অশ্লীলভাবে অত্যাচার করা বলিয়া বর্ণনা করিয়াছে তাহীর মধ্যেও যে বাস্তবিক পক্ষে বল প্রয়োগের ব্যাপার অনেক আছে এরূপ বিশ্বাস করিবার যথেষ্ট কারণ আছে । লুটতরাজ ও গৃহধ্বংস প্রভৃতি অতি ভীষণ অপরাধ সন্দেহ নাই। কিন্তু রমণীগণের প্রতি যে অমানুযিক পাশবিক অত্যাচার অনুষ্ঠিত হইয়াছে এ-সমস্ত তার তুলনায় নগণ্য । সাক্ষীগণের সাক্ষ্য বিশ্বাস করিলে ইহাই প্রতিপন্ন হয় যে ১৮ই মে ও ১৫ই জুনে পুলিশগণ ঠিক উন্মত্ত কুকুরের মত ব্যবহার করিয়াছে। —বন্দেমাতরমূ বাংলার পুলিশ– Sసి" 3 షా శి ১ । দtঙ্গtহtঙ্গামা శ్రీ)\రి 38|\ు ২ । ডাকাতি * 》。 bولاية م ৩। বেলওয়ে হইতে মাল হারান ও চুরীর সংখ্যt gዓopg { {brby ৪ । পুরস্কৃত পুলিশ কৰ্ম্মচারীর সংখ্যা W38 Esbo \t} c^లి ৫ । তাiদালতের বিচারে দণ্ডিত পুলিশ কৰ্ম্মচারীর সংখ্যা 8 ২৩৪ ৬ । পুলিশের জন্য ব্যয় ১৪৭ লক্ষ ১৪৮ লক্ষ টাকা থানার সংখ্যা ఆtyby নিম্নতমবিভাগে পুলিশ কৰ্ম্মচারীর সংখ্যা ং ৪১ ও ২ —সারখি আত্মরক্ষার উপায় নাশ— ১৯২৩ সালের ১লা নবেম্বর হইতে ১৯২৪ সালের ৩১শে অক্টোবর পৰ্য্যন্ত ছোরা, বর্শা, লাঠি, বন্দুক অথবা অন্য কোনও অস্ত্র লইয়া কলিকাত সহরে অথবা সহরতলীতে সাধারণ স্থানে গমন করা নিষিদ্ধ করিয়া “কলিকাত গেজেটে” একটি ইস্তহার বাহির হইয়াছে। যে ছড়ি, ভূমি হইতে বহনকারীর কটিদেশ অপেক্ষ উচ্চ এবং যাহার ব্যাস ৪ ইঞ্চির বেশী, তাহাই এই ইস্তাহার-অনুসারে লাঠি বলিয়া গণ্য e৮জন শিক্ষয়িত্রী ছিলেন। শিক্ষা প্রদানের নিয়মের কিছুই পরিবর্তন হইবে । --¢मीनtग्न सूt९ळ ङ्ग्र नीरें । সেবক । BHH DD BBBCtBBu mm S BBBBBB BHuH Me uS i AAAAA مگ-- ع--اسفدسہ . . to