পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] به امیر حبیسی-مي سخ ۶۹ی বৰ্দ্ধমান, নোয়াখালি, ত্রিপুর, দাৰ্জিলিং, জলপাইগুড়ি, ফরিদপুর ও চট্টগ্রাম জেলার ২৮০৭টি গ্রামে কালাজরের অনুসন্ধান হয়, ৬৩৯টিতে ঐ রোগ দৃষ্ট হয়। সাধারণতঃ শেষোক্ত গ্রামগুলিতে গ্রাম প্রতি গড়ে দুটির বেশী রোগী পাওয়া যায় নাই। কিন্তু এক্ষণে বারাসত মহকুমার নিকটবৰ্ত্তী. স্থানসমূহে রোগীর সংখ্যা যেরূপ দেখা যাইতেছে, তাহাতে স্বাস্থ্যরিপোটে লিখিত সংথ্য। অত্যন্ত কম বলিয়াই মনে হয । সন্নিহিত স্থানসকল যে কালাজরের কেন্দ্র, তাহ। স্বাস্থ্যবিভাগের রিপোটেও দৃষ্ট হয়। বৰ্দ্ধমান জেলার কালন ঐরূপ আর-একটি কেন্দ্র। এখনও বাহির হয় নাই । পরে দৃষ্ট হইবে । আমরা সে দিন রাওতাড়া গিয়াছিলাম, সেই দিন ট্রপিক্যাল স্কুল অব মেডিসিনের অধ্যাপক ও কালাঙ্গরের গবেষক ডাক্তার নেপিয়ার এ পি ছিলেন । .তিনি মাই, দেখিয়াছেন, তাহার বিবরণ খবরের কাগজে বাঃি ৭ হইয়াছে । তিনি গণনা করিয়াছেন, বে, ডা. ভট্টাচায্য ও র্তাহার সহকৰ্ম্মীদের দৃষ্ট প্রাধ ১৫০ - বোগর মধ্যে শতকর ৮০ জন কালজির গ" | এবং যাঙ্গ| হউক, বারাসভের তাত তে কি লেগ; অাছে, তিনি আগব ৪ ললেন, মে, দোগাছিয়ার নিকটবর্তী ৮ বর্গ-মার্কল পৰিমিত স্থানে যত গ্রাম আছে, তাহার প্রতি বর্গমাচলে এক্ট কয়মাসে ২০ জন করিয়া রোগ পাওয়া গিয়াছে । এই, যে, চব্বিশ-পরগণা জেলায় সত্ৰ আছে, অন্যান্য জেলায় ভাই অপেক্ষ; করিবার কোন কারণ নাই । তাহার অতুসান কালাজ্বর-রোগী কম অাছে মনে গবর্ণমেণ্টের উপর নির্ভর করিয়৷ থাকিলে সমুচিত্র প্রতিকার হইবে না । বঙ্গের অধিবাসীদিগকে, সমিতি গঠন করিয়া, চাদ তুলিয় ও কৰ্ম্মীর দল সংগ্ৰহ করিয়া, সব জেলায় এই কাজ করিতে হইবে । এইরূপ সমিভি গঠিত হইতেছে। কলিকাতাতে ও চিকিৎসা আরম্ভ হইয়াছে। বঙ্গের সব জেলায় কাজ করিতে হইবে, এবং অবিলম্বে কাজ আরম্ভ কর। আবখ্যক । দোগাছিয়াল নিকট যে দুষ্ট কেন্দ্রে এই মহং কাৰ্য্য হইতেছে, তথাকার স্বেচ্ছাসেবকদেরক্ট আরও সহকৰ্ম্মী প্রয়োজন । বিবিধ প্রসঙ্গ—বাংলা দেশের স্বাস্থ্য ১৯১১ সালের স্বাস্থ্যরিপোর্ট, .২৭৫ স্বতরাং সমগ্র বঙ্গের জন্ত যে খুব বড় দল চাই, তাহ সহজেই বুঝা যায । বাংলা দেশের স্বাস্থ্য ১৯১১ সালের সেন্সস, অর্থাং লোকগণনায় বাংলা দেশের মহুিষের সংখ্য মত হইয়াছিল, ১৯২১এর গুস্তিতে লর চেয়ে সামান্তই বেশী হইয়াছে । বেশী যাহা হইয়াছে, তাহার কতট। স্বাভাবিক বুদ্ধি অর্থাং বঙ্গের অধিবাসীদের গৃষ্ঠে শিশুর জন্মের দরুন বৃদ্ধি, এবং কতটাই বা অন্যান্য ናኟሩWጫ মাষ্টয আসার জন্ত বুদ্ধি, তাই। সেন্সাসের বিপোর্ট বাতিব ন হইলে বুঝ। যাইবে না । জেলায় মাতুয ジラなで <s* ঈতিমধ্যেই জীণ গিয়াছে, ,ম, অনেক বাড়fর পরিবত্তে কমিয়াছে । দশ বৎসরের কথা ছাড়িয়া দিয়৷ যদি আমরা এক এক বৎসরের জন্ম ও মুতু্যর হিসাব ধরি, ৪ ১৯২১ দুই পংসপেষ্ট প’লাদেশে জন্ম অপেক্ষ মুতু্য বেশী হইয়াছে । জন্মিয়ছিল ১৩৫৯৯১৩, মরিয়াছিল অগ{ং মভ জন্মিয়াছিল, তার চেয়ে এক মরিয়াছিল । সালে মরিয়াছিল ১৪০৩০৩০, অর্থাং এই বৎসরের ও জন্ম অপেক্ষা মুতু্যর সংখ্য এক লক্ষের ৪ এই সংখ্যাগুলি যে নি ভুল, ত নয় । কিন্তু ভ্রম সংশোধন করিয়াও স্বাস্থ্যবিভাগের জন্মের তার অপেক্ষা মৃতু্যর বাংলা দেশের স্বাস্থ্য যে খুব পাবাপ, দুঃখের বিষয়, ভারতবসে বাংল। দেশই সকলের চেয়ে বেশী অস্বাস্থ্যকর নছে । মুতু্য অপেক্ষ জন্মের হার বেশী হইলে লোকসম্প্রথার মে স্বাভাবিক বুদ্ধি হয়, তদনুসারে দেশ, প্রদেশ ও স্থানের স্বাস্থ্য পিণীত হয় । ১৯২১ সালে ভারতবর্ষেণ কোন কোম প্রদেশে হাজারকর মৃতু্য অপেক্ষ। জন্ম কও বেশী হইয়াছিল, তাহ। নীচের তালিকায় wেগto হুক্তল ।

৯১ - ২১ ১, এই

"াই তইলে দপ। মাইলে, মে ১৯১০ ンミン・な「憂 মাহুyম >S1ヶンソン >。 సెఇ ) লক্ষেরও অধিক মাতুয জন্মিয়ছিল ১৩ : 1, rবশী ! সম্ভাবিত ডিরেক্টর বলিতেছেন, মে, ছবি বেশী । তরাই ভাঙ্গতে সন্দেহ নাই ।