পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రి)8 (that which penetrates between its division ) (9) মৰয়ৰূহ (৪) শ্যেনৰূহে ( a ) শকলবুহু (৬) অৰ্দ্ধচন্দ্রব্যুহ (৭) çatfsi (echelon ) (v) zesi (hollow circle) ( * ) culus (column ) (? - ) সুচিমুখ ( needle-point array) হিন্দুগণ যুদ্ধে নিম্নলিখিত অস্ত্রসমূহ ব্যবহার করিতেন— ( > ) of (missiles thrown with engines). (*) sons ( hurled by hand). (৩) মুক্তামুক্ত (ত্রিশূল, বর্ণ প্রভৃতি ). ( s ) ভিন্দিপাল, তোমর, কৃপাণ, গোপশি, নারীচ, রিষ্টি, প্রভৃতি । গ্ৰীকৃ লেখক পেনিষ্টিয়াস বলেন—“ৰাহ্মণগণ বহুদূর হইতে বঞ্জ ও বিদ্যুৎ-সাহায্যে যুদ্ধ করিতেন।” “বজ্র ও বিদ্যুৎ" শব্দে কামানই প্রতিপন্ন হয় ।

  1. epta nizen feifornizsa-" The Ilindus, we find from their medical writings, were perfectly well acquainted with the constituents of gun-powder— sulphur, charcoal, and saltpetre*-'a«ft« f*icta DDDBBSBB BBSL BBS DD BB BBBS BBBB BBBB ভালরূপ জানিতেন ।

রামায়ণে লিখিত আছে যে, দুর্গপ্রাকারসমূহে বৃহৎ বৃহৎ যন্ত্রসকল রক্ষিত হইত। এগুলি কামান স্মথল কামানের স্থায় জাগ্নেয়াস্ত্র বলিয়াই অনুমিত হয়। অনেক সংস্কৃত গ্রন্থে ‘শতন্ত্রী' ও 'নলিক’ আস্থের উল্লেখ আছে । শতঘ্নী অর্থে যাহার দ্বারা শত ব্যক্তির প্রাণনাশ হয় । ইঙ্গ কামান ছাড়া আর কি হইতে পারে ? sticaä to fiftstowa–"That the Hindus had something like “Greek fire" is also rendered probable by Ctesias, who describes their employing a kind of inflammable oil for the purpose of setting hostile towns and forts on fire.” অর্থ:ং শত্রুপক্ষের নগর ও দুর্গে অগ্নিসংযোগের উদেখে প্রাচীন হিন্দুগণ একপ্রকার সহজ-দাঙ্গ তৈল ব্যবহার করিতেন। গত ইউরোপীয় মঙ্গসমরে জাৰ্ম্মানগণ যেরূপ শ্বাসরোধকারী gas (গ্যাস) ব্যবহার করিয়াছিলেন, হিন্দুগণও যে ঐরাপ কোনও বস্তু ব্যবহার করিতেন, তাছার প্রমাণও পাওয়Lযায়। কর্ণেল অলকট লিপিয়াছেন— “Astur Vidya, a sciefice of which our modern professors have not even an inkling, enabled its proficient to completely destory an invading army, by envelop ng it in an atmosphere of poisonous gases, filled shadowy shapes and with awful sounds.” ( বিকাশ, ফাল্গুন) with awe-striking শ্ৰী চণ্ডীদাস মজুমদার বিদ্যারত্ব প্রাচীন ভারতে নগর-বিন্যাস আধুনিক যুরোপে মনৰী নেপোলিয়ন অসাধারণ দূরদৃষ্টিবলে ইহার , উপযোগিতা দেখিতে পাইরা তাহীর বিখ্যাত কেড়ে নগর-বিস্কাস-বিদ্য৷ अक्टक रुझ विशि ●र्भग्नन कब्रिग्नां शिंझांझि८लब । अथांक्लौन औौक ८ब्रांभैौग्न যুগে নগর-বিস্তাস-পদ্ধতি কথঞ্চিৎ জানা ছিল, ভিটু ভিউ পড়িলেই তাহা জানা যায়। পরে, মধ্যযুগে তাহী বিলুপ্ত এবং নবযুগের উমলনায় প্রবাসী-আষাঢ়, ১৩৩০ AMMeeAMAMMMA AAMMMAMAMMMAMAMeMAeAAA AAASA SAASAA AMeM AMA AMAMMMeAMMMA AMMAMA AMMMMMMAMMMMAMMMMAeeMMMMM [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড শুছি অবজ্ঞাত হইয়া যায়। বর্তমানযুগে, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারে এবং বিজ্ঞানের উন্নতিতে, নগরে জনসমাগমের আধিক্ষ্যে ও बाबवांश्नांबिब्र वाइरना, नशबरिछान-विक नकरनद्र बरवीरशन चाकर्मन করিয়াছে। - . . . هي यान्नैौन डांबष्ठ ७३ नर्णब्रविछांन अकछ विनिडे विकृ वलिब्रा পরিগণিত হইয়াছিল। প্রাচীন শিল্পণাস্ত্র, পুরাণ, স্মৃতি, নীতি- ও অর্থশাস্ত্র, রামায়ণ, মহাভারত এবং জ্যোতিষ গ্রন্থাদিতে এই বিষয়ে বিস্তর নিয়মাবলী লিপিবদ্ধ আছে । নগরগিস্তাস-পদ্ধতি শিল্পশাস্ত্রের অন্তর্গত বাস্থবিদ্যার অঙ্গীভূত। বাস্তু শব্দ সংস্থত বস ( বস বা বাস করা ) হইতে নিপন্ন। ষাঙ্গতে দেব ও নরগণ বসেন ব৷ বাস করেন, তাহাকে BBB BB S BBSBBS BB B BBB BBB BBS DDS DDD BB বলিতে প্রাসাদ, মগুপ, সভা, শাল, প্রজ ও রঙ্গ এই ছয় শ্রেণীবিভাগ বুঝায়। এই ধরা ও হর্ঘ্যই নগরনিৰ্ম্মাণ-শাস্ত্রের মুখ্য বিষয়। পরে বাস্থবিদ্য কেবল বাসগৃহ নিৰ্ম্মাণে পৰ্য্যবসিত হওয়াতে নগর-নিৰ্মাণপদ্ধতি সাধারণতঃ শিল্পশাস্থের বিষয়ীভূত হইয়া গিয়াছে । ব্ৰহ্মা হইতে নগর বিষ্ঠাসপদ্ধতির উদ্ভব । বিশ্বকৰ্ম্মাই এই শাস্ত্র জগতে প্রচার করেন । বিশ্বকৰ্ম্মপ্রকাশ পুস্তকে দেখা যায়, ব্ৰহ্মা গৰ্গমুনিকে এই শাস্ত্র শিক্ষা দেন ; গর্গমুনি পরাশরকে ইহা অর্পণ করেন ; পরাশর বৃহদ্রথকে ইহ। শেখান। বৃহদ্রথেরই শিষ্য বিশ্বকৰ্ম্ম তদীয় শিষ্য বসুদেবকে এবং সাধারণে ইহা জ্ঞাপন করেন। অদ্যাবধি দীক্ষিণাত্যের শিল্পীগণ ইহা পরিজ্ঞাত আছেন এবং পুরুষানুক্রমে এই শিল্পশাস্ত্রের আলোচনা করিয়৷ যাইতেছেন। বৈদিক যজ্ঞবেদীর উপর অঙ্কিত জ্যামিতিক চিত্র ও ‘স্বস্তিক’, 'সৰ্ব্বতোভদ্র’ প্রভূতি চিত্রের সহিত নগরের পরিকল্পনার ( plan ) ও পরিলেথের ( diagram ) যথেষ্ট সাদৃষ্ঠ আছে। প্রায় সকল স্থপতিই যজ্ঞের পুরোহিত বা যজ্ঞকৰ্ম্মে বিশেষজ্ঞ ছিলেন। আবার নগর বা গ্রাম প্রতিষ্ঠায় নানা যাজিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন করিতে হইত। বেদে অশ্বময় ( প্রস্তর-নিৰ্ম্মিত, 'আয়ুসী (লৌহময়ী), শতভুজি ( অর্থাৎ শতপ্রাকার-পরিবেষ্টিত ), পৃথn ( বৃহৎ) ও উন্নী । আয়ত } পুরীর ভূরি ভুরি উল্লেখ আছে । গ্রাম এবং মহাগ্রামের বর্ণনাও বেদে পাওয়া যায়। যাহার লৌহময় দুর্গ, শতস্তম্ভযুক্ত প্রাসাদ কিংবা মহাগ্রাম রচনা করিতে পারিয়াছিলেন, ওঁtহার নগরবিদ্যাসের কিছু কিছু জানিতেন, ইহা নিতাপ্ত অসম্ভব নহে। কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র ধৃষ্টপূৰ্ব্ব চতুর্থ শতাব্দীর রচনা। তাহাতে নগর-বিস্তাসের যেরূপ পরিপাট বর্ণনা পাওয়া যায়, তাহন্তেও এই শাস্ত্রের অতিপ্রাচীনত সম্বন্ধে সন্দেহ থাকে ন} { পথ, বীর্থী, রপ্যl. উপরখ্য, পৌরজনের বাসস্থান ( সৰ্ব্বজনগৃহবাস , রাজপ্রাসাদ, ধৰ্ম্মাধিকরণ, হাট-বাজার ( আপণ , দেবালয়, প্রাচীর, পরিখা, তোরণ, প্রজ, আরাম, পুষ্করিণী, এমন কি বারবনিতার বাসস্থানইত্যাদির পরিস্থাপন ও পরিরচনা লইয়৷ নগরনিৰ্ম্মাণ পদ্ধতি । (১) ভূপরীক্ষা, (২) স্থান-নিৰ্ব্বাচন (ভূমিসংগ্রহ ), (৩) দিকৃনির্ণর (দিকপরিচ্ছেদ ), (৪) নির্বাচিত ভূমির-পরিভাগ (পদবিস্তাস), (৪) বাস্তুদেবতার অচ্চন ( বলিক-বিধান ), (৬) গ্রাম-বিস্তাস বা নগর-বিস্তাস, (৭) হৰ্ঘ্য-গৃহ ও তাহার তলাদি নির্ণয় (ভূমি-বিধান ), (৮) নগরদ্বারনিৰ্ম্মাণ ( গোপুর-বিধান ), (৯) দেবালয়-নির্মাণ (মণ্ডপ-বিধান ), এবং ( ১• ) রাজপ্রাসাদ-নিৰ্ম্মাণ ( রাজবেশ্ম-বিধান ), নগর-নিৰ্ম্মাণ-শান্ত্রের এই দশ অঙ্গ। হরিবংশে আছে, শ্ৰীকৃষ্ণ দ্বারবর্তী নিৰ্ম্মাণের জন্ত স্থপতিগণৰে বলিতেছেন-ইহাতে এই এই চিহ্ন ও আয়তন করিতে হইবে । বেশ্নবাত্ত अंझ्१ कङ्ग, जिकफ़छब्र कब्रन कब्र । ब्रांखभांर्भीप्तिब्र श्रृंब्रिभां१ कब्र, statutfo offs ( orientation) falso o 1