৪র্থ সংখ্যা ] সম্পূর্ণ অতিক্রম করবে এমন আশা দেখা যাচ্চে। কারণ ধনের রথযাত্রার ষে দড়িটা ধরে টান দিতে হচ্চে সে দড়িটা সমস্ত পৃথিবীর উপর দিয়ে চলে গেছে, যারা টানচে তারা সকল দেশেরই মামুল । এই দড়িটার ঐক্যেই তারা এক। তাই এই ঐক্যটাকে অবলম্বন করে’ই তারা সম্পূর্ণ আঁট বঁধতে পারবে । যদি এই আঁট বাধা সম্পূর্ণ হয় তা হলে পৃথিবীতে একদিন একটা অতি প্রচও শক্তির উদ্ভব হবে । এই দুঃসহ শক্তির প্রলোভনই সোভিয়েট সম্প্রদায়কে বিচলিত করেছিল। তার তাড়াতাড়ি এইটেকে জাগ্রত এবং অধিকার করতে লোলুপ যুর উঠেছিল। এবং সকল লোলুপতারই যে লক্ষণ, নিষ্ঠ রত ও জবরদস্তি—ত। সেখানেও দেপা দিয়েছিল। যাই হোক, শক্তির লীলা সমাজের উপরের স্তরে আপনার ভাঙাগড়ার কাজ অনেক দিন ধরে করে এসেচে। এই শক্তি এবার নীচের স্তবে আপনার কাজ করবে বলে উদ্যোগ করচে। কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারলে না। এই স্তরে যখন তার আধিপতা দেখা দেবে তখনই যে মানুষের সকল পাপমোচন হবে, অীর শক্তি তার শুস্থল রচনার চিরকেলে ব্যবস ছেড়ে দিয়ে রাতারাতি মানুষের মুক্তিসাধনায় প্রবৃত্ত হবে একথা আমি বিশ্বাস করি নে। তবে এই কথা সত্য, যে, সুখ ?ঃখ ভালেমদের প্রবল সংঘাতের দ্বারাতেই শক্তি হষ্টিকায্যের প্রয়োজন সাধন করে—ভূমিকম্পদৈত্যদের হাতুড়ি পিটুনীর চোটেই আজকের দিনের এই পৃথিবী তৈরী হ’য়ে উঠেচে । সমাজের লীচের তলার যে-উপকরণ ভাওরে এ ৩দিন শক্তির কারখানাঘর বসে নি অীজ সেখানে যদি বসে, তা হ’লে মাকুম তাতে করে নিষ্টক স্বখ পবে না, তাকে অনেক নতুন নতুন ব্যপ সইতে হবে । BB BB BB BBB BBBB BBB S KKBB Kg KT KKB থাকাই ভtল । BBBD BBDD BBBB BBBBB K 00K KB BBCg gBBS ভারত তার থেকে স্বতগ্ন হয়ে থাকলে বঞ্চিত হবে । নুতন শক্তিত্ব যে বিশ্বব্যাপী মন্দির তৈরী হচ্চে ৩ (র একটা সিংহদ্বার রচনার ভার ভারতকেও লিণ্ডে চলে । ( সংহতি, জ্যৈষ্ঠ ) শ্ৰী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভাবিবার কথা ". প্রত্যেককে মনে মনে বেশ বুঝিতে হইবে—যে, ব্যক্তিগত স্থার্থ ভুলিয়৷ সংঘবদ্ধ হইয়া, সমস্ত জাতির কল্যাণ কামনা করিয়া, কাজ করিতে হইবে—সংহতির শক্তি সঞ্চালণ করিতে হইবে ; কি কি করিলে আপাততঃ কাৰ্য্য অীরস্থ করা যায় তাহীর বিবরণ এই — (১) বিলাসিত বা বাধুগিরি একেবারে ত্যাগ করিত্রেই হইবে । SDS DDD BB BB BBBS BBBB BBB BSKS KBB BB BB BBBB BBBB BBBB BBB BS KBB BBB EK BBB KBBB BBBBS BBB BBB BBB BBS BBBBB BKB BBB BBS ছাড়িতে হইবে । (৩) গ্রামে যাঙ্কার যেপানে যেটুকু জমি আছে, সেটুকুতে চাম আবাদ করা, ও মধ্যে মধ্যে যাইয়া বাস কর চাই । গ্রামে নৈশ অবেতনিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা চাই । যে শিক্ষক যে গ্রামে জন্মিয়াছেন তিনি যথাসাধ্য তথায় জ্ঞানধিগুীরে সাহায্য করিলেন। ছোট বড় বিচার বন্ধ করিতে হইবে। (৪) প্রত্যেক চিকিৎসক নিজ নিজ গ্রামে ঔষধের গাছগাছড়ার বিস্তার ঘটাইবেন—দেশী ঔষধের প্রচলন ঘটাইবেন, সময় ও সুযোগমন্ত কষ্টিপাথর—প্রাচীন ভারতে শ্রমিক সংঘ SAAAAAA AAAAMS MMMeMAM MMAMAAA AAAA SAAA AAAAS MMSMSMMSASAS AMAMMAMMA AAAM MSM MAM ASAS A SAS SSAS SSAS SSAMA AM AM AAAA SAAAAASA SAASAAAS @ రీఫి সকলকে স্বাস্থ্যতত্ত্ব, মাতৃতত্ত্ব প্রভৃতি সম্বন্ধে বীরস্থার উপদেশ দিবেন এবং গ্রামে মহামারী উপস্থিত হইলে এমন কি অবৈতনিক ভাবে কাৰ্য্য করিবেন। এই ভাবে চললে, আবার শনৈ: শনৈঃ । ১) আমরা সমাজবদ্ধ হইতে পরিব, (২) দেশের শিল্পেন্নতি ঘটাইতে পারিব, (৩) অর্থদাস থাকিব না, (৪) আপনাদের শিক্ষার ভtয় আপনার বহন করিয়া দেশ হইতে অজ্ঞতা, অস্বাস্থ্য, দৈঘ্য ও অশান্তি দূর করিতে পারিব। একথা আজি সকলকেই মনে রাখিতে হইলে যে, দেশ অামার, দেশের কাজ আমীর, দেশের উন্নতি সাধন করাও অমীর কৰ্ত্তব্য । বাক্তিগত স্বার্থ ও সুবিধাকে ভুলিয়, আজ সমস্ত জাতির কল্যাণে প্রত্যেককেই লাগিতে শুইলে—নতুবা, চাহিয়া দেখ—ঐ অাছে রসাতল । ( সংহতি, জৈ ঠ ) শ্রী রমেশচন্দ্র রায় প্রাচীন ভারতে শ্রমিক সংঘ সংঘবদ্ধ হইয় কাজ করার প্রবৃত্তি অতি প্রাচীন কাল হইতেই মজুমাসমাজে প্রচলিত । ভারতবর্ষে অতি প্রাচীন বৈদিক যুগ হইতেই সংঘের অস্তিত্ব দেখিতে পাই। সমাজেব বিস্তার ও অভু্যদয়ের সঙ্গে সঙ্গে নানা শ্রেণীর সংঘের উগুল হঠয়ছিল। ইঙ্গাদিগকে মোটামুটি চরি শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায়। যথা ধৰ্ম্ম-সংস, শাসন-সংঘ, সামাজিক-সংঘ ও অর্থকারী-সংঘ । ভর গুবসে ভিন্ন ভিন্ন ধৰ্ম্ম-সম্প্রদায়ের অনেকগুলি, যেমন বৌদ্ধ ঞ্জৈন পড়তি, সংঘবদ্ধ হইয়া জালন যাপন করিত। এই শ্রেণীর সংঘগুলিকে ২ষ্ম-স" বলা যাইতে পারে । রাজার ক্ষমতা বিধিবদ্ধ ও সুসংযত করার উদ্দেষ্ঠে এবং স্থানীয় শাসনকায। পরিচালনা করিবার জন্য অনেকগুলি ক্ষুদ্র ও বৃহৎ সংঘ থাকি ঠ । ইহার অনেকটা বৰ্ত্তমান যুগের কাউন্সিল, মিউনিসিপল্ কবপোলেশন ও গ্রাম ইউনিয়নের গুয়, তবে উহাদের BBBBS BBBBB BBBBB BB BBBBS DDDBB KBDS সংঘরূপে অভিহিত করা যাইতে পারে । বিরাট হিন্দু-সমাজ যে-সমুদয় জাতিতে বিভক্ত হইয়াছিল তাহার প্রত্যেকেই এক একটি ক্ষুদ্র সংঘ । এতদ্ব্যতীত সমাজের আরও অনেক প্রকার কার্য্য সংঘবদ্ধ প্রণালীতে নির্বাহ হই ৩। দুষ্ঠাস্তথবাপ শিক্ষা-সংঘ, যেমন নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়, BBBBSBBBBB BBS BBB BBBB BBBB BBBB BBB SBBBBS প্রভৃতি অনুষ্ঠানের নাম করা যাইতে পারে। অর্থ উপার্জনের নিমিত্ত যে সমুদয় সংঘের সৃষ্টি তাহাদিগকে তার্থকারী সংঘ বলা হইয়াছে ৷ যেসমুদয় সংঘের সদস্তগণ নিজের কায়িক পরিশম করিয়া জীবিক অর্জন করেন তাঙ্গাদিগকে শমিকস’স এবং যাহার সদস্তের পরের শ্রমলব্ধ অথ উপভোগ করেন তাইtদিগকে ধমিক-সংঘ বলা যাইতে পারে। শমিক-সংঘের প্রাচীণ নাম ছিল শ্রেণী । বুহম্পতির মতে দুই কারণে শ্রেণীগঠন আলখক-বাধা দূর করিণীর জন্য ও ধৰ্ম্মকায়া সীমানের BY S BBBBS BBB BBSBBBBBBB BBSBBD KBB SBBBBS সাধন এবং মন্দির-প্রতিষ্ঠা, কপ-পনন, অতিথিশাল'-নিন্মাণ প্রভৃতি লোকহিতকর ও পুণ্য কাৰ্য্যও বুঝায়। শমজীবীগণ স্বতন্ত্রগুলে কাৰ্য্য করিলে উৎপন্ন দ্রব্যের পর্যাপ্ত মূল্য পায় না, অনেক সময় পণ্য বিক্রয় করিবার অস্ববিধা হয়, পরস্পরের অবৈধ প্রতিযোগিতায় উভয়েরই অনিষ্ট হয় । এই-সমুদয় নিবারণ করিয়া যহাতে সকলের সমবেত শক্তি ও উদ্যমের ফলে সকলেই লাভবাণ হইতে পারে ইহাই সংঘগঠনের অষ্ঠতম উদেষ্ঠ । প্রাচীন ভারতীয়ের এই মূল নীতিটি বিলক্ষণ হৃদয়ঙ্গম কশিয়াছিলেন যে, পযtগু ধন উপাৰ্জন করিতে হইলে শ্রমিকদের দলবদ্ধ
