পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Gob-8 - SeSeM Mee eeM MM S AAA S AAAAA AAAA AAAAS AAAAAS AAAAAS AAAAAA অতুসরণ করেন । পর্দা-প্রথার বিরুদ্ধে প্রথম সফল চেষ্টা পারস্য রমণীই করেন, পরে ইহীদের কোন কোন ভারতীয় মুসলমান ভগিনী পর্দার বাহিরে আসিয়া অন্তঃপুরের শৃঙ্খল মোচন করেন । “ধীরে ধীরে সমস্ত পারস্যদেশের উপর একট। বিশেষ পরিবর্তনের ছাপ পড়িতেছে ; কয়েক বৎসরে । মধ্যেই পারস্তদেশ এসিয়া মাইনরের সকল জাতির শীর্ষস্থানীয় হইয়া উঠিবে। আমাদের জাতি ইউরোপের তথাকথিত ‘মহাশক্তি’দের কথায় বিশ্বাস করিয়াছিল। এমন কি ভাসে ঈলসের সন্ধিপত্রে ভিন্ন ভিন্ন জাতির নিজ নিজ শাসক ও শাসনপ্রণালী নিৰ্ব্বাচনের অধিকারের যে স্বীকৃতি আছে, তাহা ৪ আমরা কথা ও কাজে একার্থক হইবে বলিয়। বিশ্বাস করিয়াছিলাম। যখন দেখিলাম, এই স্বীকৃতিটা কাৰ্য্যতঃ কেবল ইউরোপীয়দের জন্যই, এবং অৰ্দ্ধপ্রাচ্য জাভিদের ঘাড়ে স্বাপান্বেষী ইউরোপীয়দিগকে অভিভাবক রূপে চাপানে হুইবে, সবেমা দ্র তখন আমাদের স্বপ্ন ভাঙ্গিয়া গেল । যে-দিন হইতে ইউরোপের শক্তি বিকশিত হইতে আরম্ভ করিয়াছে এবং আমাদের অতীত গৌরব মান হইয়া আসিতেছে, সেইদিন হইতেই ইউরোপের চেষ্টা অামাদিগকে অধীন করিয়া ফেলিবার জন্য, স্বাধীন করিয়া দিবার জন্য নয় ; সেই দিন হুইতেই ভtহার চেষ্টা আমাদের জাতীয় ও প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩০ SASAM AMMAM MeMAM AMM MAMAMAeMAAA AAAA SAAAA AASSSSSS MMM SMSM SAAAAS [ २७° उॉगं, sञ १७ AeeMMAASAA AAAS AAAAAMASASAMAAAA প্রাকৃতিক ঐশ্বৰ্য্যভাণ্ডারগুলিকে স্বার্থসিদ্ধির উপায় করিয়া তুলিবার জন্য, শিক্ষা ও সাহায্যের দ্বারা আমাদের আত্মশক্তিতে বিশ্বাসী করিয়া তুলিবার জন্য নয় । “যাহা হউক, আমরা ক্রমশঃ সংহত ও দলবদ্ধ হইয়া উঠিতেছি, এবং আমাদের জাতীয় আশা-আকাঙ্ক্ষা জাতির মৰ্ম্মস্থলে বদ্ধমূল হইতেছে । আমাদের যত আভ্যন্তরীণ সমস্যা, সবগুলি আমরা বুদ্ধিমত্তার সহিত বিবেচনা করিয়া দেখিতেছি এবং আমাদের উন্নতির প্রচেষ্টাগুলি বহুমুখী, সৰ্ব্বদেশব্যাপী ও বিংশ শতাব্দীর উচ্চতম আদর্শ অনুযায়ী করিবার চেষ্টা করিতেছি । “পাশ্চাত্য জগতের কাছে পারস্যদেশ দুটি জিনিষের জন্য খ্যাত, এক ওমর খৈয়াম ও রুবায়েং, আর এক দীর্ঘকালস্থায়ী গালিচ । গুমারের অপেক্ষ বড় কবি আমাদের দেশে জন্মিয়াছেন, অসাধারণ শক্তিশালী গদ্যলেখকের ও আমাদের দেশে অভাব নাই । আমাদের দেশের গালিচ জগতের প্রশংসা পাইবার উপযুক্ত, সন্দেহ নাই ; কিন্তু আমাদের এই রকম উচ্চশ্রেণীর গৃহশিল্পের আরে বহু নিদর্শন আছে । যাহা হউক, আমরা আমাদের গালিচার অন্তজাতিক মূল্য বুঝিয়া উহার উৎকর্ষ রক্ষার জন্য সরকারী নিয়ম জারী করিতেছি, এবং গালিচার তাতী দিগকে কেবলমাত্র দেশী উদ্ভিজ্জ রং ব্যবহার করিতে ল ওয়াইবার চেষ্ট হইতেছে।” চিত্র-পরিচয় দময়ন্ত্রী ছবিতে চিত্রকর"দময়ন্সীর সেই অবস্থ। অঙ্কিত করিয়াছেন যখন স্বামীপরিত্যক্ত আৰ্দ্ধবাস দময়ন্ত্রী স্বামীশোকে কাতর হইয়া বনে বনে ভ্ৰমণ করিতে করিতে এক পরম পবিত্র তপোবন দর্শন করিলেন, এবং তাপসের তাহীকে আশ্বাস দিয়া বলিলেন – “উদর্কস্তব কল্যাণি কল্যাণে ভবিতা শুভে । বয়ং পশ্যামস তপস ক্ষিপ্ৰং দ্রক্ষসি নৈষধম ॥” হে কল্যাণি, হে শুভে, তোমার অন্বেষণের ভবিষ্যৎ ফল এই যে তোমার কল্যাণ হইবে । আমরা তপস্থাপ্রভাবে দেখিতে পাইতেছি, তুমি শীঘ্রষ্ট নিষধবাজ নলের সাক্ষাংলাভ করিবে ।” তৎপরক্ষণেই— “তাপসাস্তুষ্ঠিত: সৰ্ব্বে সাগ্নিহোত্রাশ্রমাস্তথা ৷”— ২১১ নং কর্ণওয়ালিস স্ট্রট ব্রাহ্মমিশন প্রেস হইতে 'তাপস ও অগ্নিহোত্র সহিত আশ্রম ৭ অস্তৰ্হিত হইয় গেল।’ “স দুষ্ট, মহুদাশ্চর্য্যং বিস্মিত হাভবং তদ । 성 寮 嶺 聳 ধ্যfত্ব। চিরং ভীমস্থতা দময়ন্তী শুচিস্মিতা । ভস্তৃশোকপর দীনা বিবর্ণবদনাভবং ॥” —ইহা দেখিয়া :দময়ন্তী অত্যন্ত আশ্চর্যা হইলেন ; স্বামীমিলনের আশায় তিনি শুচিস্মিত হইয়াও পুনরায় ইহা অসম্ভাব্য বিবেচনায় চিন্তাকুল হইয়া ভর্তৃশোকে দীনা ও বিবর্ণবদনা হইয়া পড়িলেন । এই হৰ্ষশোকের দ্বন্দ্বক্ষণটি দময়ন্তীর মুখভাবে চিত্রকর অঙ্কিত করিয়াছেন । তপোবন চারু শ্ৰী অবিনাশচন্দ্র সরকার দ্বারা মুদ্রিত ও প্রকাশিত ।