৫ম সংখ্যা ] লাঠিখেলা ও অসিশিক্ষা QoS) লাঠিখেলা ও অসিশিক্ষা উপক্রমণিকা ( পুৰ্ব্ব-প্রকাশিতের পর ) অসির বর্ণন :– অসি কিম্ব লাঠি শিক্ষাপীগণেব প্রভোকের নিজেব দুষ্ট হাত আট অঙ্গুলী পরিমাণ লম্ব গুইবে । ষ্টতার অধিক বড় হইলে ধরাষ্টতে-ফিরাইভে অল্পবিধ হইবে এবং সময়ে-সময়ে মাটিভে ঠেকিয়! বাইবে । আবাব প্রমাণ অপেক্ষা ছোট হইলে ও বিশেয কায্যকারী ইষ্টবে না । সুতরাং দীর্ঘাকুতি ব্যক্তির পক্ষে সে অসি কিম্ব। লাঠি প্রমাণাকুরূপ হইবে, তাহ। গৰ্ব্বীকৃতি ব্যক্তির পক্ষে বিশেষ উপযোগী হইবে না । o অসির আকৃতি ঠিক সরল নহে, কিঞ্চিং বক্র ; ঠিকৃ সরলভাবে দাড়াইলে মৃষ্টি সহ আসি লঙ্গভাবে ভূমি হইতে নাভি পয্যন্ত দীর্ঘ হওয়া দরকার । কিন্তু অসির পারেব দিকের বক্রাকুতি দৈর্ঘ্যের পরিমাপ করিলে, অসিপারীগণের নিজ নিজ হাতের দুষ্ট হস্ত তেব অঙ্গুলী হুইবে । লাঠি কিম্ব অসি মুঠ করিয়া ধরিলে হাতের ফানব সঙ্গে অঙ্গুষ্ঠ ব্যতিরেকে চারিটি অঙ্গুলীর যে প্রথম সন্ধিরেগ হুইবে, তাহার পরবর্তী সন্ধিরেখা বরাবর, অর্থাং ঐ অঙ্গুলীগুলির তিনটি সন্ধি-রেখার ঠিক মধ্য সন্ধিরেখ বরাবর অসির ধারের পিঠ কল্পনা করিতে হুইবে, এবং বুদ্ধাঙ্গুষ্ঠ ও তর্জনীর মধ্য বরাবর উন্ট। পিঠ কল্পনা করিতে হইবে । আঘাত করিবার সময়ে, বিশেষতঃ শিক্ষালাভকালে, অতিভায়ী কিঙ্গ প্রতিপক্ষের শরীরে ধীরের পিঠ ঠিক্ লক্ষ্য স্থানে পড়িতেছে কি না, সেবিষয়ে প্রথম হইতেই সবিশেষ দৃষ্টি রাখিতে হইবে । অলি কিম্বা লাঠি মুঠ করিয়া ধরিলে মুষ্টি ব্যতিরেকে যে-অংশ বাকী থাকিবে, তাহার মুষ্টির দিকে প্রথম . অৰ্দ্ধাংশ শত্রুর আঘাত আট্কাইবার নিমিত্ত ব্যবহার করিতে হইবে, যেন শত্রুর আঘাত নিজ লাঠির কিঙ্গ। অসির ঐ অংশ মধ্যেই পতিত হয়। তবে ষ্টাটর مg = جستا নীচেব দিকের আঘাত গুলি সম্বন্ধে কদাচিং বিভিন্নত। eষ্টধ থাকে । মৃষ্টির নিকটব বুী অংশের আঘাত বিশেষ ক{গ্যকারী হয় না, শুভবা” ঐ অংশেব পাব নষ্ট হইলে ৪ বিশেষ ক্ষতি হয় না ; আবার ঐ অ’ শেব প্রতিবন্ধকতা দে যাব ক্ষমতা ৪ অনেক অধিক,—মুষ্টির নিকটবৰ্ত্তী অংশে অতিগুরু আধাত পতিত হইলে ৪ হাতের মুঠ। ঠিক ভাবে পব থাকিলে নিজ লাঠি বিশেষ কিছুই বিচলিত হয় না । অসির পূর্বকথিত বাপী রঙ্গিল, তাঙ্গাব অৰ্দ্ধাংশের পরবর্তী যে-অংশ প্রথম অৰ্দ্ধাংশ, অর্থাং মুষ্টি ব্যতিরেকে অসিব অগভাগেব চতুর্থাংশ ও মুষ্টির নিকটবৰ্ত্তী অৰ্দ্ধা-শেল মধ্যবৰ্ত্তী যে-চতুর্থাংশ, তাহ। দ্বারাষ্ট প্রতিপক্ষ কিঙ্গ। আততাসীকে আধfত করিতে BBB S BBBBS KSBBBBBB BBBB BBB করিবাব ক্ষমত সৰ্ব্বাপেক্ষ। অধিক । সেরূপ ক্রিকেটু নি:স্ব। ডা° গুলী খেলাল সময় দেখ। সাম যে-অঘিাত বাটু কিম্ব দণ্ডেল অগ্রভাগ দ্বfব। সম্পন্ন হয় তাহ (র ফলে সাধারণত আঙ্গত পদার্থ উদ্ধে উঠিয়। নিকটেই পতিত হয় ( কটু উঠে ও অধিক দূরে যায় না ), সেইরূপ, যে-আঘাত মুষ্টির নিকটবৰ্ত্তী অংশ দ্বার সম্পন্ন হয়, তাহার ফলে হাতে ঝাঝ ল:গে এবং আহত পদার্থ একেবারেই দূরে যায় না । কিন্তু পূৰ্ব্বকথিত মধ্যবর্তী চতুর্থাংশ দ্বার যে-আঘাত সম্পন্ন হয়, তাহার ফলে অল্প আয়াসেই আঙ্গত পদার্থ বহু দূরে চলিয়া যায় । যে কোনও বিশিষ্ট সরল দণ্ডের ঐ নিরূপিত মধ্যবৰ্ত্তী চতুর্থাংশের কোন বিশেষ স্থানকেই পদার্থ-বিজ্ঞানে “দোলনকেন্দ্র” ( centre of oscillation ) বলিয়৷ থাকে । ঐ স্থানের কাৰ্য্যকাবিত। বিজ্ঞানে জ্ঞাতব্য।
