পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఏ88 প্রায় প্রত্যেক বাড়ির চারিদিকে একটু ক'রে বাগান থাকায় বেশ মন্দর দেখাচ্ছিল। মিউজিয়ম বাড়ীর সামনে মোটর থামূল। ছোটো একতালা বাড়ী, ঘাসে ঢাকা একটুখানি হাতার ভিতরে । দু একটা ঘবদ্বীপীয় মেয়ে ফুলের পসরা নিয়ে বসে আছে। আমাদের দেখে মালাই ভাষায় ফুল কিনতে ब'णप्ण । भिडेजिब्रटभब्र नब्रवाह झून ! cजउँ७न बूक्षिप्त्व দিলেন-মিউজিয়মে ঢুকতেই একটি মূৰ্ত্তি আছে, সেটকে এখনও স্থানীয় লোকেরা পূজা করে। ক্রেউএস জিজ্ঞাসাবাদ ক’রে ব্যাপারটি আমাদের ব’লছেন, এমন সময়ে একটি চীনা স্ত্রীলোক, আর ছোটো শিশু সহিত একটা ষৰদ্বীপীয় স্ত্রীলোক এল। এরা গোটাছুই ক’রে পয়সা দিতে, ফুলওয়ালী কিছু ফুল নিয়ে কলাপাত জড়িয়ে এদের প্রত্যেককে দিলে, আর এক টুকরো করে কাঠ দিলে। এদের সঙ্গে আমরাও মিউজিয়মের হাতার ভিতরে চুৰুণুম। মিউজিয়ম বাড়ীর দরজার গোড়ায় দেখি, একটি বৃহৎ পাথরের গরুড় মূৰ্ত্তি, ভগ্ন অবস্থায়, দেওয়ালের ধারে রাখা ; মুক্তিটার সামনে একটি ধুমুচীতে স্বগন্ধ ধূপকাঠ জ’লছে, আর তার গায়ে আর আশে-পাশে ফুপ ছড়ানো। মিউজিয়মের তত্ত্বাবধানে আছে এক বুড়ে ঘবদ্বীপীয়— নামে মাত্র মুসলমান। সে আমাদের সেলাম ক'রে দাড়াল, আর স্ত্রীলোক ছুটিকে দেখে তাদের হাত থেকে ফুল নিলে, কাঠের টুকরো দুটা নিলে। ঘবদ্বীপীয় স্ত্রীলোকটী বুড়োকে কতকগুলি কি কথা বললে—যেন কোন বিষয়ে ঠাকুরকে নিবেদন করতে হবে সে কথা বললে। বুড়ে এই স্ত্রীলোকের দেওয়া ফুলগুলি পাতার দোনা থেকে বা’র করে নিয়ে মুক্তিটার গায়ে কোলে ছড়িয়ে দিলে, কাঠের টুকরোট নিয়ে সামনের ধূপদান বা খুহুচীতে ফেলে দিলে ; বুঝলুম কাঠটি চন্দন বা অন্ত কোনও স্বাগদ্ধি কাঠ। বিড়-বিড় ক’রে কি মন্ত্র পড়তে লাগল। তার পরে কিছু ফুল ঠাকুরের গা থেকে তুলে নিয়ে স্ত্রীলোকটিকে দিলে, স্ত্রীলোকটা ভক্তির সঙ্গে সেগুলি দুহাতে ক’রে নিলে। তার পরে মূৰ্ত্তির পায়ের কাছে দুট পয়সা রেখে (এ পয়সা বুড়ো সঙ্গে সঙ্গেই • छूटन निष्ण) चार्ब बूफांटक झाँ गङ्गा क्tिब बाहिउ यांष প্রবাসী – চৈত্র, ১৩৩৭ রাস্তার উপরে সদর দরজায় বা ফটকে : [ ७०* छांग, ३ध्न थ७ ঠেকিয়ে মূৰ্ত্তিকে প্রণাম ক’রে সঙ্গের ছেলেটিকে দিয়ে প্রণাম করিয়ে আস্তে আস্তে বেরিয়ে চলে গেল। চীনা স্ত্রীলোকটিও এইভাবে বুড়োর সাহায্যে পুৱা সমাপন ক'রে চলে গেল। আমরা দাড়িয়ে দাড়িয়ে ব্যাপারটা দেখলুম। ত্রেউএস ব’ললেন, এরা এখনও মনে-প্ৰাণে হিন্দুই আছে, তবে সাবেক পূজা-পদ্ধতি ভুলে গিয়েছে,—নমাজও পড়ে, হজেও যায়, আবার দেশে এইভাবে পুজোও করে—কি পূজো কাকে পূজো সে-সব কিছু জানে না। বুড়ো এদিকে আমাদের মিউজিয়ম্ দেখাবার জন্ত তৈরী হ’ল। আমাদের দিকে প্রশ্নস্থচক ভাবে তাকালে—জানবার উদ্দেশ্য, আমরাও প্রচলিত রীতিতে পুজো দেবো কিনা ৷ বোধহয়, ডচ, আর স্থানীয় ফিরিঙ্গীদের কাছ থেকে এই রকম পুজে ঠাকুরট পেয়ে থাকে। আমি আমার ভাঙা মালাইয়ে জিজ্ঞাসা করলুম—ঠাকুরটি কে, এর নাম কি। সে ব’ললে, এর নাম "ঙ্কিজ’ ( Djinggo ) । কথাটীর মানে কেউ ব’লতে পারলে না। নানাস্থানে এইরূপ ভাঙা ঠাকুরে এখনও মুসলমান যবদ্বীপীয়দের পূজা খেয়ে থাকেন। খাস স্বৰাৱায়া শহরে এইরূপ একটী ঠাকুর আছেন, তার কথা পরে ব’লবো। আমি তারপরে জিজ্ঞাসা করলুম, ফুল চডালে কি হয় । সে ব’ললে, ‘বরকৎ’ আর ‘সালামৎ’ অর্থাৎ সৌভাগ্য আর শাস্তিস্নখ বাড়ে, অস্থখ-বিশ্বখ হয় না। অর্থাৎ পীরের দরগায় পূজো দিয়ে আমাদের দেশেও তথাকথিত মুসলমানেরা আর নিম্নশ্রেণীর হিন্দুর যে-সব জিনিসের কামনা করে থাকে, এখানকার নিয়শ্রেণীর অজ্ঞ লোকেরা, পীরের গোরের মাটির ঢিবির বা ইটের স্তুপের বদলে, তাদের পূর্ব-পুরুষদের দ্বারা পূজা কার্ধ্যে ব্যবহৃত একটি মূৰ্ত্তি জুটিয়ে নিয়ে তারই পূজো চালিয়ে আসছে। অথচ লেংকে ভাবে—ধৰ্ম্মভাবের প্রেরণাদী ঠিক রইল, খালি অনুষ্ঠান আর অম্বষ্ঠানের সাধন একটুখানি বদলানোতেই ধৰ্ম্ম-পরিবর্তন ঘ’টুল, আর এতেই মানুষের সমগ্র অতীতের সঙ্গে তার নাড়ীর যোগ ছিন্ন হ’ল। মিউজিয়মে পূৰ্ব্ব-খবৰীপের কীৰ্ত্তিই বেশী। কতকसनि विथाउ यूडै ७थाप्न थाप्छ । प्रयकर्ड-प्न थाक्ष कउकठनि श्चद्र श्लं ७९न बाउदिश बिडेविषय चांदइ-ठांब्र भाषा कूछषांद्रौ नब्र ७ नॉन्नैौब्र क्वौ बूर्ति


س