aম সংখ্যা ] পৃথিবীতে রেখে যাওয়া সেও বৃথা নয়। আর তুমি, হে দেবতা, সে সুদুর দিনে নিম্নপানে চাবে যবে তোমার সুন্দর অস্তযাত্রাকালে, মোর হেরি পঙ্ককেশ মনে কি পড়িবে মোরে ভাল লেগেছিল, এক কালে ছিলাম যুবতী ?”—যবে তার কথা হল শেষ, সুরদাস উল্লাসিয়া ধরিল তাহারে --তার পরে বিরাজিল নিস্তব্ধতা,—রোষভরে আরক্ত তপন করিলেন অন্তধান । তখন দুজনে— স্বরদাস নতমুখ, উন্মুখী মঞ্জুলা— গেলা চলি সায়াহ্লের শুীমলচ্ছায়ায় । இட সংস্কৃতে প্রাকৃতপ্রভাব* আজকাল কালের প্রভাবে প্রাকৃত হতাদৃত হইয়া গিয়াছে ; সংস্কৃতের নিকটে প্রাকৃতের সমস্ত গৌরব মলিন হইয় পড়িয়াছে। প্রাকৃত সাহিত্যের মধ্যে যে বিশেষ কিছু উপভোগ্য আছে, তাহা অনেকেরষ্ট মনে আজকাল উদিত হয় না । কিন্তু সব সময়ে এইরূপ অবস্থা ছিল না । একদিন প্রাকৃত ভাষার মাধুর্য্যে সমস্ত ভারতবর্ষ পরিপূর্ণ হইয়া উঠিয়াছিল। মহা সংস্কৃতজ্ঞ পণ্ডিতও প্রাকৃত না জানিলে নিজের শিক্ষাকে সম্পূর্ণ মনে করিতেন না।+ সংস্কৃতে মহাকবি হইতে হইলে সেই সময়ে প্রাকৃত না জানিলে চলিত না । ভারতের শ্রেষ্ঠ সংস্কৃত কবিগণ বহুপ্রকার প্রাকৃতের সহিত সুপরিচিত ছিলেন । প্রাচীন ষে-কোন দৃগু কাব্য দেখিলেই ষ্টতা বুঝা যাইবে । সংস্কৃতে প্রাকৃতপ্রভাব
- লম্বরেই প্রকান্তমান পালিপ্রকাশ নামক পালিব্যাকরণেরভূমিকার
একদেশ, মালদহ-উত্তরবঙ্গসাহিত্যসম্মিলনে পঠিত। + গরুড়পুরাণে ( পূৰ্ব্বখণ্ড, ৯৮, ১৭ ) প্রাকৃত ভাষাকে জনধ্যেয় दली हद्देब्रांtरू “লোকায়তং কুতর্কঞ্চ প্রাকৃতং ম্লেচ্ছভাষিতম্। न:८थांठबार दिtबtनठमरक्षा नग्नङि ठा विजम् ॥" जांत्रांब मान श्झ cयोक ७ tखब १#जरइब्र कष ५षोप्न जलिर थङ হুইয়াছে (SS এই সংস্কৃত মহাকবিগণ কিজষ্ঠ প্রাকৃত ভাষাকে নিজনিজ কাব্যে স্থান দিয়াছিলেন ? এই প্রশ্নের উত্তরে আমরা প্রধানত দুইটি কারণ দেখিতে পাষ্ট । প্রথমত, প্রারুত ভাষা সাধারণ লোকসমাজে কথিত হৃষ্টত ; এবং দ্বিতীয়ত, সংস্কৃত হইতে প্রাকৃত মধুরতর। সংস্কৃতের মধুর “কোমলকাত্ত পদাবলী”-রচয়িত “সাধবী মাধবীক চিন্তা” ইত্যাদি বলিয়া নিজ কবিতার মাধুর্য্য বর্ণনা করিতে পারেন, এবং তিনি যে অনেকটা সফলতা লাভ করিয়াছেন, তদ্বিষয়েও কোন সন্দেহ নাই, কিন্তু প্রাকৃতের মাধুর্য্য তাচ অপেক্ষাও অধিক ও বিলক্ষণপ্রকার । আমাদের বঙ্গদেশের বর্তমান প্রাকৃত বাংলা ভাষার যে মাধুর্য্য আছে, সংস্কৃতের ক্ষমতাও নাই যে তাঙ্গর নিকটে বসিতে পারে। সংস্কৃত যতই যুগৰ হউক না, বিদ্যাপতির কবিতার সৌন্দর্য্য প্রকাশ করিতে তাহার শক্তি হইবে না। “এ ভরা বাদর, মাছ ভাদর, শূন্য মন্দির মোর” ইত্যাদি কবিতাকে কোনো সংস্কৃত কৰি ঐ মাধুর্য্য অক্ষত রাখিয়া সংস্কৃতে প্রকাশ করিতে পারেন বলিয়া আমার বিশ্বাস নাই । মাধুর্য্যসম্বন্ধে সংস্কৃত ও প্রারতের কি প্রভেদ তাহা “সৰ্ব্বভাষাচতুর” রাজশেখর কপূরমঞ্জরীতে যেরূপ প্রকাশ করিয়া বলিয়াছেন, তাহা অপেক্ষ আর ভাল করিয়া বলা তিনি তাহার ঐ দৃশুকাব্যথানির প্রস্তাবনার মধ্যে সংস্কৃত ছাড়িয়া প্রাক্লতে রচনা করিলেন, এই প্রশ্নের উত্তরে বলিয়াছেন যে, সংস্কৃত রচনা পরুষ, এবং প্রাকৃত রচনা সুকুমার ; পুরুষ ও মহিলার মধ্যে যে ভেদ, সংস্কৃত ও প্রাকৃতের মধ্যেও তাহাই ॥৪ श्रृंग्नि न} I কেন তাহ
- “সূত্ৰধারঃ-ত কিস্তি সঙ্কঅং পরিহরির পাউজৰন্ধে পউটে। कप्ने ?
পারিপাশ্বিকঃ—সকভাসাচক্টরেণ তেন ভণিতং জ্জেৰ । জহ!— পরুস সঙ্কঅৰন্ধ, পাউজৰন্ধে বি হোই সুউমারে । পুৰসমছিলাণং জেভিয়মিহন্তরং তেত্তিয়মিমাণং ” কপূরমঞ্জরী ৮-৯ পৃষ্ঠ । अडप्लषश् ( cशोउब५) नामक यांङठ कांरबाब्र ब्रहबिठा बांकूगठिe बलिब्रांtझन ८व. नरोौन श्रर्थ ७ ब्रक्रमांप्रभुब्र अशृक बकन अशरउ चदिङ्गलछांएव কেবল প্রাকৃতেই পাওয়া যায় (৯০) । সংস্কৃত সময়ে সময়ে ৰে कठ कर्छाब्र हछ, उांश भ४छ्बप्इब्र छैौकांकांब अकाँः ८त्रांक फूजिब्रां দেখাইয়াছেন (৬৫) – , "দংষ্ট্রাগ্রন্ধ্য প্রাগ, ৰে৷ জাৰু গ্রামৰত হামুচ্চিক্ষেপ। দেৰক্ৰগতিবৃত্ত্বিৰুৱতাঃ সোহব্যাম্বোইলঃসর্গাৎ কেতুঃ।”